এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: যোগী আদিত্যনাথ ক্ষমতায় আসার পর বেআইনি কসাইখানা বন্ধের প্রতিবাদে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করলেন উত্তরপ্রদেশের মাংস বিক্রেতারা। লখনৌ ছাড়াও এলাহাবাদ ও রাজ্যের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শহরে সোমবার বাজার থেকে উধাও চিকেন-মাটন। স্বাভাবিকভাবেই মাছের চাহিদা সাংঘাতিক বেড়ে যাওয়ায় যোগানে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। চড়েছে দাম।
বেআইনি কসাইখানা বন্ধের প্রতিবাদে ধর্মঘটের প্রথম দিনেই বেশ প্রভাব পড়েছে উত্তরপ্রদেশের ব্যবসায়। দাসনার আল নাফিস ধাবার মালিক মহম্মদ খালিদ বলছেন, 'গত ৩৫ বছর এই ব্যবসা চালাচ্ছি। এমন মাংসের সঙ্কট এর আগে দেখিনি। গত ১০ দিন ভয়াবহ কেটেছে। ডিমনিটাইজেশনের সময়ের থেকেও এটা খারাপ সময়।' বিয়ের অনুষ্ঠান ও হোটেল রেস্তোরাঁর মেনুতে মাংস না পেয়ে বেজায় খাপ্পা মাংসাসীরা।
মাংসের আকালের সময় মাছের বাজারে ভিড় জমিয়েছেন স্থানীয় মানুষ। ৩০%-৫০% বেশি দাম দিয়েও বেশ কিছুদিনের জন্য স্টক করে রাখতে প্রচুর মাছ কিনছেন তাঁরা। বাঙালির প্রিয় ইলিশ যেখানে ১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল, এক লাফে সেই দাম বেড়ে হয়েছে ১৫০০ টাকা প্রতি কেজি। রবিবারও চিংড়ির কেজি ৬০০ টাকায় বিকোলেও, সোমবার সেই একই চিংড়ির দাম বেড়ে হয়েছে প্রতি কেজি ১২০০ টাকা। ২৫% দাম বেড়ে পমফ্রেট বিকোচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে। সামনেই যাঁদের বাড়িতে বিয়ে বা অনুষ্ঠান রয়েছে, তাঁরাই সবচেয়ে সমস্যায় পড়েছেন।
চলতি সপ্তাহেই নবরত্ন উত্সবেও মেনু চিন্তায় রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে। অল ইন্ডিয়া মিট অ্যান্ড লাইভস্টক এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের দাবি, গত কয়েকদিনে BJP নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পালন শুরু করার পর থেকে সবমিলিয়ে ৪,০০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
খবরটি ইংরাজিতে পড়তে Click করুন
#Protesting against the crackdown on illegal and mechanised slaughter houses in Uttar Pradesh, meat sellers have gone on an indefinite strike in Lucknow.
#As residents and hotels struggled to meet their meat needs, fish emerged as the only recourse, leading to an unexpected hike in demand, and therefore, the prices.
বেআইনি কসাইখানা বন্ধের প্রতিবাদে ধর্মঘটের প্রথম দিনেই বেশ প্রভাব পড়েছে উত্তরপ্রদেশের ব্যবসায়। দাসনার আল নাফিস ধাবার মালিক মহম্মদ খালিদ বলছেন, 'গত ৩৫ বছর এই ব্যবসা চালাচ্ছি। এমন মাংসের সঙ্কট এর আগে দেখিনি। গত ১০ দিন ভয়াবহ কেটেছে। ডিমনিটাইজেশনের সময়ের থেকেও এটা খারাপ সময়।' বিয়ের অনুষ্ঠান ও হোটেল রেস্তোরাঁর মেনুতে মাংস না পেয়ে বেজায় খাপ্পা মাংসাসীরা।
মাংসের আকালের সময় মাছের বাজারে ভিড় জমিয়েছেন স্থানীয় মানুষ। ৩০%-৫০% বেশি দাম দিয়েও বেশ কিছুদিনের জন্য স্টক করে রাখতে প্রচুর মাছ কিনছেন তাঁরা। বাঙালির প্রিয় ইলিশ যেখানে ১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল, এক লাফে সেই দাম বেড়ে হয়েছে ১৫০০ টাকা প্রতি কেজি। রবিবারও চিংড়ির কেজি ৬০০ টাকায় বিকোলেও, সোমবার সেই একই চিংড়ির দাম বেড়ে হয়েছে প্রতি কেজি ১২০০ টাকা। ২৫% দাম বেড়ে পমফ্রেট বিকোচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে। সামনেই যাঁদের বাড়িতে বিয়ে বা অনুষ্ঠান রয়েছে, তাঁরাই সবচেয়ে সমস্যায় পড়েছেন।
চলতি সপ্তাহেই নবরত্ন উত্সবেও মেনু চিন্তায় রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে। অল ইন্ডিয়া মিট অ্যান্ড লাইভস্টক এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের দাবি, গত কয়েকদিনে BJP নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পালন শুরু করার পর থেকে সবমিলিয়ে ৪,০০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
খবরটি ইংরাজিতে পড়তে Click করুন
#Protesting against the crackdown on illegal and mechanised slaughter houses in Uttar Pradesh, meat sellers have gone on an indefinite strike in Lucknow.
#As residents and hotels struggled to meet their meat needs, fish emerged as the only recourse, leading to an unexpected hike in demand, and therefore, the prices.