এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গোটা পৃথিবীর মধ্য়ে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ইন্টারনেট বন্ধ (Internet Ban) ছিল এই দেশে। প্রায় ১৯ মাস ধরে পরিষেবা বন্ধের জেরে সমস্যায় পড়েন দেশের ১০ লক্ষ মানুষ। কোথায় ঘটেছে এই ঘটনা? মায়ানমারের একাংশে ১৯ মাস জুড়ে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট পরিষেবা। কিন্তু, অবশেষে সেই ব্যান তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যবহার করতে শুরু করেছেন মায়ানমারের ওই অংশের বাসিন্দারা। কিন্তু, কেন এত লম্বা সময় ধরে বন্ধ রাখা হয়েছিল পরিষেবা? জানা গিয়েছে, অং সান সু কি-র সরকারের টেলিকম দফতর থেকে জরুরি নির্দেশিকা জারি করে ২০১৯ সালের জুন মাস থেকে বন্ধ ছিল পরিষেবা।
কিন্তু, সেনা অভ্যুত্থানের হাত ধরে ফের ফের দেশে ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়েছে। মোবাইল সংস্থা টেলিনর গ্রুপ দেশের আটটি টাওয়ারে ইতিমধ্যেই পরিষেবা চালুর কথা ঘোষণা করেছে। পরিষেবা চালুর পর থেকেই তাঁদের একটি অফলাইন মেসেজ অ্যাপ ছয় লাখ বার ডাউনলোড হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থার কর্তারা। একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, টেলিনর গ্রুপ ও টেলিনর মায়ানমারের পরিষেবা পুনরায় শুরু হয়েছে। মানবিকতার স্বার্থেই দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখা উচিত বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
দুনিয়ার অন্যান্য অংশের সঙ্গে ফের যোগাযোগ করতে পেরে উচ্ছ্বসিত মায়ানমারের বাসিন্দারা। যদিও উত্তর রাখাইন প্রদেশ থেকে পরিষেবা অত্যধিক শ্লথ গতিতে চলার খবর মিলেছে। উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন পরিষেবা বন্ধ থাকায় মানবাধিকার সংগঠনগুলিও বাক স্বাধীনতা খর্ব করা নিয়ে সরব হয়েছিল।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।
কিন্তু, সেনা অভ্যুত্থানের হাত ধরে ফের ফের দেশে ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়েছে। মোবাইল সংস্থা টেলিনর গ্রুপ দেশের আটটি টাওয়ারে ইতিমধ্যেই পরিষেবা চালুর কথা ঘোষণা করেছে। পরিষেবা চালুর পর থেকেই তাঁদের একটি অফলাইন মেসেজ অ্যাপ ছয় লাখ বার ডাউনলোড হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থার কর্তারা। একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, টেলিনর গ্রুপ ও টেলিনর মায়ানমারের পরিষেবা পুনরায় শুরু হয়েছে। মানবিকতার স্বার্থেই দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখা উচিত বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
দুনিয়ার অন্যান্য অংশের সঙ্গে ফের যোগাযোগ করতে পেরে উচ্ছ্বসিত মায়ানমারের বাসিন্দারা। যদিও উত্তর রাখাইন প্রদেশ থেকে পরিষেবা অত্যধিক শ্লথ গতিতে চলার খবর মিলেছে। উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন পরিষেবা বন্ধ থাকায় মানবাধিকার সংগঠনগুলিও বাক স্বাধীনতা খর্ব করা নিয়ে সরব হয়েছিল।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।