এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সোমবার সকাল থেকেই ব্যপক তুষারপাত শুরু হয়েছে হিমাচল প্রদেশের মানালি, সিমলা, কুফরি ও নারকান্দার মতো পর্যটক কেন্দ্রগুলিতে। মরসুমের প্রথম তুষারপাতেই সাদা বরফের চাদরে ঢেকে গিয়েছে ওই জায়গাগুলি। করোনা আবহের মধ্যেই উত্তর ভারতে এমন তুষারপাতের জেরে হোটেল ব্যবসায়ীরাও লাভের মুখ দেখার জন্য আশায় বুক বাধছেন।
মরসুমের প্রথম তুষারবৃষ্টিতে বরফে ঢেকে গিয়েছে মানালি, কুফরি, নারকান্দা ও খরপাথর। রাতভোর তুষারবৃষ্টির জেরে সোমবার সকালেই বাড়ির বাইরে সব বরফের আস্তরণ দেখতে পান বাসিন্দারা। সন্ধে হতে না হতেই ঠান্ডা বাতাস ও নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটা নেমে যায়। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী দিনগুলিতে আরও মানালিরর পাহাড়ি এলাকা বরফবৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কালপার প্রায় ২৫০ কিমি বিস্তৃণ এলাকায় ব্যপক তুষারপাতের সাক্ষী হয়েছে।
আবহাওয়া দফতরের এক আধিকারিকের কথায়, লাহুল ও স্পিতি, ছাম্বা, মান্ডি, কুল্লু ও কিননৌওর জেলার উচ্চতম এলাকা রবিবার থেকেই তুষারপাত হচ্ছে। বেশ কয়েকদিন ধরেই আবহাওয়া খারাপ থাকার পর ফের উন্নতি হবে বলে জানা গিয়েছে।
তুষারপাত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই মানালি-সহ হিমাচল প্রদেশের বেশ কয়েকটি পর্যটক কেন্দ্রগুলির হোটেল ব্যবসায়ীদের মুখে হাসি ফুটেছে। কুফরি, সিমলা, নারকান্দার মতো জায়গাগুলিতে তুষারপাত হওয়ায় যেখানে স্থানীয় ও ভিন রাজ্যের পর্যটকরা ভিড় করতে পারেন। অতিমারীতেও পর্যটকের ঢল নামবে, এই আশাতেই ফের ব্যবসায় লাভের অঙ্ক কষা শুরু করে দিয়েছেন তাঁরা।
সিমলা, ধৌলাধরের পাহাড়ি এলাকা, ধরমশালা পুরু বরফের চাদরে ঢেকে গিয়েছে। নহান, ছাম্বা, ডালহৌসি, মান্ডিতে লাগাতার বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত। শুধু হিমাচল প্রদেশেই নয়, সোমবার থেকে বরফ পড়েছে উত্তরাখণ্ড ও জম্মু ও কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গায়। উচ্ছ্বসিত পর্যটকরাও। মরসুমের শুরুতেই এমন তুষারপাতে আশা যেন আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
প্রসহ্গত, তুষারপাতের জেরে সোমবার থেকেই বন্ধ করে দেওয়া হল কেদারনাথ মন্দিরের দরজা। আগামী ১৯ নভেম্বরে বন্ধ হবে বদ্রীনাথ মন্দির। ব্যাপক তুষারপাতের মধ্যেই কেদারনাথ মন্দিরের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ও উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত।পাশাপাশি ঠান্ডার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে গঙ্গোত্রী মন্দিরও।
অন্যদিকে, জম্মু-কাশ্মীর উপত্যকার পিরপঞ্জাল পর্বতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলেও ভারী তুষারপাত দেখা গিয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে জম্মুর মুঘল রোড। এছাড়া বন্ধ রাখতে হয়েছে জম্মু-শ্রীনগর হাইওয়ে জওহর টানেলের কাছে। জম্মু ও কাশ্মীরের চিনগামের কাছে সিন্থন গিরিপথে আটকে পড়েছেন ১০ নাগরিক। তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে সেনা ও পুলিশের যৌথ বাহিনী।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন-
মরসুমের প্রথম তুষারবৃষ্টিতে বরফে ঢেকে গিয়েছে মানালি, কুফরি, নারকান্দা ও খরপাথর। রাতভোর তুষারবৃষ্টির জেরে সোমবার সকালেই বাড়ির বাইরে সব বরফের আস্তরণ দেখতে পান বাসিন্দারা। সন্ধে হতে না হতেই ঠান্ডা বাতাস ও নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটা নেমে যায়। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী দিনগুলিতে আরও মানালিরর পাহাড়ি এলাকা বরফবৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কালপার প্রায় ২৫০ কিমি বিস্তৃণ এলাকায় ব্যপক তুষারপাতের সাক্ষী হয়েছে।
আবহাওয়া দফতরের এক আধিকারিকের কথায়, লাহুল ও স্পিতি, ছাম্বা, মান্ডি, কুল্লু ও কিননৌওর জেলার উচ্চতম এলাকা রবিবার থেকেই তুষারপাত হচ্ছে। বেশ কয়েকদিন ধরেই আবহাওয়া খারাপ থাকার পর ফের উন্নতি হবে বলে জানা গিয়েছে।
তুষারপাত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই মানালি-সহ হিমাচল প্রদেশের বেশ কয়েকটি পর্যটক কেন্দ্রগুলির হোটেল ব্যবসায়ীদের মুখে হাসি ফুটেছে। কুফরি, সিমলা, নারকান্দার মতো জায়গাগুলিতে তুষারপাত হওয়ায় যেখানে স্থানীয় ও ভিন রাজ্যের পর্যটকরা ভিড় করতে পারেন। অতিমারীতেও পর্যটকের ঢল নামবে, এই আশাতেই ফের ব্যবসায় লাভের অঙ্ক কষা শুরু করে দিয়েছেন তাঁরা।
সিমলা, ধৌলাধরের পাহাড়ি এলাকা, ধরমশালা পুরু বরফের চাদরে ঢেকে গিয়েছে। নহান, ছাম্বা, ডালহৌসি, মান্ডিতে লাগাতার বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত। শুধু হিমাচল প্রদেশেই নয়, সোমবার থেকে বরফ পড়েছে উত্তরাখণ্ড ও জম্মু ও কাশ্মীরের বিভিন্ন জায়গায়। উচ্ছ্বসিত পর্যটকরাও। মরসুমের শুরুতেই এমন তুষারপাতে আশা যেন আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
প্রসহ্গত, তুষারপাতের জেরে সোমবার থেকেই বন্ধ করে দেওয়া হল কেদারনাথ মন্দিরের দরজা। আগামী ১৯ নভেম্বরে বন্ধ হবে বদ্রীনাথ মন্দির। ব্যাপক তুষারপাতের মধ্যেই কেদারনাথ মন্দিরের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ও উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিংহ রাওয়াত।পাশাপাশি ঠান্ডার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে গঙ্গোত্রী মন্দিরও।
অন্যদিকে, জম্মু-কাশ্মীর উপত্যকার পিরপঞ্জাল পর্বতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলেও ভারী তুষারপাত দেখা গিয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে জম্মুর মুঘল রোড। এছাড়া বন্ধ রাখতে হয়েছে জম্মু-শ্রীনগর হাইওয়ে জওহর টানেলের কাছে। জম্মু ও কাশ্মীরের চিনগামের কাছে সিন্থন গিরিপথে আটকে পড়েছেন ১০ নাগরিক। তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে সেনা ও পুলিশের যৌথ বাহিনী।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন-