এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: নয়া নাগরিকত্ব আইন নিয়ে দেশজুড়ে যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা পর্যালোচনায় বৃহস্পতিবার বিকেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের আধিকারিকরা বৈঠক করেন। বিক্ষোভের নামে সর্বত্র যে ভাবে হিংসা ছড়াচ্ছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে তা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার কর্নাটকের ম্যাঙ্গালুরুতে ২ জন ও লখনউয়ে ১ জন বিক্ষোভকারী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন। ক্রমে পরিস্থিতি আরও অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠতে পারে। এহেন পরিস্থিতিতে এদিন বিকেলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের উচ্চপদস্থ কর্তারা দেশের সুরক্ষাব্যবস্থা পর্যালোচনা করেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের এই বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। যদিও, সূত্রের খবর, তিনি এই বৈঠকে ছিলেন না।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে দিল্লির কিছু অঞ্চল ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ ও কর্নাটকে ইতিমধ্যেই ১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। প্রতিবাদের নামে হিংসা ঠেকাতে নেট পরিষেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বেঙ্গালুরুতে বিশিষ্ট ঐতিহাসিক রামচন্দ্র গুহকে পুলিশ আটক করায়, বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। পরে অবশ্য পুলিশ তাঁকে মুক্তি দেয়।
নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে দিল্লি পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, ডি রাজা, নীলোত্পল বাসু, বৃন্দা কারাত, যোগেন্দ্র যাদবও।
সরকারের নির্দেশকে অমান্য করে বৃহস্পতিবার ফের বেশ কিছু শহরে সিএএ নিয়ে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ শুরু হয়। যার জন্য পড়ুয়াদের আটক করতে এবং মোবাইল পরিষেবা বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় প্রশাসন।
আন্দোলনকারীরা নতুন আইনের বিরোধিতার জন্য স্লোগান ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে শান্তভাবে প্রতিবাদ জানালেও বেশ কিছু জায়গায় জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া এবং আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর 'বর্বর পুলিশি পদক্ষেপ'-এর বিরোধিতার নামে হিংসাত্মক ঘটনা ঘটে। পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ, বিহার, গুজরাট এবং কর্নাটকেও সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা-সহ কয়েকটি রাজ্যে রেল ও রাস্তা আটকেও বিক্ষোভ হয়েছে। দিল্লি জুড়ে পুলিশি ব্যারিকেড ও বিভিন্ন রাস্তা আটকে দেওয়া হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে দিল্লির কিছু অঞ্চল ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ ও কর্নাটকে ইতিমধ্যেই ১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। প্রতিবাদের নামে হিংসা ঠেকাতে নেট পরিষেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বেঙ্গালুরুতে বিশিষ্ট ঐতিহাসিক রামচন্দ্র গুহকে পুলিশ আটক করায়, বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। পরে অবশ্য পুলিশ তাঁকে মুক্তি দেয়।
নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে দিল্লি পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, ডি রাজা, নীলোত্পল বাসু, বৃন্দা কারাত, যোগেন্দ্র যাদবও।
সরকারের নির্দেশকে অমান্য করে বৃহস্পতিবার ফের বেশ কিছু শহরে সিএএ নিয়ে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ শুরু হয়। যার জন্য পড়ুয়াদের আটক করতে এবং মোবাইল পরিষেবা বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় প্রশাসন।
আন্দোলনকারীরা নতুন আইনের বিরোধিতার জন্য স্লোগান ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে শান্তভাবে প্রতিবাদ জানালেও বেশ কিছু জায়গায় জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া এবং আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর 'বর্বর পুলিশি পদক্ষেপ'-এর বিরোধিতার নামে হিংসাত্মক ঘটনা ঘটে। পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ, বিহার, গুজরাট এবং কর্নাটকেও সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা-সহ কয়েকটি রাজ্যে রেল ও রাস্তা আটকেও বিক্ষোভ হয়েছে। দিল্লি জুড়ে পুলিশি ব্যারিকেড ও বিভিন্ন রাস্তা আটকে দেওয়া হয়েছে।