একসময় যে কলেজে ছাত্রজীবন কেটেছে, সেখানেই বিক্ষোভের মুখে পড়লেন জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। পাটনায় গিয়ে নিজের কলেজেই (Patna College) ছাত্রবিক্ষোভের মুখে পড়লেন BJP-র সর্বভারতীয় সভাপতি। শনিবার পাটনা কলেজে পা রাখতেই তাঁকে ঘিরে 'গো ব্যাক' স্লোগান (Go Back Slogan) তুলল ছাত্ররা। দেখানো হল কালো পতাকাও।
নিজের কলেজেই 'গো ব্যাক' শুনলেন নাড্ডা (JP Nadda)
পাটনা কলেজের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে (Patna College Convocation Program) যোগ দিতে দু'দিনের সফরে শনিবারই সেখান পৌঁছন জেপি নাড্ডা। নির্ধারিত সময় সমাবর্তনের কর্মসূচিতে যোগ দিতে কলেজের মূল গেট দিয়ে প্রবেশ করতেই বিক্ষোভের মুখে পড়েন তিনি। নাড্ডাকে (JP Nadda) ঘিরে 'গো ব্যাক' স্লোগান শুরু করেন আইসার সদস্যরা। মূলত, জাতীয় শিক্ষানীতি (National Education Policy) প্রত্যাহার এবং পাটনা বিশ্ববিদ্যালয়কে (Patna University) কেন্দ্রীয় স্বীকৃতি দেওয়ার দাবিতে এই বিক্ষোভ প্রদর্শন বলে জানা গিয়েছে। পড়ুয়ারা কালো পতাকাও দেখায় জেপি নাড্ডাকে (JP Nadda)।
উল্লেখ্য, ছাত্রজীবনে পাটনা কলেজ থেকেই রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক পাশ করেন জেপি নাড্ডা। তাঁর বাবাও এই কলেজেই পড়াশোনা করেছেন। ফলে নিজের কলেজে এসে ছাত্রবিক্ষোভের মুখে পড়ে বেশ অস্বস্তিতে BJP-র সর্বভারতীয় সভাপতি।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই এই একইভাবে পাটনা কলেজে এসে আইসার বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারও (Nitish Kumar)।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি BJP-র সর্বভারতীয় সভাপতির বঙ্গ সফরেও বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। হুগলিতে BJP-র সর্বভারতী সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলা চরম আকার নেয়। সর্বভারতীয় সভাপতি আসার আগেই চুঁচুড়া জোড়াঘাটে সাংসদ ও রাজ্য সম্পাদকের মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ শুরু হয়। চেঁচামেচি করতে শুরু করেন হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee)। আঙুল উঁচিয়ে রীতিমত ধমকাতে দেখা যায় তাঁকে। সেই সময় তাঁর ছিলেন BJP নেতা স্বপন পাল,সুবীর নাগ ও হুগলি জেলা সভাপতি তুষার মজুমদার। এরই মধ্যে সেখানে হাজির হন জেপি নাড্ডা। সঙ্গে সঙ্গে সেখানে সবাই উপস্থিত ব্যস্ত হয়ে পড়েন। মিনিট ১৫ থাকার পর চুঁচুড়া থেকে চন্দননগর চলে যান BJP সভাপতি। সেখানেও BJP কর্মীদের মধ্যে বচসা থেকে মারামারি বেধে যায়। এই ঘটনায় জখম হন শাশ্বত বন্দ্যোপাধ্যায় নামে এক BJP কর্মী। সূত্রে খবর, দীপাঞ্জন গুহর উপর দায়িত্ব ছিল জেপি নাড্ডার (JP Nadda) অনুষ্ঠানের।
নিজের কলেজেই 'গো ব্যাক' শুনলেন নাড্ডা (JP Nadda)
পাটনা কলেজের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে (Patna College Convocation Program) যোগ দিতে দু'দিনের সফরে শনিবারই সেখান পৌঁছন জেপি নাড্ডা। নির্ধারিত সময় সমাবর্তনের কর্মসূচিতে যোগ দিতে কলেজের মূল গেট দিয়ে প্রবেশ করতেই বিক্ষোভের মুখে পড়েন তিনি। নাড্ডাকে (JP Nadda) ঘিরে 'গো ব্যাক' স্লোগান শুরু করেন আইসার সদস্যরা। মূলত, জাতীয় শিক্ষানীতি (National Education Policy) প্রত্যাহার এবং পাটনা বিশ্ববিদ্যালয়কে (Patna University) কেন্দ্রীয় স্বীকৃতি দেওয়ার দাবিতে এই বিক্ষোভ প্রদর্শন বলে জানা গিয়েছে। পড়ুয়ারা কালো পতাকাও দেখায় জেপি নাড্ডাকে (JP Nadda)।
উল্লেখ্য, ছাত্রজীবনে পাটনা কলেজ থেকেই রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক পাশ করেন জেপি নাড্ডা। তাঁর বাবাও এই কলেজেই পড়াশোনা করেছেন। ফলে নিজের কলেজে এসে ছাত্রবিক্ষোভের মুখে পড়ে বেশ অস্বস্তিতে BJP-র সর্বভারতীয় সভাপতি।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই এই একইভাবে পাটনা কলেজে এসে আইসার বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারও (Nitish Kumar)।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি BJP-র সর্বভারতীয় সভাপতির বঙ্গ সফরেও বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। হুগলিতে BJP-র সর্বভারতী সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলা চরম আকার নেয়। সর্বভারতীয় সভাপতি আসার আগেই চুঁচুড়া জোড়াঘাটে সাংসদ ও রাজ্য সম্পাদকের মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ শুরু হয়। চেঁচামেচি করতে শুরু করেন হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee)। আঙুল উঁচিয়ে রীতিমত ধমকাতে দেখা যায় তাঁকে। সেই সময় তাঁর ছিলেন BJP নেতা স্বপন পাল,সুবীর নাগ ও হুগলি জেলা সভাপতি তুষার মজুমদার। এরই মধ্যে সেখানে হাজির হন জেপি নাড্ডা। সঙ্গে সঙ্গে সেখানে সবাই উপস্থিত ব্যস্ত হয়ে পড়েন। মিনিট ১৫ থাকার পর চুঁচুড়া থেকে চন্দননগর চলে যান BJP সভাপতি। সেখানেও BJP কর্মীদের মধ্যে বচসা থেকে মারামারি বেধে যায়। এই ঘটনায় জখম হন শাশ্বত বন্দ্যোপাধ্যায় নামে এক BJP কর্মী। সূত্রে খবর, দীপাঞ্জন গুহর উপর দায়িত্ব ছিল জেপি নাড্ডার (JP Nadda) অনুষ্ঠানের।