এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: জোড়া বলদ চুরির বদনাম দিয়ে সর্বসমক্ষে নগ্ন করে লাঠিপেটা করা হল বছর পঞ্চাশের এক প্রৌঢ়াকে। মহারাষ্ট্রের বুলদানা জেলার এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২৪, ৩৫৪ ছাড়াও তফশিলি জাতি ও উপজাতি আইনে মামলা রুজু হয়েছে।
বুলদানার রুইখেদ মায়াবা গ্রামে গত ২ জুন বিকেলে এই ঘটনাটি ঘটলেও, স্থানীয় দাদ থানার পুলিশের কাছে সেদিন খবর পৌঁছয়নি। প্রৌঢ়াকে হাসপাতালে ভর্তি করার পরেই, তা জানাজানি হয়।
রুইখেদ মায়াবা গ্রামের জনৈক সুখারাম উগলের অভিযোগ, দলিত ওই মহিলা তাঁর ছেলে মিলে গোয়াল থেকে জোড়া বলদ চুরির চেষ্টা করছিল। সেই সন্দেহের বশেই গ্রামের জনা ৩০ লোককে জড়ো করেন সুখারাম। এরপর লাঠি দিয়ে গণধোলাই চলে মহিলা ও তাঁর ছেলেকে। সবক শেখানোর নামে একটা সময় ছেলের সামনেই ওই প্রৌঢ়াকে নগ্ন করে চলে মারধর।
পুলিশ জানিয়েছে, মহিলার অভিযোগ ও হাসপাতালের রিপোর্টের ভিত্তিতে মঙ্গলবার সন্ধে পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজেও তল্লাশি চলছে। শুরু হয়েছে তদন্তও।
বুলদানার রুইখেদ মায়াবা গ্রামে গত ২ জুন বিকেলে এই ঘটনাটি ঘটলেও, স্থানীয় দাদ থানার পুলিশের কাছে সেদিন খবর পৌঁছয়নি। প্রৌঢ়াকে হাসপাতালে ভর্তি করার পরেই, তা জানাজানি হয়।
রুইখেদ মায়াবা গ্রামের জনৈক সুখারাম উগলের অভিযোগ, দলিত ওই মহিলা তাঁর ছেলে মিলে গোয়াল থেকে জোড়া বলদ চুরির চেষ্টা করছিল। সেই সন্দেহের বশেই গ্রামের জনা ৩০ লোককে জড়ো করেন সুখারাম। এরপর লাঠি দিয়ে গণধোলাই চলে মহিলা ও তাঁর ছেলেকে। সবক শেখানোর নামে একটা সময় ছেলের সামনেই ওই প্রৌঢ়াকে নগ্ন করে চলে মারধর।
পুলিশ জানিয়েছে, মহিলার অভিযোগ ও হাসপাতালের রিপোর্টের ভিত্তিতে মঙ্গলবার সন্ধে পর্যন্ত ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজেও তল্লাশি চলছে। শুরু হয়েছে তদন্তও।