এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে শনিসন্ধ্যায় প্রয়াত হয়েছেন ভারতের 'যুদ্ধ নায়ক', 'মার্শাল অফ ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স' অর্জন সিং। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৮। একনজরে ফিরে দেখা...
১৫ এপ্রিল, ১৯১৯
পঞ্জাবের (আধুনা পাকিস্তানে) লয়ালপুরে এক ফৌজি পরিবারে জন্ম।
১৯৩৮-১৯৩৯
কলেজে পড়াকালীন, ১৯ বছর বয়সে ক্র্যানওয়েলের র্যাফ কলেজে এম্পায়ার পাইলট ট্রেনিং কোর্সের জন্য নির্বাচিত। ওই কলেজ থেকেই স্নাতক। এরপর উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে এক নম্বর আইএএফ স্কোয়াড্রন হিসেবে নিয়োগ।
১৯৪৪
স্কোয়াড্রন লিডার। আরাকান ক্যাম্পেইনের সময় জাপানের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক নেতৃত্ব। সফল নেতৃত্বের জন্য 'বিশিষ্ট ফ্লাইং ক্রস' সম্মান।
১৫ অগস্ট, ১৯৪৭
ভারতের স্বাধীনতা দিবসে বিশেষ সম্মান।
১৯৪৯-১৯৬১
এয়ার কমোডর পদে উন্নীত হয়ে অপারেশন কমান্ডের এয়ার অফিসার কমান্ডিং। ১৯৪৯ থেকে ১৯৫২, আবার ১৯৫৭ থেকে ১৯৬১-- দীর্ঘ একটা সময়জুড়ে এই দায়িত্বে ছিলেন। এরপর এয়ার ভাইস মার্শাল পদে প্রোমোশন।
১৯৬২-৬৩
চিনের সঙ্গে ১৯৬২-র যুদ্ধ শেষে 'ডেপুটি চিফ অফ দ্য এয়ার স্টাফ' হিসেবে নিয়োগ। পরের বছরই ভাইস চিফ অফ দ্য এয়ার স্টাফ। IAF, RAF ও RAAF-কে নিয়ে যৌথ বিমান মহড়া 'শিক্ষা'য় তিনি ছিলেন ওভারঅল কম্যান্ডার।
অগস্ট ১৯৬৪
ভারতীয় বায়ুসেনার চিফ অফ এয়ার স্টাফ (CAS)।
১৯৬৫
১৯৬৫-র ভারত-চিন যুদ্ধে তাঁর এবং বায়ুসেনার অবদানের কথা মাথায় রেখে পদ্মবিভূষণ সম্মান। সেইসঙ্গে বায়ুসেনার প্রথম এয়ার চিফ মার্শালের স্বীকৃতি।
১৯৬৯
৫০ বছর বয়সে ভারতীয় বায়ুসেনা থেকে অবসর।
১৯৭১
সুইত্জারল্যান্ডে ভারতের রাষ্ট্রদূত।
১৯৭৪
কেনিয়ায় ভারতীয় হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ।
১৯৮৯-১৯৯০
দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের ভূমিকা পালন করেছেন।
জানুয়ারি ২০০২
ভারত সরকার অর্জন সিংকে 'মার্শাল অফ দ্য এয়ার ফোর্স' মর্যাদায় সম্মানিত করে। ভারতীয় বায়ুসেনার প্রথম এবং একমাত্র ফাইভ স্টার র্যাঙ্কের অফিসার।
১৫ এপ্রিল, ২০১৬
তাঁর ৯৭তম জন্মদিনকে স্মরণীয় করে রাখতে ভারতীয় বায়ুসেনা পানাগড় বিমানঘাঁটির নতুন নামকরণ করে এয়ার ফোর্স স্টেশন অর্জন সিং।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অর্জন সিংয়ের জীবনাবসান।
১৫ এপ্রিল, ১৯১৯
পঞ্জাবের (আধুনা পাকিস্তানে) লয়ালপুরে এক ফৌজি পরিবারে জন্ম।
১৯৩৮-১৯৩৯
কলেজে পড়াকালীন, ১৯ বছর বয়সে ক্র্যানওয়েলের র্যাফ কলেজে এম্পায়ার পাইলট ট্রেনিং কোর্সের জন্য নির্বাচিত। ওই কলেজ থেকেই স্নাতক। এরপর উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে এক নম্বর আইএএফ স্কোয়াড্রন হিসেবে নিয়োগ।
১৯৪৪
স্কোয়াড্রন লিডার। আরাকান ক্যাম্পেইনের সময় জাপানের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক নেতৃত্ব। সফল নেতৃত্বের জন্য 'বিশিষ্ট ফ্লাইং ক্রস' সম্মান।
১৫ অগস্ট, ১৯৪৭
ভারতের স্বাধীনতা দিবসে বিশেষ সম্মান।
১৯৪৯-১৯৬১
এয়ার কমোডর পদে উন্নীত হয়ে অপারেশন কমান্ডের এয়ার অফিসার কমান্ডিং। ১৯৪৯ থেকে ১৯৫২, আবার ১৯৫৭ থেকে ১৯৬১-- দীর্ঘ একটা সময়জুড়ে এই দায়িত্বে ছিলেন। এরপর এয়ার ভাইস মার্শাল পদে প্রোমোশন।
১৯৬২-৬৩
চিনের সঙ্গে ১৯৬২-র যুদ্ধ শেষে 'ডেপুটি চিফ অফ দ্য এয়ার স্টাফ' হিসেবে নিয়োগ। পরের বছরই ভাইস চিফ অফ দ্য এয়ার স্টাফ। IAF, RAF ও RAAF-কে নিয়ে যৌথ বিমান মহড়া 'শিক্ষা'য় তিনি ছিলেন ওভারঅল কম্যান্ডার।
অগস্ট ১৯৬৪
ভারতীয় বায়ুসেনার চিফ অফ এয়ার স্টাফ (CAS)।
১৯৬৫
১৯৬৫-র ভারত-চিন যুদ্ধে তাঁর এবং বায়ুসেনার অবদানের কথা মাথায় রেখে পদ্মবিভূষণ সম্মান। সেইসঙ্গে বায়ুসেনার প্রথম এয়ার চিফ মার্শালের স্বীকৃতি।
১৯৬৯
৫০ বছর বয়সে ভারতীয় বায়ুসেনা থেকে অবসর।
১৯৭১
সুইত্জারল্যান্ডে ভারতের রাষ্ট্রদূত।
১৯৭৪
কেনিয়ায় ভারতীয় হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ।
১৯৮৯-১৯৯০
দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের ভূমিকা পালন করেছেন।
জানুয়ারি ২০০২
ভারত সরকার অর্জন সিংকে 'মার্শাল অফ দ্য এয়ার ফোর্স' মর্যাদায় সম্মানিত করে। ভারতীয় বায়ুসেনার প্রথম এবং একমাত্র ফাইভ স্টার র্যাঙ্কের অফিসার।
১৫ এপ্রিল, ২০১৬
তাঁর ৯৭তম জন্মদিনকে স্মরণীয় করে রাখতে ভারতীয় বায়ুসেনা পানাগড় বিমানঘাঁটির নতুন নামকরণ করে এয়ার ফোর্স স্টেশন অর্জন সিং।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অর্জন সিংয়ের জীবনাবসান।