এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পঠন-পাঠনের সামান্যতম পরিকাঠামোই নেই। পরিসংখ্যান বলছে, মধ্যপ্রদেশের ৬৭,৯০২টি স্কুলে ইলেক্ট্রিসিটি এখনও অবধি দিবাস্বপ্ন। আর এক মধ্যে ৮৫৫টি স্কুল রয়েছে মধ্যপ্রদেশের রাজধানী ভোপালেই। রাজ্যের এক প্রাইমারি স্কুল শিক্ষক অনুপ সিং বলছেন, 'পানীয় জল এবং বৈদ্যুতিক আলো এখনও অবধি পৌঁছয়নি বেশিরভাগ স্কুলেই। প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী অবধি ছাত্রদের এখনও একই ঘরে ক্লাস করতে হয়। ওই এক চিলতে ঘরের মধ্যেই কাঠবোর্ডের দেওয়াল আমাদেরই তৈরি করতে হয়। এত কিছুর পর আমাদের ক্লাস শুরু করতে হয়। দিনের পর দিন প্রতিশ্রুতি পেয়ে এসেছি সরকারের তরফে। কিন্তু ফলপ্রসু আজ অবধি হয়নি।'
এদিকে আর কাণ্ড শুরু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে। সামান্যতম পরিকাঠামো নেই। অথচ এই রাজ্যে থেকেই দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৩০ জন প্রতিনিধিকে সম্প্রতি পাঠানো হয়েছিল শিক্ষার খুঁটিনাটি সবকিছু বুঝতে।
অর্থাৎ শিক্ষা ব্যবস্থা কীরকম হওয়া উচিত, শিক্ষার পদ্ধতি কেমন হবে, পরিকাঠামোগত মান ইত্যাদি সবকিছু নিয়েই জ্ঞান আহরণ করতে দক্ষিণ কোরিয়া ঘুরে এসেছেন ওই ১৩০ জনের দল।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রের জমিতেও উদ্বাস্তুদের অধিকার দেওয়ার পথে মমতার সরকার!
দক্ষিণ কোরিয়া ঘুরে আসা দলে ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী প্রভুরাম চৌধুরীও। সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি বলেছেন, 'রাজ্যের বেশ কিছু স্কুলেই এখন ইলেক্ট্রিসিটি চালু করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। খুবই দুঃখের বিষয় যে, আগের সরকার শিক্ষা নিয়ে কীভাবে রাজ্যে ছিনিমিনি খেলেছে। কিন্তু আমরা এই বড় শূন্যস্থান পূরণে বদ্ধপরিকর।'
এদিকে আবার বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। বিজেপি বিধায়ক বিশ্বাস সারাঙ্গ সরাসরিই আক্রমণ করেছেন কমল নাথ নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারকে। তাঁর কথায়, 'দেশের এবং নিজেদের রাজ্যের মডেলটাই ওরা বুঝতে পারেনি। তারপরে আবার দক্ষিণ কোরিয়ার মডেল এখানে নিয়ে এসে কী করবে। মিড-ডে মিল স্কিমও ঠিকঠাক ভাবে চলছে না। স্কুলড্রেস বই কোনও কিছুই ঠিক করে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে পৌঁছচ্ছে না। আর এই কারণেই স্কুলছুটের সংখ্যাও বেড়েছে মধ্যপ্রদেশে।'
এদিকে আর কাণ্ড শুরু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে। সামান্যতম পরিকাঠামো নেই। অথচ এই রাজ্যে থেকেই দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৩০ জন প্রতিনিধিকে সম্প্রতি পাঠানো হয়েছিল শিক্ষার খুঁটিনাটি সবকিছু বুঝতে।
অর্থাৎ শিক্ষা ব্যবস্থা কীরকম হওয়া উচিত, শিক্ষার পদ্ধতি কেমন হবে, পরিকাঠামোগত মান ইত্যাদি সবকিছু নিয়েই জ্ঞান আহরণ করতে দক্ষিণ কোরিয়া ঘুরে এসেছেন ওই ১৩০ জনের দল।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রের জমিতেও উদ্বাস্তুদের অধিকার দেওয়ার পথে মমতার সরকার!
দক্ষিণ কোরিয়া ঘুরে আসা দলে ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী প্রভুরাম চৌধুরীও। সংবাদমাধ্যমের কাছে তিনি বলেছেন, 'রাজ্যের বেশ কিছু স্কুলেই এখন ইলেক্ট্রিসিটি চালু করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। খুবই দুঃখের বিষয় যে, আগের সরকার শিক্ষা নিয়ে কীভাবে রাজ্যে ছিনিমিনি খেলেছে। কিন্তু আমরা এই বড় শূন্যস্থান পূরণে বদ্ধপরিকর।'
এদিকে আবার বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। বিজেপি বিধায়ক বিশ্বাস সারাঙ্গ সরাসরিই আক্রমণ করেছেন কমল নাথ নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারকে। তাঁর কথায়, 'দেশের এবং নিজেদের রাজ্যের মডেলটাই ওরা বুঝতে পারেনি। তারপরে আবার দক্ষিণ কোরিয়ার মডেল এখানে নিয়ে এসে কী করবে। মিড-ডে মিল স্কিমও ঠিকঠাক ভাবে চলছে না। স্কুলড্রেস বই কোনও কিছুই ঠিক করে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে পৌঁছচ্ছে না। আর এই কারণেই স্কুলছুটের সংখ্যাও বেড়েছে মধ্যপ্রদেশে।'