এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: রাগের বশে স্ত্রীকে খুন করে তার দেহ সুটকেসে ভরে হাসপাতালের সামনে ফেলে এসেছিল স্বামী। এরপর পরিবারের বাকিদের সে বলেছিল স্ত্রী Delta Plus Variant এ আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে। এহেন ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হায়দরাবাদে। ঘটনার সূত্রপাত পাঁচ দিন আগে। SVRR হাসপাতালের সামনে থেকে একটি সুটকেস বন্দি দগ্ধ দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপরেই শুরু হয় তদন্ত। ময়নতদন্তের পর জানা যায় ওই দেহটি এক মহিলার। এদিকে হাসপাতালের CCTV ফুটেজ খতিয়ে দেখা যায় দুই ব্যক্তি ওই দেহ ফেলে রেখে যাচ্ছে। জানা যায়, রহস্যময় ওই ব্যক্তির একজন মহিলার স্বামী। অপরজন ক্যাব চালক। এরপরেই সংশ্লিষ্ট ক্যাব চালককে পাকড়াও করে পুলিশ। জানা যায়, মহিলার পরিচয়। মৃতের নাম, ভুবনেশ্বরী (২৭)। হায়দরাবাদের এক সংস্থায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করত সে। ২০১৯ সালে কাডাপার শ্রীকান্ত রেড্ডির সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। ১৮ মাসের কন্যা সন্তানও রয়েছে তাদের।
কেন স্ত্রীকে খুন?
তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, লকডাউনে চাকরি চলে যায় অভিযুক্ত শ্রীকান্তের। সেই কারণেই তিরুপতিতে চলে যায় দম্পতি। চাকরি খোয়ানোর দরুন নাকি তীব্র অবসাদে ভুগতে শুরু করে শ্রীকান্ত। শুরু করে মদ্যপান। এই কারণেই স্ত্রীর সঙ্গে মাঝেমধ্যেই ঝগড়া হতো।
গত ২২ জুন গভীর রাতেও বচসা শুরু হয়েছিল দুজনের। সে সময়েই রাগের বশে স্ত্রীকে খুন করে শ্রীকান্ত। এরপর ট্যাক্সি বুক করে সে। ভুবনেশ্বরীর দেহ সুটকেস বন্দি করে ক্যাবে ওঠে সে। এরপর ওই হাসপাতালের সামনে এসে সেই সুটকেস ফেলে দেয়।
সুটকেস ভারী হওয়ার কারণে ক্যাব চালকের সাহায্য নেয়। এরপর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় সে। CCTV ফুটেজ অনুযায়ী, পরে আবারও ফিরে এসেছিল সে। পুলিশের দাবি, যাতে ভুবনেশ্বরীর পরিচয় জানা না যায়, সেই জন্যই দেহের উপর পেট্রোল ছড়িয়ে তা জ্বালিয়ে দেয় সে।
পুলিশের ধারণা, আচমকা স্ত্রী গায়েব হয়ে যাওয়ায় যাতে পরিবারে সন্দেহ দানা না বাঁধে, সেই কারণেই আগেভাগে স্ত্রীর করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কথা বলেছিল সে। হাসপাতালের কর্মীরাই মহিলার দেহ সৎকার করেছে, নিজের এবং স্ত্রীর পরিবারকে জানায় সে। যদিও দেহ উদ্ধারের পর থেকেই পলাতক অভিযুক্ত। তার খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।
কেন স্ত্রীকে খুন?
তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, লকডাউনে চাকরি চলে যায় অভিযুক্ত শ্রীকান্তের। সেই কারণেই তিরুপতিতে চলে যায় দম্পতি। চাকরি খোয়ানোর দরুন নাকি তীব্র অবসাদে ভুগতে শুরু করে শ্রীকান্ত। শুরু করে মদ্যপান। এই কারণেই স্ত্রীর সঙ্গে মাঝেমধ্যেই ঝগড়া হতো।
গত ২২ জুন গভীর রাতেও বচসা শুরু হয়েছিল দুজনের। সে সময়েই রাগের বশে স্ত্রীকে খুন করে শ্রীকান্ত। এরপর ট্যাক্সি বুক করে সে। ভুবনেশ্বরীর দেহ সুটকেস বন্দি করে ক্যাবে ওঠে সে। এরপর ওই হাসপাতালের সামনে এসে সেই সুটকেস ফেলে দেয়।
সুটকেস ভারী হওয়ার কারণে ক্যাব চালকের সাহায্য নেয়। এরপর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় সে। CCTV ফুটেজ অনুযায়ী, পরে আবারও ফিরে এসেছিল সে। পুলিশের দাবি, যাতে ভুবনেশ্বরীর পরিচয় জানা না যায়, সেই জন্যই দেহের উপর পেট্রোল ছড়িয়ে তা জ্বালিয়ে দেয় সে।
পুলিশের ধারণা, আচমকা স্ত্রী গায়েব হয়ে যাওয়ায় যাতে পরিবারে সন্দেহ দানা না বাঁধে, সেই কারণেই আগেভাগে স্ত্রীর করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কথা বলেছিল সে। হাসপাতালের কর্মীরাই মহিলার দেহ সৎকার করেছে, নিজের এবং স্ত্রীর পরিবারকে জানায় সে। যদিও দেহ উদ্ধারের পর থেকেই পলাতক অভিযুক্ত। তার খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।