'আত্মনির্ভর ভারত' গড়ার লক্ষ্যে ১০১ সামগ্রী আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা
প্রতিরক্ষায় ভারত আত্মনির্ভরতার পথে এগিয়ে চলেছে। প্রতি বছর বিদেশ থেকে কয়েক কোটি টাকার ব্যয়ে একাধিক প্রতিরক্ষার সামগ্রী আনা হয়। সেইসব অস্ত্র এবার ভারতেই তৈরি করার বার্তা দিলেন তিনি। ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালের অগস্ট পর্যন্ত তিন বাহিনীতে প্রায় ৩.৫ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল ভারত। এই পদক্ষেপ ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পকে আরও উন্নতি করবে।
EiSamay.Com 9 Aug 2020, 1:11 pm
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারত গড়তে এবার প্রতিরক্ষায় বড় ঘোষণা করলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। রবিবার সকাল ১০টার সময় তিনি যে একগুচ্ছ বড় ঘোষণা করবেন, তা নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান। তিনি এদিন জানিয়েছেন, বিদেশ থেকে ১০১টি অস্ত্র সামগ্রী আমদানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে চলেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।
রবিবার রাজনাথ সিং বলেছেন, প্রতিরক্ষায় ভারত আত্মনির্ভরতার পথে এগিয়ে চলেছে। প্রতি বছর বিদেশ থেকে কয়েক কোটি টাকার ব্যয়ে একাধিক প্রতিরক্ষার সামগ্রী আনা হয়। সেইসব অস্ত্র এবার ভারতেই তৈরি করার বার্তা দিলেন তিনি। আর সেই বিষয়ে জোর দিতেই এদিন তিনি জানিয়েছেন, দেশেই প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বাড়ানোর জন্য ১০১টি সামগ্রীর উপর আমদানি নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছে। ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সেই সব সরঞ্জাম তৈরির জন্য দেশেই বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।
১০১টি যে সব সামগ্রীর আমদানি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, সেগুলির মধ্যে হল আর্টিলারি বন্দুক, অ্যাসল্ট রাইফেলস, করভেটস, সোনার সিস্টেম, ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফ্ট, লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার, রাডার প্রভৃতি। এছাড়াও রয়েছে একাধিক অত্যাধুনিক অস্ত্র আমদানির উপর নিষেধাজ্ঞা।
আত্মনির্ভর ভারতের জন্য প্রধানমন্ত্রী আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছেন, প্রতিরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জামগুলি এবার দেশের বিভিন্ন কারখানাগুলিতে উত্পাদনের উপর জোর দেওয়া হবে। ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালের অগস্ট পর্যন্ত তিন বাহিনীতে প্রায় ৩.৫ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল ভারত। আগামী ৬-৭ বছরের মধ্যে ৪ লক্ষ কোটি টাকায় দেশীয় প্রযুক্তিতে প্রতিরক্ষায় প্রয়োজনীয় আধুনিক সামগ্রী উত্পাদন করার লগ্নি করা হবে। তিনি এও জানান, এই আর্থিক প্যাকেজের মধ্যে বায়ুসেনা ও সেনাবাহিনীর জন্য ১.৩ লক্ষ কোটি টাকার সামগ্রী ও নৌবাহিনীর জন্য ১.৪ লক্ষ কোটি টাকার সামগ্রীর বরাদ্দ করা হয়েছে।
এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সশস্ত্র বাহিনী, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা ও অংশীদারী সংস্থাগুলির সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা করার পরই। তিনি জানিয়েছেন এই পদক্ষেপ ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পকে আরও উন্নতি করবে। নিজস্বতা পাবে। এই গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে পরীক্ষা ও নিজস্ব নকসায় অস্ত্র তৈরির জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে ডিআরডিও (DRDO)। এই সিদ্ধান্তের জেরে আগামী ৬-৭ বছরে ভারতীয় সংস্থাই ৪ লক্ষ টাকার বরাত পাবে ।
২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই অস্ত্র সামগ্রী আমদানি নিষেধাজ্ঞার তারিখ ঘোষণা করা হতে পারে।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন-
রবিবার রাজনাথ সিং বলেছেন, প্রতিরক্ষায় ভারত আত্মনির্ভরতার পথে এগিয়ে চলেছে। প্রতি বছর বিদেশ থেকে কয়েক কোটি টাকার ব্যয়ে একাধিক প্রতিরক্ষার সামগ্রী আনা হয়। সেইসব অস্ত্র এবার ভারতেই তৈরি করার বার্তা দিলেন তিনি। আর সেই বিষয়ে জোর দিতেই এদিন তিনি জানিয়েছেন, দেশেই প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বাড়ানোর জন্য ১০১টি সামগ্রীর উপর আমদানি নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছে। ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সেই সব সরঞ্জাম তৈরির জন্য দেশেই বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।
১০১টি যে সব সামগ্রীর আমদানি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, সেগুলির মধ্যে হল আর্টিলারি বন্দুক, অ্যাসল্ট রাইফেলস, করভেটস, সোনার সিস্টেম, ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফ্ট, লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার, রাডার প্রভৃতি। এছাড়াও রয়েছে একাধিক অত্যাধুনিক অস্ত্র আমদানির উপর নিষেধাজ্ঞা।
আত্মনির্ভর ভারতের জন্য প্রধানমন্ত্রী আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছেন, প্রতিরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জামগুলি এবার দেশের বিভিন্ন কারখানাগুলিতে উত্পাদনের উপর জোর দেওয়া হবে। ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালের অগস্ট পর্যন্ত তিন বাহিনীতে প্রায় ৩.৫ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল ভারত। আগামী ৬-৭ বছরের মধ্যে ৪ লক্ষ কোটি টাকায় দেশীয় প্রযুক্তিতে প্রতিরক্ষায় প্রয়োজনীয় আধুনিক সামগ্রী উত্পাদন করার লগ্নি করা হবে। তিনি এও জানান, এই আর্থিক প্যাকেজের মধ্যে বায়ুসেনা ও সেনাবাহিনীর জন্য ১.৩ লক্ষ কোটি টাকার সামগ্রী ও নৌবাহিনীর জন্য ১.৪ লক্ষ কোটি টাকার সামগ্রীর বরাদ্দ করা হয়েছে।
এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সশস্ত্র বাহিনী, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা ও অংশীদারী সংস্থাগুলির সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা করার পরই। তিনি জানিয়েছেন এই পদক্ষেপ ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পকে আরও উন্নতি করবে। নিজস্বতা পাবে। এই গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে পরীক্ষা ও নিজস্ব নকসায় অস্ত্র তৈরির জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে ডিআরডিও (DRDO)। এই সিদ্ধান্তের জেরে আগামী ৬-৭ বছরে ভারতীয় সংস্থাই ৪ লক্ষ টাকার বরাত পাবে ।
২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই অস্ত্র সামগ্রী আমদানি নিষেধাজ্ঞার তারিখ ঘোষণা করা হতে পারে।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন-