এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। তারপরই দেশের মধ্যে প্রথম একা হাতে সুপারসনিক ফাইটার জেট চালাবেন কোনও ভারতীয় মহিলা। ইতোমধ্যেই ভারতীয় বায়ুসেনার ফাইটার পাইলট ট্রেনিং-এ অংশ নিয়ে ইতিহাসে নাম লিখিয়ে ফেলেছেন অবনী চতুর্বেদী, ভাবনা কান্থ ও মোহনা সিং।
প্রশিক্ষণের সময় পিলেটাস পিসি-৭ টারবোপ্রপস, কিরণ ও হক জেট ট্রেনার্সের মতো এয়ারক্রাফটগুলিতে সহজ সফর করেছেন তাঁরা। তবে এ বার আরও বড় পরীক্ষা। অবনী ও ভাবনা এ বার মিগ-২১ 'বাইসনস' চালানোর জন্য তৈরি হচ্ছেন। বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গতিবেগের অবতরণ ও টেক-অফের ক্ষমতাসম্পন্ন এই বিমান।
এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, 'সুরাটগড় বায়ুসেনা ঘাঁটিতে ইতোমধ্যেই একজন দক্ষ ফাইটার ইনস্ট্রাকটরের তত্ত্বাবধানে দুই আসনবিশিষ্ট মিগ-২১ টাইপ ৬৯ জেটটি চালাচ্ছেন অবনী। খুব শিগগিরই ভাবনাও আম্বালা বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে এই প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করবে।' তবে একা মিগ-২১ চালাতে পারলেই ফাইটার পাইলট হয়ে যাবেন না এই মহিলারা। তাঁদের আরও বেশকিছু পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এই মহিলা পাইলটরা গ্র্যাজুয়েট হবেন। এরপর এয়ার-টু এয়ার ও এয়ার-টু-গ্রাউন্ড যুদ্ধের জন্য তাঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। দিনের বেলায় তাঁরা যখন একেবারে সক্রিয় হয়ে উঠবেন, তখন তাঁদের রাতে প্রশিক্ষণ শুরু হবে। প্রথমে চাঁদের আলোয়। তারপর অমাবস্যার রাতে।
আর এক বায়ুসেনা কর্তা জানিয়েছেন, এই গোটা প্রক্রিয়া সফলভাবে শেষ করলে তবেই একজনকে ফাইটার পাইলট হিসেবে ঘোষণা করা হবে। ২০১৬ সালের জুন মাসে বেসিক ট্রেনিং-এর পর ফ্লাইং অফিসার হিসেবে বায়ুসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন অবনী, ভাবনা ও মোহনা।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন
প্রশিক্ষণের সময় পিলেটাস পিসি-৭ টারবোপ্রপস, কিরণ ও হক জেট ট্রেনার্সের মতো এয়ারক্রাফটগুলিতে সহজ সফর করেছেন তাঁরা। তবে এ বার আরও বড় পরীক্ষা। অবনী ও ভাবনা এ বার মিগ-২১ 'বাইসনস' চালানোর জন্য তৈরি হচ্ছেন। বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গতিবেগের অবতরণ ও টেক-অফের ক্ষমতাসম্পন্ন এই বিমান।
এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, 'সুরাটগড় বায়ুসেনা ঘাঁটিতে ইতোমধ্যেই একজন দক্ষ ফাইটার ইনস্ট্রাকটরের তত্ত্বাবধানে দুই আসনবিশিষ্ট মিগ-২১ টাইপ ৬৯ জেটটি চালাচ্ছেন অবনী। খুব শিগগিরই ভাবনাও আম্বালা বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে এই প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করবে।' তবে একা মিগ-২১ চালাতে পারলেই ফাইটার পাইলট হয়ে যাবেন না এই মহিলারা। তাঁদের আরও বেশকিছু পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এই মহিলা পাইলটরা গ্র্যাজুয়েট হবেন। এরপর এয়ার-টু এয়ার ও এয়ার-টু-গ্রাউন্ড যুদ্ধের জন্য তাঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। দিনের বেলায় তাঁরা যখন একেবারে সক্রিয় হয়ে উঠবেন, তখন তাঁদের রাতে প্রশিক্ষণ শুরু হবে। প্রথমে চাঁদের আলোয়। তারপর অমাবস্যার রাতে।
আর এক বায়ুসেনা কর্তা জানিয়েছেন, এই গোটা প্রক্রিয়া সফলভাবে শেষ করলে তবেই একজনকে ফাইটার পাইলট হিসেবে ঘোষণা করা হবে। ২০১৬ সালের জুন মাসে বেসিক ট্রেনিং-এর পর ফ্লাইং অফিসার হিসেবে বায়ুসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন অবনী, ভাবনা ও মোহনা।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন