এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মা-বাবার ঝগড়া থামাতে গিয়ে বাবার হাতে খুন হল সাত বছরের মেয়ে। ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর তিরুনেলেভেলি জেলায়।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিদিন স্ত্রীর উপর শারীরিক নির্যাতন চালাতেন ৩৭ বছর বয়সির এস কৈলাশ। এদিন, ৩২ বছরের স্ত্রী নীলাবতীকে খুন করার চেষ্টা করেছিলেন মদ্যপ স্বামী। সেই নির্যাতন থেকে মাকে বাঁচাতে গিয়ে বাবাকে ঠেকাতে গিয়েছিল সাত বছরের মেয়ে। ঘটনাটি ঘটে সোমবার রাতে। মঙ্গলবার সকালে এলাকা জুড়ে গন্ধ বেরোতে থাকলে টনক নড়ে এলাকাবাসীরা।
স্থানীয়দের কথায়, সোমবার সকালে বাড়ির বাইরে খেলছিল ক্লাস টু-য়ের মেয়ে সুগৃথা। সত্ বাবা বারবার তাকে বাড়ির ভিতর আসতে বললে সে তাঁকে এড়িয়ে যায়। সোমবার রাতে মদ খেয়ে বাড়িতে এলে স্ত্রীর সঙ্গে মেয়ের ব্যবহার নিয়ে বচসা শুরু হয়। তারপর থেকেই অকথ্যভাষায় স্ত্রীকে মারতে থাকে বর্বর স্বামী। মাকে সত্বাবার অত্যাচার থেকে বাঁচাতে মাকে সাহায্য করে মেয়ে। কিন্তু সকালে কথা না শোনার জন্য সাত বছরের মেয়ের উপর রাগ চেপে ধরে। মারতে মারতে সামনের খেলার মাঠে ছুঁড়ে ফেলে দেয় কৈলাশ।
অচৈতন্য হয়ে পড়লে মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে গেলে সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ডাক্তাররা। দম্পতি মেয়ের দেহ নিয়ে ফিরে এলে সকলের কাছে খুনের ঘটনা লুকিয়ে রাখেন। তাঁরা জানান, ছাদ থেকে গুরুতর আহত হয়ে মারা গিয়েছে। মঙ্গলবার মেয়েকে কবর দেওয়ার জন্য প্রস্তুতিও নেয় ওই দম্পতি। সেইসময় পুলিশ এলে সব সত্যি ফাঁস হয়ে যায়। দেহ সরকারি হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্ত মা-বাবা।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিদিন স্ত্রীর উপর শারীরিক নির্যাতন চালাতেন ৩৭ বছর বয়সির এস কৈলাশ। এদিন, ৩২ বছরের স্ত্রী নীলাবতীকে খুন করার চেষ্টা করেছিলেন মদ্যপ স্বামী। সেই নির্যাতন থেকে মাকে বাঁচাতে গিয়ে বাবাকে ঠেকাতে গিয়েছিল সাত বছরের মেয়ে। ঘটনাটি ঘটে সোমবার রাতে। মঙ্গলবার সকালে এলাকা জুড়ে গন্ধ বেরোতে থাকলে টনক নড়ে এলাকাবাসীরা।
স্থানীয়দের কথায়, সোমবার সকালে বাড়ির বাইরে খেলছিল ক্লাস টু-য়ের মেয়ে সুগৃথা। সত্ বাবা বারবার তাকে বাড়ির ভিতর আসতে বললে সে তাঁকে এড়িয়ে যায়। সোমবার রাতে মদ খেয়ে বাড়িতে এলে স্ত্রীর সঙ্গে মেয়ের ব্যবহার নিয়ে বচসা শুরু হয়। তারপর থেকেই অকথ্যভাষায় স্ত্রীকে মারতে থাকে বর্বর স্বামী। মাকে সত্বাবার অত্যাচার থেকে বাঁচাতে মাকে সাহায্য করে মেয়ে। কিন্তু সকালে কথা না শোনার জন্য সাত বছরের মেয়ের উপর রাগ চেপে ধরে। মারতে মারতে সামনের খেলার মাঠে ছুঁড়ে ফেলে দেয় কৈলাশ।
অচৈতন্য হয়ে পড়লে মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে গেলে সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ডাক্তাররা। দম্পতি মেয়ের দেহ নিয়ে ফিরে এলে সকলের কাছে খুনের ঘটনা লুকিয়ে রাখেন। তাঁরা জানান, ছাদ থেকে গুরুতর আহত হয়ে মারা গিয়েছে। মঙ্গলবার মেয়েকে কবর দেওয়ার জন্য প্রস্তুতিও নেয় ওই দম্পতি। সেইসময় পুলিশ এলে সব সত্যি ফাঁস হয়ে যায়। দেহ সরকারি হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্ত মা-বাবা।