এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: উথাল-পাতাল করা সময়েও মনখুশি করে দেওয়ার মতো এক ঘটনা ঘটল বেঙ্গালুরুতে। একটি ঘটনা বললে ভুল হবে। আদতে দুটি খুশির খবর। প্রথমটি, ডেডলাইনের আগেই তৈরি হয়ে গেল বেঙ্গালুরু স্টেশনে চলন্ত সিঁড়ি বসানোর কাজ। আর দ্বিতীয়টি, সেই সব চলন্ত সিঁড়িগুলির উদ্বোধন করল ১০ বছরের একটি বাচ্চা মেয়ে। তাঁর মা আদতে এক শ্রমিক। এই চলন্ত সিঁড়িগুলি নির্মাণ করতে সাহায্য করেছেন তিনি। আরও পড়ুন: অযোধ্যা রায়ে খুশির বাতাবরণ কাশীতে! একইসঙ্গে চলল নমাজ আর প্রার্থনা
বেঙ্গালুরু স্টেশনের এমনতর প্রয়াস প্রশংসা কুড়িয়েছে নানান মহলে। সাধআরণ মানুষ তো রয়েছেনই। সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিম রেলওয়ে দফতরের তরফে ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। বেঙ্গালুরু সেন্ট্রালের সাংসদ এমপি পিসি মোহনের উদ্বোধন করার কথা ছিল স্টেশনের চার নম্বর প্ল্যাটফর্মের চলন্ত সিঁড়িটি। আর তারই সঙ্গে একটি এসি ওয়েটিং রুমের উদ্বোধন করার কথাও ছিল তাঁর।
কিন্তু গতকাল অযোধ্যা রায়ের কারণে পিসি মোহন আসতে পারেননি। আর তখন থেকেই কার হাতে এই চলন্ত সিঁড়ি এবং এসি ওয়েটিং রুমের উদ্বোধন হবে, তা নিয়েই দোলাচলে ছিলেন দক্ষিণ-পশ্চিম রেলওয়ের কর্তারা। সেই সময়েই ঠিক করা হয়, এক শ্রমিক কন্যার হাতেই দ্বারোদঘাটন হবে নবনির্মিত চলন্ত সিঁড়ি এবং এসি ওয়েটিং রুমের।
উদ্বোধন পিছিয়ে দেওয়া যাবে না। প্রথম থেকে এই চিন্তাভাবনাই ছিল রেলওয়ে কর্তাদের মাথার মধ্যে। কিন্তু সাংসদ আসতে না পারাতেই অন্য ভাবনা ভাবতে হয় রেলের কর্তাদের। সেই সময়েই তাঁদের মাথায় আসে ১০ বছরের বেগুম্মার কথা। বেগুম্মার মা চান্দবি, যাঁর বয়স ৩২। বিগত কয়েক মাস ধরে এই স্টেশনেই কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। ছোট্ট বেগুম্মাই শেষমেশ ফিতে কাটল। পরিসংখ্যান বলছে, এই প্রথমবার কোনও সরকারি প্রজেক্টের উদ্বোধন হল কোনও সাধারণের হাত ধরে।
বেঙ্গালুরু স্টেশনের এমনতর প্রয়াস প্রশংসা কুড়িয়েছে নানান মহলে। সাধআরণ মানুষ তো রয়েছেনই। সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিম রেলওয়ে দফতরের তরফে ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। বেঙ্গালুরু সেন্ট্রালের সাংসদ এমপি পিসি মোহনের উদ্বোধন করার কথা ছিল স্টেশনের চার নম্বর প্ল্যাটফর্মের চলন্ত সিঁড়িটি। আর তারই সঙ্গে একটি এসি ওয়েটিং রুমের উদ্বোধন করার কথাও ছিল তাঁর।
কিন্তু গতকাল অযোধ্যা রায়ের কারণে পিসি মোহন আসতে পারেননি। আর তখন থেকেই কার হাতে এই চলন্ত সিঁড়ি এবং এসি ওয়েটিং রুমের উদ্বোধন হবে, তা নিয়েই দোলাচলে ছিলেন দক্ষিণ-পশ্চিম রেলওয়ের কর্তারা। সেই সময়েই ঠিক করা হয়, এক শ্রমিক কন্যার হাতেই দ্বারোদঘাটন হবে নবনির্মিত চলন্ত সিঁড়ি এবং এসি ওয়েটিং রুমের।
উদ্বোধন পিছিয়ে দেওয়া যাবে না। প্রথম থেকে এই চিন্তাভাবনাই ছিল রেলওয়ে কর্তাদের মাথার মধ্যে। কিন্তু সাংসদ আসতে না পারাতেই অন্য ভাবনা ভাবতে হয় রেলের কর্তাদের। সেই সময়েই তাঁদের মাথায় আসে ১০ বছরের বেগুম্মার কথা। বেগুম্মার মা চান্দবি, যাঁর বয়স ৩২। বিগত কয়েক মাস ধরে এই স্টেশনেই কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। ছোট্ট বেগুম্মাই শেষমেশ ফিতে কাটল। পরিসংখ্যান বলছে, এই প্রথমবার কোনও সরকারি প্রজেক্টের উদ্বোধন হল কোনও সাধারণের হাত ধরে।