এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মন্দিরের খোঁজে গিয়ে স্নেহবশেই ছোট বাচ্চাদের হাতে বৃদ্ধা তুলে দিয়েছিলেন চকোলেট। কিন্তু, 'উলটো বুঝলি রাম' চারপাশের লোকজনের চোখে তা স্বাভাবিক ঠেকেনি। সন্দেহের বশেই 'ছেলেধরা' বলে তাঁরা ওই বৃদ্ধাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেন। তামিলনাড়ুর তিরুভান্নামালাইয়ের এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
চেন্নাইয়ের পল্লাভরমের বাসিন্দা বছর ৬৫-র রুকমণি তাঁর আত্মীয়-পরিবারের সঙ্গেই স্থানীয় একটি মন্দিরের খোঁজে বেরিয়েছিলেন। একজায়গায় লোকজন দেখে, ঠিকানা জানতে গাড়ি থেকে নেমেও পড়েন। সেখানেই খেলছিল বাচ্চরা। স্নেহবশতই সঙ্গে থাকা চকোলেট বাড়িয়ে দেন তাদের দিকে। আশপাশের লোকজনের চোখে অবশ্য, এ ভাবে আগ বাড়িয়ে চকোলেট দেওয়া স্বাভাবিক ঠেকেনি। তাদের কাছে ভুল বার্তা যায়। নেহাত সন্দেহের বশেই 'ছেলেধরা' বলে তাঁরা ওই মহিলাকে পিটিয়ে মেরেই ফেলেন।
পুলিশ জানায়, জনা ২০০ লোক বৃদ্ধাকে ছেলেধরা বলে মারতে থাকে। মারের চোটে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রুকমণির। ওই বৃদ্ধার তিন আত্মীয় চন্দ্রশেখরণ, মোহন কুমার, ভেঙ্কটেসন ও গাড়ির চালক গজেন্দ্রনও আহত হয়েছেন।
পুলিশকর্তা জানিয়েছেন, অভিযুক্তদের চিহ্নিত করতে ঘটনাস্থলের ভিডিয়ো ফুটেজ দেখা হচ্ছে।
চেন্নাইয়ের পল্লাভরমের বাসিন্দা বছর ৬৫-র রুকমণি তাঁর আত্মীয়-পরিবারের সঙ্গেই স্থানীয় একটি মন্দিরের খোঁজে বেরিয়েছিলেন। একজায়গায় লোকজন দেখে, ঠিকানা জানতে গাড়ি থেকে নেমেও পড়েন। সেখানেই খেলছিল বাচ্চরা। স্নেহবশতই সঙ্গে থাকা চকোলেট বাড়িয়ে দেন তাদের দিকে। আশপাশের লোকজনের চোখে অবশ্য, এ ভাবে আগ বাড়িয়ে চকোলেট দেওয়া স্বাভাবিক ঠেকেনি। তাদের কাছে ভুল বার্তা যায়। নেহাত সন্দেহের বশেই 'ছেলেধরা' বলে তাঁরা ওই মহিলাকে পিটিয়ে মেরেই ফেলেন।
পুলিশ জানায়, জনা ২০০ লোক বৃদ্ধাকে ছেলেধরা বলে মারতে থাকে। মারের চোটে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রুকমণির। ওই বৃদ্ধার তিন আত্মীয় চন্দ্রশেখরণ, মোহন কুমার, ভেঙ্কটেসন ও গাড়ির চালক গজেন্দ্রনও আহত হয়েছেন।
পুলিশকর্তা জানিয়েছেন, অভিযুক্তদের চিহ্নিত করতে ঘটনাস্থলের ভিডিয়ো ফুটেজ দেখা হচ্ছে।