এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ফের শিরোনামে সাংসদ মিমি (Mimi) ও নুসরত (Nusrat)। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) ডাকা সংসদীয় বৈঠকে গরহাজির হওয়ায় এবার শোকজ করা হল দুই তারকা তৃণমূল সাংসদকে। দলীয় বৈঠকে তাঁরা কেন অনুপস্থিত? জবাব তলব করা হয়েছে মিমি ও নুসরতের থেকে।
শীতকালীন অধিবেশনের শুরুতেই দিল্লিতে দেখা যায় মিমি চক্রবর্তী ও নুসরত জাহানকে। সদ্য মা হয়েছেন নুসরত। ছেলেকে রেখেই সংসদ অধিবেশনে যোগ দিতে দিল্লি উড়ে গিয়েছিলেন তৃণমূলের এই তারকা সাংসদ। সম্প্রতি কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুরের (Shashi Throor) সঙ্গে একটি সেলফি ফ্রেমেও দেখা গিয়েছিল তাঁদের। ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছিলেন, 'কে বলেছে কাজ করার জন্য লোকসভা আকর্ষিত জায়গা নয়?' কংগ্রেস সাংসদের এইই টুইট ঝড় তুলেছে নেটপাড়ায়। কেউ কেউ তাঁর স্পোর্টসম্যান স্পিরিটকে বাহবা দিয়েছেন। অনেকে আবার কেবলমাত্র মহিলাদের তারিফ করায় তাঁকে ট্রোলও করেছেন। অমরিন্দর সিংয়ের স্ত্রী প্রণীত কৌর, NCP-র সাংসদ সুপ্রিয়া সোলে, কংগ্রেস সাংসদ জ্যোতিমনি এবং তামিজাচি থাঙ্গাপান্ডিয়া ছাড়াও ফ্রেমে ছিলেন বাংলার দুই তারকা সাংসদ মিমি ও নুসরত। বিতর্কের সৃস্টি হয় কংগ্রেস সাংসদের টুইটের ক্যাপশনকে ঘিরে। মিমি (Mimi Chakraborty), নুসরতদের (Nusrat Jahan) সঙ্গে ছবি দিয়ে তিনি লেখেন, 'কে বলেছে কাজ করার জন্য লোকসভা আকৃষ্ট জায়গা নয়? এই দেখুন সকালে আমাদের ছয় মহিলা সাংসদের সঙ্গে ছবি।'
এবার দলেরই বৈঠকে গড়হাজির থাকায় মিমি-নুসরতকে শোকজ করার খবরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
অন্যদিকে, সংসদে দাঁড়িয়ে ক্ষমা চাইতে হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। এমনই দাবি তুলেছে তৃণমূল। বাদল অধিবেশনে বিশৃঙ্খলা তৈরির অভিযোগে ১২ জন বিরোধী সাংসদের সাসপেনশনের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে সোমবার এই দাবি তুলেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল৷ সরকার পক্ষের দাবি ছিল, ১২ জন সাংসদ সংসদে দাঁড়িয়ে ক্ষমাপ্রার্থনা করলে তাঁদের সাসপেনশন তুলে নেওয়া হবে। সে দাবি উড়িয়ে তৃণমূল শিবিরের পাল্টা দাবি, সংসদে দাঁড়িয়ে ক্ষমা চাইতে হবে প্রধানমন্ত্রীকেই।
এদিন দিল্লিতে সংসদের বাইরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে সাংসদদের ধরনায় যোগ দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। সেখানেই ধরনায় রয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের দুই সাসপেন্ডেড সাংসদ দোলা সেন এবং শান্তা ছেত্রী। এরপরই দলের সাংসদদের সঙ্গে সংসদ ভবনে বৈঠক করেন অভিষেক। শীতকালীন অধিবেশনের বাকি দিনগুলিতে তৃণমূলের ভূমিকা কী হবে, সেই নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করেন তিনি।
শীতকালীন অধিবেশনের শুরুতেই দিল্লিতে দেখা যায় মিমি চক্রবর্তী ও নুসরত জাহানকে। সদ্য মা হয়েছেন নুসরত। ছেলেকে রেখেই সংসদ অধিবেশনে যোগ দিতে দিল্লি উড়ে গিয়েছিলেন তৃণমূলের এই তারকা সাংসদ। সম্প্রতি কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুরের (Shashi Throor) সঙ্গে একটি সেলফি ফ্রেমেও দেখা গিয়েছিল তাঁদের। ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছিলেন, 'কে বলেছে কাজ করার জন্য লোকসভা আকর্ষিত জায়গা নয়?' কংগ্রেস সাংসদের এইই টুইট ঝড় তুলেছে নেটপাড়ায়। কেউ কেউ তাঁর স্পোর্টসম্যান স্পিরিটকে বাহবা দিয়েছেন। অনেকে আবার কেবলমাত্র মহিলাদের তারিফ করায় তাঁকে ট্রোলও করেছেন। অমরিন্দর সিংয়ের স্ত্রী প্রণীত কৌর, NCP-র সাংসদ সুপ্রিয়া সোলে, কংগ্রেস সাংসদ জ্যোতিমনি এবং তামিজাচি থাঙ্গাপান্ডিয়া ছাড়াও ফ্রেমে ছিলেন বাংলার দুই তারকা সাংসদ মিমি ও নুসরত। বিতর্কের সৃস্টি হয় কংগ্রেস সাংসদের টুইটের ক্যাপশনকে ঘিরে। মিমি (Mimi Chakraborty), নুসরতদের (Nusrat Jahan) সঙ্গে ছবি দিয়ে তিনি লেখেন, 'কে বলেছে কাজ করার জন্য লোকসভা আকৃষ্ট জায়গা নয়? এই দেখুন সকালে আমাদের ছয় মহিলা সাংসদের সঙ্গে ছবি।'
এবার দলেরই বৈঠকে গড়হাজির থাকায় মিমি-নুসরতকে শোকজ করার খবরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
অন্যদিকে, সংসদে দাঁড়িয়ে ক্ষমা চাইতে হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। এমনই দাবি তুলেছে তৃণমূল। বাদল অধিবেশনে বিশৃঙ্খলা তৈরির অভিযোগে ১২ জন বিরোধী সাংসদের সাসপেনশনের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে সোমবার এই দাবি তুলেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল৷ সরকার পক্ষের দাবি ছিল, ১২ জন সাংসদ সংসদে দাঁড়িয়ে ক্ষমাপ্রার্থনা করলে তাঁদের সাসপেনশন তুলে নেওয়া হবে। সে দাবি উড়িয়ে তৃণমূল শিবিরের পাল্টা দাবি, সংসদে দাঁড়িয়ে ক্ষমা চাইতে হবে প্রধানমন্ত্রীকেই।
এদিন দিল্লিতে সংসদের বাইরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে সাংসদদের ধরনায় যোগ দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। সেখানেই ধরনায় রয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের দুই সাসপেন্ডেড সাংসদ দোলা সেন এবং শান্তা ছেত্রী। এরপরই দলের সাংসদদের সঙ্গে সংসদ ভবনে বৈঠক করেন অভিষেক। শীতকালীন অধিবেশনের বাকি দিনগুলিতে তৃণমূলের ভূমিকা কী হবে, সেই নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করেন তিনি।