এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: জিশা ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত হওয়া আমিরুল ইসলামকে ফাঁসির সাজা শোনাল কেরালার এর্নাকুলামের নগর দায়রা আদালত। এই ঘটনায় একমাত্র অভিযুক্ত আমিরুলকে আগেই দোষী সাব্যস্ত করেছিল আদালত।
২০১৬ সালের ২৮ এপ্রিল পেরুমবাভুরের আইনের ছাত্রী জিশাকে নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও খুন করা হয়। চার্জশিটে অভিযোগ আনা হয়েছিল, জিশা ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় তাঁকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত আমিরুল অসমের বাসিন্দা। সে ১০ বছর বয়সেই বাড়ি ছেড়েছিল বলে জানিয়েছে তার পরিবার।
আরও পড়ুন...জিশার ধর্ষণ ও খুনে অভিযুক্তের সঙ্গে অদ্ভুত মিল, দুঃস্বপ্নের মুখোমুখি অভিনেতা
৮৫ দিন ধরে এই মামলার ট্রায়াল চলে। প্রায় ১০০ জনকে সাক্ষী হিসেবে আদালতে হাজির করেছেন সরকার পক্ষের আইনজীবী। এর মধ্যে ছিলেন অন্যত্র বসবাসকারী ১৫ জন শ্রমিক। আমিরুলের বিরুদ্ধে ২৯০টি নথি ও ৩৬টি প্রামাণ্য জিনিসও আদালতে তুলে ধরা হয়েছে। দেওয়া হয়েছে আমিরুলের ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট ও ফরেন্সিক রিপোর্ট। আসামী পক্ষের আইনজীবী খতিয়ে দেখেন পাঁচজনকে সাক্ষীকে।
গত বছর পেরুমবাভুরের কাছে ভাট্টোলিপ্যাডিতে নিজের সিঙ্গল বেডরুমে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় জিশাকে। তাঁর গোপনাঙ্গ ছিল ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন। খুনের পরদিনই পেরুমবাভুর ছেড়ে পালায় আমিরুল। এরপর ১৬ জুন তামিলনাড়ুর কাঞ্চিপুরম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
জেরায় আমিরুল জানিয়েছিল, আর এক শ্রমিক আনারুল ইসলাম তাকে এই অপরাধের উস্কানি দিয়েছিল। তবে পুলিশ তদন্ত করে দেখে এই ঘটনার কয়েক মাস আগেই পেরুমবাভুর ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন আনারুল। এই ঘটনার কোনও সাক্ষী না-থাকলেও, সেই দিন আমিরুলকে জিশার বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে দেখেছিলেন এক প্রতিবেশী। আমিরুল গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে শনাক্ত করেন তিনি।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন
২০১৬ সালের ২৮ এপ্রিল পেরুমবাভুরের আইনের ছাত্রী জিশাকে নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও খুন করা হয়। চার্জশিটে অভিযোগ আনা হয়েছিল, জিশা ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় তাঁকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত আমিরুল অসমের বাসিন্দা। সে ১০ বছর বয়সেই বাড়ি ছেড়েছিল বলে জানিয়েছে তার পরিবার।
আরও পড়ুন...জিশার ধর্ষণ ও খুনে অভিযুক্তের সঙ্গে অদ্ভুত মিল, দুঃস্বপ্নের মুখোমুখি অভিনেতা
৮৫ দিন ধরে এই মামলার ট্রায়াল চলে। প্রায় ১০০ জনকে সাক্ষী হিসেবে আদালতে হাজির করেছেন সরকার পক্ষের আইনজীবী। এর মধ্যে ছিলেন অন্যত্র বসবাসকারী ১৫ জন শ্রমিক। আমিরুলের বিরুদ্ধে ২৯০টি নথি ও ৩৬টি প্রামাণ্য জিনিসও আদালতে তুলে ধরা হয়েছে। দেওয়া হয়েছে আমিরুলের ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট ও ফরেন্সিক রিপোর্ট। আসামী পক্ষের আইনজীবী খতিয়ে দেখেন পাঁচজনকে সাক্ষীকে।
গত বছর পেরুমবাভুরের কাছে ভাট্টোলিপ্যাডিতে নিজের সিঙ্গল বেডরুমে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় জিশাকে। তাঁর গোপনাঙ্গ ছিল ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন। খুনের পরদিনই পেরুমবাভুর ছেড়ে পালায় আমিরুল। এরপর ১৬ জুন তামিলনাড়ুর কাঞ্চিপুরম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
জেরায় আমিরুল জানিয়েছিল, আর এক শ্রমিক আনারুল ইসলাম তাকে এই অপরাধের উস্কানি দিয়েছিল। তবে পুলিশ তদন্ত করে দেখে এই ঘটনার কয়েক মাস আগেই পেরুমবাভুর ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন আনারুল। এই ঘটনার কোনও সাক্ষী না-থাকলেও, সেই দিন আমিরুলকে জিশার বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে দেখেছিলেন এক প্রতিবেশী। আমিরুল গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে শনাক্ত করেন তিনি।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন