এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দিল্লির হিংসার ঘটনায় পুলিশের দিকে বন্দুক তাক করা শ্যুটার মহম্মদ শাহরুখকে গ্রেফতার করল পুলিশ। উত্তরপ্রদেশের বরেলি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাকে। হিংসার সময় উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে ৮ রাউন্ড গুলি চালানোর অভিযোগ রয়েছে শাহরুখের বিরুদ্ধে। ক্যামেরায় ধরা পড়েছে, ২৪ ফেব্রুয়ারি একা পুলিশকর্মীকে পেয়ে তাঁর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়ায় এই যুবক। এরপর শতাধিক মানুষের মধ্যে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যেতে কয়েক রাউন্ড গুলি চালায় সে। পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে এক পুলিশকর্মীর মুখের দিকে বন্দুক তাক করতে দেখা গিয়েছে এই যুবককে। গত সপ্তাহে খবর রটে যে তাকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ। কিন্তু তার কয়েকদিন পরই দিল্লি পুলিশের তরফে জানানো হয়, শাহরুখের খোঁজ চলছে।
নাগরিকত্ব আইন নিয়ে গত সপ্তাহে হিংসার আগুনে জ্বলে ওঠে উত্তর-পূর্ব দিল্লি। রাস্তার ধারে দাঁড়ানো গাড়ি, বাইক, স্কুটি নির্বিচারে ভাঙচুর চালানো হয়৷ ভাঙাচোরা গাড়ি, বাইক, সাইকেল একত্রিত করে জ্যারিকেন থেকে পেট্রল ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পুলিশের সামনেই৷ এ সবের মাঝেই হঠাৎ উদয় হয় শাহরুখের। পরনে নীল জিনস, লালচে মেরুন শার্ট। হাতে পিস্তল। কোনও কিছুর তোয়াক্কা না করে গুলি ছুড়তে থাকে। কখনও লক্ষ্য পুলিশ, কখনও বা শূন্যে। ক্রমাগত দিয়ে চলেছে হুমকি। শুধু তাই-ই নয়, শাহরুখকে যখন দিল্লি পুলিশের কর্মীরা চ্যালেঞ্জ জানান, তখন সে পিস্তল তাক করে তাঁদের দিকেও৷ পুরো ঘটনাটি ঘটে সংবাদ মাধ্যমের সামনে৷
এই সময়েই রাস্তার ডিভাইডার টপকে তাকে গ্রেপ্তার করতে এগিয়ে আসেন দিল্লি পুলিশের হেড কনস্টেবল রতনলাল৷ এর পরের দৃশ্য দেখলে চমকে যেতে হয়৷ মুহূর্তের মধ্যেই রতনলালকে লক্ষ করে গুলি চালায় শাহরুখ৷ সেই গুলি লাগার সঙ্গে সঙ্গে রক্তাক্ত অবস্থায় জাফরাবাদের রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ এই পুলিশ কর্মী৷ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়৷ পুলিশকর্মীর গুলি লাগার পরে তৈরি হওয়া গোলযোগের সুযোগে গা ঢাকা দেয় শাহরুখ৷
নাগরিকত্ব আইন নিয়ে গত সপ্তাহে হিংসার আগুনে জ্বলে ওঠে উত্তর-পূর্ব দিল্লি। রাস্তার ধারে দাঁড়ানো গাড়ি, বাইক, স্কুটি নির্বিচারে ভাঙচুর চালানো হয়৷ ভাঙাচোরা গাড়ি, বাইক, সাইকেল একত্রিত করে জ্যারিকেন থেকে পেট্রল ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পুলিশের সামনেই৷ এ সবের মাঝেই হঠাৎ উদয় হয় শাহরুখের। পরনে নীল জিনস, লালচে মেরুন শার্ট। হাতে পিস্তল। কোনও কিছুর তোয়াক্কা না করে গুলি ছুড়তে থাকে। কখনও লক্ষ্য পুলিশ, কখনও বা শূন্যে। ক্রমাগত দিয়ে চলেছে হুমকি। শুধু তাই-ই নয়, শাহরুখকে যখন দিল্লি পুলিশের কর্মীরা চ্যালেঞ্জ জানান, তখন সে পিস্তল তাক করে তাঁদের দিকেও৷ পুরো ঘটনাটি ঘটে সংবাদ মাধ্যমের সামনে৷
এই সময়েই রাস্তার ডিভাইডার টপকে তাকে গ্রেপ্তার করতে এগিয়ে আসেন দিল্লি পুলিশের হেড কনস্টেবল রতনলাল৷ এর পরের দৃশ্য দেখলে চমকে যেতে হয়৷ মুহূর্তের মধ্যেই রতনলালকে লক্ষ করে গুলি চালায় শাহরুখ৷ সেই গুলি লাগার সঙ্গে সঙ্গে রক্তাক্ত অবস্থায় জাফরাবাদের রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ এই পুলিশ কর্মী৷ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়৷ পুলিশকর্মীর গুলি লাগার পরে তৈরি হওয়া গোলযোগের সুযোগে গা ঢাকা দেয় শাহরুখ৷