এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা জ্বরে কাবু গোটা দেশ। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে প্রতিটি মানুষের মধ্যে। একদিকে যেমন প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা তেমনই বাড়ছে মৃত্যু মিছিল। আর এই ভয়াবহ আবহে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণপ্রবণ দেশের প্রবীণরা। করোনার সঙ্গে সেখানে দোসর কো-মর্বিডিটি। তবে এই সবের মধ্যেও রয়েছে আশার আলো। ঠিক যেমনটা হয়েছে দেশের প্রবীণতম দম্পতি টমাস আব্রাহাম (৯৩) এবং তাঁর স্ত্রী মারিয়াম্মা-র (৮৯) ক্ষেত্রে। কেরালার পাঠানামথিত্তা জেলার বাসিন্দা এই স্বামী-স্ত্রী করোনার সঙ্গে চোখে চোখ রেখে লড়াই চালিয়ে অবশেষে যুদ্ধ জয়ের হাসি নিয়ে হাত ধরে বাড়ি ফিরলেন।
টানা ২৫ দিন হাসপাতালে কাটাতে হয়েছে এই দম্পতিকে। তারমধ্যে বেশিরভাগ সময়েই কেটেছে আইসিইউ-তে। মার্চ মাসে ছেলে ইতালি থেকে ফেরার পরই এঁরাও আক্রান্ত হন করোনায়। বয়সের সঙ্গে ছিল ডায়াবিটিস, উচ্চরক্তচাপ এবং হৃদরোগের সমস্যাও। শুরুর দিকে আচমকাই স্বাস্থ্যের অবনতি হয় টমাসের। তাঁকে ভেন্টিলেটরেও রাখতে হয় কিছুদিন। মারিয়াম্মা জানান ৭৩ বছরের বিবাহিত জীবনে একটা দিনও একে অপরকে ছেড়ে থাকেননি তাঁরা। এই কথা মাথায় রেখেই স্বামী-স্ত্রীকে এমন আইসিইউ-তে স্থানান্তরিত করা হয় যেখানে একে অপরকে দেখতে পারবেন। চিকিত্সকদের মত ছিল, এভাবে হয়তো দ্রুত সেরে উঠবেন তাঁরা। হলও তাই। চিকিত্সক এবং নার্সদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং একে অপরের প্রতি ভালোবাসা তাঁদের ফিরিয়ে আনে মৃত্যু মুখ থেকে।
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে তাঁরা ধীরে ধীরে ফিরে গেছেন অভ্যস্ত জীবনে। সকালের কাট্টান কাপিঅর্থাত্ ব্ল্যাক কফিতে আজও চুমুক দেন পাশাপাশি বসেই।
টানা ২৫ দিন হাসপাতালে কাটাতে হয়েছে এই দম্পতিকে। তারমধ্যে বেশিরভাগ সময়েই কেটেছে আইসিইউ-তে। মার্চ মাসে ছেলে ইতালি থেকে ফেরার পরই এঁরাও আক্রান্ত হন করোনায়। বয়সের সঙ্গে ছিল ডায়াবিটিস, উচ্চরক্তচাপ এবং হৃদরোগের সমস্যাও। শুরুর দিকে আচমকাই স্বাস্থ্যের অবনতি হয় টমাসের। তাঁকে ভেন্টিলেটরেও রাখতে হয় কিছুদিন। মারিয়াম্মা জানান ৭৩ বছরের বিবাহিত জীবনে একটা দিনও একে অপরকে ছেড়ে থাকেননি তাঁরা। এই কথা মাথায় রেখেই স্বামী-স্ত্রীকে এমন আইসিইউ-তে স্থানান্তরিত করা হয় যেখানে একে অপরকে দেখতে পারবেন। চিকিত্সকদের মত ছিল, এভাবে হয়তো দ্রুত সেরে উঠবেন তাঁরা। হলও তাই। চিকিত্সক এবং নার্সদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং একে অপরের প্রতি ভালোবাসা তাঁদের ফিরিয়ে আনে মৃত্যু মুখ থেকে।
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে তাঁরা ধীরে ধীরে ফিরে গেছেন অভ্যস্ত জীবনে। সকালের কাট্টান কাপিঅর্থাত্ ব্ল্যাক কফিতে আজও চুমুক দেন পাশাপাশি বসেই।