এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনাভাইরাসের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য টিকার বুস্টার ডোজ অর্থাৎ তৃতীয় ডোজ দেওয়ার কথাও বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এবার এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন কোভিশিল্ড প্রস্তুতকারক সংস্থা সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার (SII) চেয়ারম্যান সাইরাস পুনাওয়ালা। তিনি জানিয়েছেন, কোভিশিল্ড টিকার দু'টি ডোজ নেওয়ার মধ্যে উপযুক্ত ব্যবধান হওয়া উচিত দুই মাসের এবং দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার ৬ মাস পরে তৃতীয় ডোজটি নেওয়া যেতে পারে। সম্প্রতি মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেটের একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল কোভিশিল্ড নেওয়ার কিছু সময়ের মধ্যে অ্যান্টিবডির সংখ্যা কমে যায়। সাইরাস পুনাওয়ালা জানান, কোভিশিল্ড টিকা নেওয়ার কিছু সময় পরে অ্যান্টিবডির সংখ্যা কমলেও টিকা গ্রাহকের দেহে 'মেমোরি সেল' থাকে।
তিনি বলেন, 'ছয় মাস পরে অ্যান্টিবডি কমে যায় এবং তার জন্যই আমি তৃতীয় ডোজ নিয়েছি। SII-এর প্রায় ৭ থেকে ৮ হাজার কর্মীকেও করোনা টিকার তৃতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। যাঁরা করোনার দু'টি ডোজ নিয়েছেন তাঁদের কাছে আমার অনুরোধ ৬ মাস পরে টিকার বুস্টার ডোজ নিন।'
শুক্রবার Lokmanya Tilak পুরস্কার পাওয়ার পর সাংবাদিক বৈঠকে তিনি একথা জানান। তিনি আরও বলেন, 'টিকার অভাবের জন্য কোভিশিল্ড টিকা নেওয়ার দু'টি ডোজের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ৩ মাস করেছে মোদী সরকার। কিন্তু দু'টি ডোজের মধ্যে ২ মাসের ব্যবধানই আদর্শ।' করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করার জন্য লকডাউন আদর্শ পন্থা নয় বলেও দাবি করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই কয়েকটি দেশ বুস্টার ডোজকে ছাড়পত্র দেওয়ার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছে। কিন্তু সমস্ত দেশ যাতে টিকা পায় অর্থাৎ Vaccine -এর সমবন্টনের জন্য টিকার বুস্টার ডোজ না নেওয়ার ডাক দিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করোনা টিকার বুস্টার শট দেওয়া বন্ধ রাখা উচিত, জানিয়েছিলেন WHO প্রধান টেড্রস আধানম গ্যাব্রিয়েসাস। তিনি বলেছিলেন, , 'প্রতিটি দেশের সরকার নিজেদের রাষ্ট্রের মানুষজনকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাঁদের ডেলটা ভ্যারিয়্যান্টের হাত থেকে রক্ষা করতে চায়ছে। কিন্তু বিশ্বে উৎপাদিত টিকার সিংহভাগ যে দেশগুলি পায় তারাই আরও টিকা ব্যবহার করুক এটা মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। কারণ বহু দেশ এখনও টিকা পায়নি এবং সেখানকার বহু মানুষ অসুরক্ষিত রয়েছে। '
তিনি বলেন, 'ছয় মাস পরে অ্যান্টিবডি কমে যায় এবং তার জন্যই আমি তৃতীয় ডোজ নিয়েছি। SII-এর প্রায় ৭ থেকে ৮ হাজার কর্মীকেও করোনা টিকার তৃতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। যাঁরা করোনার দু'টি ডোজ নিয়েছেন তাঁদের কাছে আমার অনুরোধ ৬ মাস পরে টিকার বুস্টার ডোজ নিন।'
শুক্রবার Lokmanya Tilak পুরস্কার পাওয়ার পর সাংবাদিক বৈঠকে তিনি একথা জানান। তিনি আরও বলেন, 'টিকার অভাবের জন্য কোভিশিল্ড টিকা নেওয়ার দু'টি ডোজের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ৩ মাস করেছে মোদী সরকার। কিন্তু দু'টি ডোজের মধ্যে ২ মাসের ব্যবধানই আদর্শ।' করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করার জন্য লকডাউন আদর্শ পন্থা নয় বলেও দাবি করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই কয়েকটি দেশ বুস্টার ডোজকে ছাড়পত্র দেওয়ার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছে। কিন্তু সমস্ত দেশ যাতে টিকা পায় অর্থাৎ Vaccine -এর সমবন্টনের জন্য টিকার বুস্টার ডোজ না নেওয়ার ডাক দিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করোনা টিকার বুস্টার শট দেওয়া বন্ধ রাখা উচিত, জানিয়েছিলেন WHO প্রধান টেড্রস আধানম গ্যাব্রিয়েসাস। তিনি বলেছিলেন, , 'প্রতিটি দেশের সরকার নিজেদের রাষ্ট্রের মানুষজনকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাঁদের ডেলটা ভ্যারিয়্যান্টের হাত থেকে রক্ষা করতে চায়ছে। কিন্তু বিশ্বে উৎপাদিত টিকার সিংহভাগ যে দেশগুলি পায় তারাই আরও টিকা ব্যবহার করুক এটা মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। কারণ বহু দেশ এখনও টিকা পায়নি এবং সেখানকার বহু মানুষ অসুরক্ষিত রয়েছে। '