নয়াদিল্লি: ইংরেজির বদলে আঞ্চলিক ভাষা নয়, বরং হিন্দিকেই বাধ্যতামূলক করার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আর তার পর হিন্দির 'রাষ্ট্রভাষা'র মর্যাদা নিয়ে একের পর এক বিতর্কের সাক্ষী থেকেছে দেশ। শুক্রবার বিজেপির কার্যকর্তাদের বৈঠকে যেন সেই বিতর্কেই ইতি টানার চেষ্টা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জানিয়ে দিলেন, ভাষা-বিতর্কে বিজেপি সদস্যরা যেন পা না দেন। বিজেপি সব আঞ্চলিক ভাষার মধ্যেই ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতিফলন খুঁজে পায় এবং প্রতিটি ভাষাকে শ্রদ্ধা করে। মোদীর এই বক্তব্য শাহের সঙ্গে তাঁর মতবিরোধকে আরও একবার সামনে আনল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
বিজেপি সূত্রের খবর, কৃষি আইন প্রত্যাহার থেকে রাষ্ট্রদ্রোহ আইন পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত- প্রতিটি ক্ষেত্রেই শাহের মতকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজের মতো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোদী। দু'জনের মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে বলেও একটি সূত্রের দাবি। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার জয়পুরের বৈঠকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে মোদী বলেন, ''দেশের উন্নয়নের বিষয় থেকে নজর ঘোরানোর চেষ্টা চলছে, কিন্তু আপনারা উন্নয়ন প্রশ্নেই মনোযোগ দিন। জাতীয় শিক্ষানীতিতে আঞ্চলিক ভাষাকে গুরুত্ব দিয়েই আমরা বুঝিয়ে দিয়েছি, বিজেপি সব ক'টি আঞ্চলিক ভাষাকে ভারতের আত্মা বলে মনে করে এবং আঞ্চলিক ভাষাই দেশের ভবিষ্যৎ উন্নত করবে।''
তবে, শুধু ভাষা প্রশ্নে জোর দেওয়া নয়। চলতি বছরের শেষে গুজরাট এবং হিমাচল প্রদেশের বিধানসভা ভোট এবং পরের বছর ছত্তিসগড়, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, ত্রিপুরা, মধ্যপ্রদেশ, কর্নাটক, মেঘালয়, মিজোরাম এবং নাগাল্যান্ডের বিধানসভা ভোটের জন্যও প্রস্তুতির বার্তা দিয়েছেন মোদী। তাঁর মতে, বিজেপির আট বছরের শাসন দেশকে উন্নয়ন, সামাজিক ন্যায় ও সুরক্ষা দিয়েছে। ২০১৪ সালের পর সরকারের উপর মানুষের আস্থা ফিরে এসেছে। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষে দাঁড়িয়ে এ বার আগামী ২৫ বছরের জন্য লক্ষ্যস্থির করবে বিজেপি এবং সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাবে।
বিজেপি সূত্রের খবর, কৃষি আইন প্রত্যাহার থেকে রাষ্ট্রদ্রোহ আইন পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত- প্রতিটি ক্ষেত্রেই শাহের মতকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজের মতো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোদী। দু'জনের মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে বলেও একটি সূত্রের দাবি। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার জয়পুরের বৈঠকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে মোদী বলেন, ''দেশের উন্নয়নের বিষয় থেকে নজর ঘোরানোর চেষ্টা চলছে, কিন্তু আপনারা উন্নয়ন প্রশ্নেই মনোযোগ দিন। জাতীয় শিক্ষানীতিতে আঞ্চলিক ভাষাকে গুরুত্ব দিয়েই আমরা বুঝিয়ে দিয়েছি, বিজেপি সব ক'টি আঞ্চলিক ভাষাকে ভারতের আত্মা বলে মনে করে এবং আঞ্চলিক ভাষাই দেশের ভবিষ্যৎ উন্নত করবে।''
তবে, শুধু ভাষা প্রশ্নে জোর দেওয়া নয়। চলতি বছরের শেষে গুজরাট এবং হিমাচল প্রদেশের বিধানসভা ভোট এবং পরের বছর ছত্তিসগড়, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, ত্রিপুরা, মধ্যপ্রদেশ, কর্নাটক, মেঘালয়, মিজোরাম এবং নাগাল্যান্ডের বিধানসভা ভোটের জন্যও প্রস্তুতির বার্তা দিয়েছেন মোদী। তাঁর মতে, বিজেপির আট বছরের শাসন দেশকে উন্নয়ন, সামাজিক ন্যায় ও সুরক্ষা দিয়েছে। ২০১৪ সালের পর সরকারের উপর মানুষের আস্থা ফিরে এসেছে। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষে দাঁড়িয়ে এ বার আগামী ২৫ বছরের জন্য লক্ষ্যস্থির করবে বিজেপি এবং সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাবে।