এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের গান্দরবল জেলায় শুক্রবার বিশেষ অভিযানে এক জঙ্গি সহযোগীকে গ্রেফতার করল নিরাপত্তা বাহিনী। ওই 'ওভার গ্রাউন্ড ওয়ার্কার' (OGW)-এর কাছ থেকে গ্রেনেড বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। কাশ্মীর পুলিশের বিশেষ টিমের সঙ্গে ভারতীয় সেনার ৫ রাষ্ট্রীয় রাইফেলের একটি দল যৌথ ভাবে অভিযান চালিয়ে ওই জঙ্গি সহযোগীকে গ্রেফতার করে। সন্ত্রাসবাদীদের আশ্রয়, অর্থ বা অস্ত্রের জোগান দিয়ে যারা সাহায্য করে, তাদেরই ওভার গ্রাউন্ড ওয়ার্কার হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, জেলার বাদেরকুণ্ড নার্সারি এলাকার একটি চেকপয়েন্ট থেকে ওই OGW-কে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্ত চেকপয়েন্ট এড়িয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু, যৌথ বাহিনীর নজর এড়াতে পারেনি। নিরাপত্তা বাহিনী তাকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে। ধৃতের নাম শওকত আহমেদ ভাট। বাড়ি উর্পশ গান্দরবলে। বাবা আব্দুল আহদ ভাট। আটক করার সময় শওকতের কাছ থেকে একটি গ্রেনেড পেয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
কাশ্মীর পুলিশের এক বিবৃতি জানানো হয়, বাদেরকুণ্ড নার্সারি অঞ্চলে গান্দরবল পুলিশ ও ৫ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের একটি চেকপয়েন্ট বসানো হয়েছিল। চেকপয়েন্টে এক ব্যক্তির আচরণ সন্দেহজনক ঠেকে বাহিনীর । চেকপয়েন্ট এড়িয়ে ওই ব্যক্তি পালানোর চেষ্টা করছিল। কিন্তু সক্ষম হয়নি। যৌথ বাহিনীর লোকজন পিছু ধাওয়া করে তাকে ধরে ফেলে।
আরও পড়ুন: ভারতে গোষ্ঠীদাঙ্গা বাধানোর ছক কষছে সন্ত্রাসবাদীরা, বিজেপি ও হিন্দু নেতারাও নিশানায়
তল্লাশির সময় শওকত আহমেদ ভাট নামে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে একটি গ্রেনেড উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিশ নিশ্চিত করে। গান্দরবল থানায় ধৃতের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। ধৃতকে দফায় দফায় জেরা চলছে।
বৃহস্পতিবারই জম্মু-কাশ্মীরের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ দিলবাগ সিং দাবি করেন, জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি বিরোধী অভিযানে চলতি বছর অভাবনীয় সাফল্য় পেয়েছে যৌথ বাহিনী। লস্কর-সহ কাশ্মীর সক্রিয় জঙ্গি সংগঠনগুলির শীর্ষ ২৬ কম্যান্ডারকে খতম করা হয়। নিহতরা জঙ্গি সংগঠনের এক বা দু-নম্বর নেতা।
আরও পড়ুন: সিকিমের স্বাস্থ্যমন্ত্রী করোনায় আক্রান্ত
সাড়ে ৭ মাসে ২৬ জঙ্গি কম্যান্ডার নিহত হওয়ার পর, বৃহস্পতিবার কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি বলেন, নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য এটা ব্যাপক সাফল্য। দিলবাগ সিং জানান, তাঁদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হল কাশ্মীরি তরুণদের জঙ্গি হয়ে ওঠা থেকে বিরত করা। সেই লক্ষ্যেই তাঁরা ধাপে ধাপে এগোচ্ছেন।
সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের সময় কেন্দ্র দাবি করেছিল, নয়াদিল্লির এই সিদ্ধান্তে কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ বন্ধ হবে। সেই প্রসঙ্গ টেনে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে, পুলিশকর্তা দাবি করেন, বিগত এক বছরে কাশ্মীরে জঙ্গি অনুপ্রবেশ কমেছে। সেইসঙ্গে কাশ্মীরে তরুণদের জঙ্গি সংগঠনে শামিল হওয়ার প্রবণতাও অতীতের তুলনায় কম।
ডিজিপির কথায়, জঙ্গিদলে কাশ্মীরি তরুণদের শামিল হওয়ার প্রবণতা যে ভাবে কমেছে, সাম্প্রতিক অতীতে তা ভাবা যেত না।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।
কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, জেলার বাদেরকুণ্ড নার্সারি এলাকার একটি চেকপয়েন্ট থেকে ওই OGW-কে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্ত চেকপয়েন্ট এড়িয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু, যৌথ বাহিনীর নজর এড়াতে পারেনি। নিরাপত্তা বাহিনী তাকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে। ধৃতের নাম শওকত আহমেদ ভাট। বাড়ি উর্পশ গান্দরবলে। বাবা আব্দুল আহদ ভাট। আটক করার সময় শওকতের কাছ থেকে একটি গ্রেনেড পেয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
কাশ্মীর পুলিশের এক বিবৃতি জানানো হয়, বাদেরকুণ্ড নার্সারি অঞ্চলে গান্দরবল পুলিশ ও ৫ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের একটি চেকপয়েন্ট বসানো হয়েছিল। চেকপয়েন্টে এক ব্যক্তির আচরণ সন্দেহজনক ঠেকে বাহিনীর । চেকপয়েন্ট এড়িয়ে ওই ব্যক্তি পালানোর চেষ্টা করছিল। কিন্তু সক্ষম হয়নি। যৌথ বাহিনীর লোকজন পিছু ধাওয়া করে তাকে ধরে ফেলে।
আরও পড়ুন: ভারতে গোষ্ঠীদাঙ্গা বাধানোর ছক কষছে সন্ত্রাসবাদীরা, বিজেপি ও হিন্দু নেতারাও নিশানায়
তল্লাশির সময় শওকত আহমেদ ভাট নামে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে একটি গ্রেনেড উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিশ নিশ্চিত করে। গান্দরবল থানায় ধৃতের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। ধৃতকে দফায় দফায় জেরা চলছে।
বৃহস্পতিবারই জম্মু-কাশ্মীরের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ দিলবাগ সিং দাবি করেন, জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি বিরোধী অভিযানে চলতি বছর অভাবনীয় সাফল্য় পেয়েছে যৌথ বাহিনী। লস্কর-সহ কাশ্মীর সক্রিয় জঙ্গি সংগঠনগুলির শীর্ষ ২৬ কম্যান্ডারকে খতম করা হয়। নিহতরা জঙ্গি সংগঠনের এক বা দু-নম্বর নেতা।
আরও পড়ুন: সিকিমের স্বাস্থ্যমন্ত্রী করোনায় আক্রান্ত
সাড়ে ৭ মাসে ২৬ জঙ্গি কম্যান্ডার নিহত হওয়ার পর, বৃহস্পতিবার কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি বলেন, নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য এটা ব্যাপক সাফল্য। দিলবাগ সিং জানান, তাঁদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হল কাশ্মীরি তরুণদের জঙ্গি হয়ে ওঠা থেকে বিরত করা। সেই লক্ষ্যেই তাঁরা ধাপে ধাপে এগোচ্ছেন।
সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের সময় কেন্দ্র দাবি করেছিল, নয়াদিল্লির এই সিদ্ধান্তে কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ বন্ধ হবে। সেই প্রসঙ্গ টেনে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে, পুলিশকর্তা দাবি করেন, বিগত এক বছরে কাশ্মীরে জঙ্গি অনুপ্রবেশ কমেছে। সেইসঙ্গে কাশ্মীরে তরুণদের জঙ্গি সংগঠনে শামিল হওয়ার প্রবণতাও অতীতের তুলনায় কম।
ডিজিপির কথায়, জঙ্গিদলে কাশ্মীরি তরুণদের শামিল হওয়ার প্রবণতা যে ভাবে কমেছে, সাম্প্রতিক অতীতে তা ভাবা যেত না।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।