এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সম্প্রতি আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবা শুরু হলেও, এখনও পুরো দমে বিমান চলাচল শুরু হয়নি। নির্দিষ্টি কিছু রুটে কম সংখ্যক বিমান চালানো হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশের বিমান পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুললেন IndiGo এয়ারলায়েন্সের সিইও রণজয় দত্ত। সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি জানান, ভারতের বিমান ব্যবসার আগের জায়গায় ফিরে যেতে অন্তত ২ বছর সময় লাগবে। তিনি আরও জানান, এই মুহূর্তে ইন্ডিগো এয়ারলায়েন্স খরচ কমানোর দিকেই বেশি জোর দিচ্ছে যাতে এই সংকটের মুহূর্ত থেকে বেরিয়ে আসা যায়।
তাঁর মতে, এই মুহূর্তে মানুষ একান্ত প্রয়োজন ছাড়া কোথাও যাতায়াত করছেন না। শুধুমাত্র বেড়াতে যাওয়ার জন্যে বিমান পরিষেবা নেওয়ার প্রশ্নই উঠছে করোনা আতঙ্কের মধ্যে। হাজার সতর্কতা নিলেও মানুষের মনে বাসা বেঁধে রয়েছে করোনা সংক্রমণের ভয়। যদিও তিনি জানান, বিমান যাত্রায় এক যাত্রী থেকে অন্যের মধ্যে করোনা ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে কম। তিনি জানান প্রতিটি আসনেরই এক যাত্রীর সঙ্গে অন্য যাত্রীর মধ্যে দূরত্ব তৈরি করে। একই সঙ্গে কোনও যাত্রীর কখনও মুখোমুখি বসার সম্ভাবনা নেই। বিমানে ব্যবহার করা হয় হাই এফিশিয়েন্সি পার্টিকুলেট এয়ার ফিল্টার এবং বিমানের ভিতরে হাওয়ার উপর থেকে নীচের দিকে আসে।
IndiGo এয়ারলায়েন্সের সিইও রণজয় দত্তের মতে সারা বিশ্বে যতদিন না করোনা প্যানডেমিক পরিস্থিতি স্বাভাবিকের দিকে যাচ্ছে, ততদিন বিমান পরিষেবায় ব্যবসায়িক উন্নতি হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।
কীভাবে সংস্থার খরচ কমানোর পদক্ষেপ করা হয়েছে? উত্তরে রণজয় দত্ত জানান, সহযোগী সংস্থাগুলির সঙ্গে চুক্তির রদবদল করার পাশাপাশি, বেতন কমানো, অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দেওয়া এবং কিছু ক্যাপিটল এক্সপেনডিচার প্রজেক্ট পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার হয়েছে সংস্থার তরফে। একই সঙ্গে ইন্ডিগো পুরনো A-320 ceos পাল্টে নতুন A-320neos নিয়ে আসছে যাতে খরচ কমানো যায় এবং সাপ্লিমেন্টারি রেন্টাল বন্ধ করা যায়।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সিভিল অ্যাভিয়েশনের ডিরেক্টর জেনারেল (DGCA) স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত চলাচল করবে না কোনও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক বিমান। ডিরেক্টর জেনারেলের তরফে প্রকাশিক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘সংস্লিষ্ট কর্তপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে ১৫ জুলাই, ২০২০-র রাত ১২টা পর্যন্ত ভারত থেকে কোনও আন্তর্জাতিক উড়ান যাত্রা করবে না। এমনকি বিদেশ থেকে ভারতে কোনও বিমান আসবেও না।’
তাঁর মতে, এই মুহূর্তে মানুষ একান্ত প্রয়োজন ছাড়া কোথাও যাতায়াত করছেন না। শুধুমাত্র বেড়াতে যাওয়ার জন্যে বিমান পরিষেবা নেওয়ার প্রশ্নই উঠছে করোনা আতঙ্কের মধ্যে। হাজার সতর্কতা নিলেও মানুষের মনে বাসা বেঁধে রয়েছে করোনা সংক্রমণের ভয়। যদিও তিনি জানান, বিমান যাত্রায় এক যাত্রী থেকে অন্যের মধ্যে করোনা ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে কম। তিনি জানান প্রতিটি আসনেরই এক যাত্রীর সঙ্গে অন্য যাত্রীর মধ্যে দূরত্ব তৈরি করে। একই সঙ্গে কোনও যাত্রীর কখনও মুখোমুখি বসার সম্ভাবনা নেই। বিমানে ব্যবহার করা হয় হাই এফিশিয়েন্সি পার্টিকুলেট এয়ার ফিল্টার এবং বিমানের ভিতরে হাওয়ার উপর থেকে নীচের দিকে আসে।
IndiGo এয়ারলায়েন্সের সিইও রণজয় দত্তের মতে সারা বিশ্বে যতদিন না করোনা প্যানডেমিক পরিস্থিতি স্বাভাবিকের দিকে যাচ্ছে, ততদিন বিমান পরিষেবায় ব্যবসায়িক উন্নতি হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।
কীভাবে সংস্থার খরচ কমানোর পদক্ষেপ করা হয়েছে? উত্তরে রণজয় দত্ত জানান, সহযোগী সংস্থাগুলির সঙ্গে চুক্তির রদবদল করার পাশাপাশি, বেতন কমানো, অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দেওয়া এবং কিছু ক্যাপিটল এক্সপেনডিচার প্রজেক্ট পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার হয়েছে সংস্থার তরফে। একই সঙ্গে ইন্ডিগো পুরনো A-320 ceos পাল্টে নতুন A-320neos নিয়ে আসছে যাতে খরচ কমানো যায় এবং সাপ্লিমেন্টারি রেন্টাল বন্ধ করা যায়।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সিভিল অ্যাভিয়েশনের ডিরেক্টর জেনারেল (DGCA) স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত চলাচল করবে না কোনও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক বিমান। ডিরেক্টর জেনারেলের তরফে প্রকাশিক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘সংস্লিষ্ট কর্তপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে ১৫ জুলাই, ২০২০-র রাত ১২টা পর্যন্ত ভারত থেকে কোনও আন্তর্জাতিক উড়ান যাত্রা করবে না। এমনকি বিদেশ থেকে ভারতে কোনও বিমান আসবেও না।’