এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রতিবেশী মহিলার চিত্কার শুনে ছুটে গিয়েছিলেন ওঁরা। স্বামীর কুড়ুলের কোপে মেঝেতে পড়ে ছটফট করা রক্তাক্ত মহিলাকে সাহায্য করা দূরস্থান, প্রায় প্রত্যেকে নিজেদের মোবাইলফোন বার করে ভিডিয়ো তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। শেষ পর্যন্ত পুলিশ এসে মহিলাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
গত ৩০ জুন রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হরিয়ানার জিন্দ জেলার বারোলি গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, আকণ্ঠ মদ্যপান করে বাড়িতে ফেরেন নির্যাতিতার স্বামী। ফিরেই রান্নাঘর থেকে একমুঠো লাল লঙ্কার গুঁড়ো নিয়ে সঞ্জু নামের ওই মহিলার চোখে ছিটিয়ে দেন। তার পর বারান্দায় পড়ে থাকা কুড়ুল নিয়ে স্ত্রীকে প্রথমে কাঁধে আঘাত করেন। স্ত্রী মেঝেতে পড়ে গেলে পেটে এবং হাঁটুতেও আঘাত করেন অভিযুক্ত।
তত ক্ষণে মহিলার চিত্কাঙরে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। তাঁদের দেখে পালিয়ে যান অভিযুক্ত। যাওয়ার আগে মহিলাকে খুনের হুমকিও দিয়ে যান। তবে উপস্থিত সকলে মোবাইল বার করে ভিডিয়ো তুলতেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন। মহিলাকে সাহায্যের হাত কেউই বাড়িয়ে দেননি। পুলিশ আরও জানিয়েছে, প্রায়শই স্বামী মারধর করতেন নির্যাতিতাকে। তাঁর সন্দেহ ছিল, স্ত্রীর সঙ্গে কারও বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে।
সাব ইনস্পেক্টর রাম মেহর ঘটনাস্থলে পৌঁছে মহিলাকে সোনেপতে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তিন দিন চিকিত্সাথধীন থাকার পর আপাতত তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে ৩২৩, ৩২৪ এবং ৫০৬ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। আপাতত পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন তিনি।
গত ৩০ জুন রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হরিয়ানার জিন্দ জেলার বারোলি গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, আকণ্ঠ মদ্যপান করে বাড়িতে ফেরেন নির্যাতিতার স্বামী। ফিরেই রান্নাঘর থেকে একমুঠো লাল লঙ্কার গুঁড়ো নিয়ে সঞ্জু নামের ওই মহিলার চোখে ছিটিয়ে দেন। তার পর বারান্দায় পড়ে থাকা কুড়ুল নিয়ে স্ত্রীকে প্রথমে কাঁধে আঘাত করেন। স্ত্রী মেঝেতে পড়ে গেলে পেটে এবং হাঁটুতেও আঘাত করেন অভিযুক্ত।
তত ক্ষণে মহিলার চিত্কাঙরে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। তাঁদের দেখে পালিয়ে যান অভিযুক্ত। যাওয়ার আগে মহিলাকে খুনের হুমকিও দিয়ে যান। তবে উপস্থিত সকলে মোবাইল বার করে ভিডিয়ো তুলতেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন। মহিলাকে সাহায্যের হাত কেউই বাড়িয়ে দেননি। পুলিশ আরও জানিয়েছে, প্রায়শই স্বামী মারধর করতেন নির্যাতিতাকে। তাঁর সন্দেহ ছিল, স্ত্রীর সঙ্গে কারও বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে।
সাব ইনস্পেক্টর রাম মেহর ঘটনাস্থলে পৌঁছে মহিলাকে সোনেপতে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তিন দিন চিকিত্সাথধীন থাকার পর আপাতত তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে ৩২৩, ৩২৪ এবং ৫০৬ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। আপাতত পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন তিনি।