এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: এগজিট পোলের রেজাল্টে দেখা গিয়েছে, গুজরাট ও হিমাচল-- দুই রাজ্যেই এগিয়ে বিজেপি। কিন্তু আশাবাদী কংগ্রেস। বিশেষ করে হিমাচলে ক্ষমতায় ফেরার ব্যাপারে প্রায় নিশ্চিত রাহুলের দল। আর তো কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা।
আরও পড়ুন: দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন জনমত সমীক্ষায় 'নির্বিকল্প' নমো!
গুজরাট ভোটে EVM কারচুপির অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। হিমাচলপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিংয়ের দাবি, এগজিট পোল 'বোগাস'! তবে হিমাচলে কংগ্রেসের চিন্তা একটাই, দুর্নীতির অভিযোগ। ৮৩ বছরের বীরভদ্র সিংয়ের ক্যারিশমা কতটা ধোপে টিকবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে রাজনৈতিক মহলে। গুজরাটে বিজেপি-র সম্মানরক্ষার লড়াই বলাই যায়। একইসঙ্গে কংগ্রেসের নয়া সভাপতির কাছে প্রথম অগ্নিপরীক্ষা।
আরও পড়ুন: #PulseofIndiaWithTimes: নোটবন্দি-GST নিয়েও নমোর পাশেই সংখ্যাগরিষ্ঠ
গুজরাটে কংগ্রেস যদি জিততে নাও পারে, সেক্ষেত্রে কংগ্রেসের আসন কতটা বাড়ল বা কমল, তার উপর অনেকটাই নির্ভর করছে মোদী ম্যাজিকের বর্তমান অবস্থা। বিজেপি টানা ষষ্ঠবার গুজরাতে সরকার গঠনের লক্ষ্যে। দু’দশক পর ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া কংগ্রেসও।
আরও পড়ুন: #PulseofIndiaWithTimes: অসহিষ্ণুতা বাড়লেও সম্প্রীতি রক্ষায় ভরসা মোদীই!
হিমাচলে কংগ্রেসের বাজি তরুণ তুর্কি বীরভদ্রের ছেলে বিক্রমাদিত্য সিং। এটাই বিক্রমাদিত্যের প্রথম নির্বাচন। বীরভদ্র-সরকারের বিরুদ্ধে অ্যান্টি-ইনকামবেন্সি ফ্যাক্টর কাজ করছে। এটাই কংগ্রেসের মাথাব্যথা।
গুজরাতের ৩৩টি জেলায় ৩৭টি কেন্দ্রে ভোটগণনা হবে। প্রত্যেকটি গণনাকেন্দ্র নিরাপত্তার ঘেরাটোপে। রবিবার উপনির্বাচন হচ্ছে বড়গাম, বিরামগাম, দাস্করোই ও সাভলিতে ৬টি বুথে।এই বুথগুলিতে প্রথম দফায় ভোটগ্রহণের সময় EVM-এ যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়েছিল। সেই কারণে ফের ভোটগ্রহণ হচ্ছে। এছাড়া ১০টি বুথে ভোটগ্রহণের আগে ইভিএম-থেকে মহড়া ভোটের ফল মুছে দিতে ভুলে গিয়েছিলেন দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা। সেই বুথগুলিতে VVPAT-এর মাধ্যমে ভোটগণনা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
এবার গুজরাতে দু’দফায় ভোটগ্রহণ করা হয়। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬৬.৭৫ শতাংশ। দ্বিতীয় দফায় ৬৯.৯৯ শতাংশ ভোট পড়েছে। দু’দফা মিলিয়ে গড়ে ভোট পড়েছে ৬৮.৪১ শতাংশ। ২০১২ সালের নির্বাচনে ৭১.৩২ শতাংশ ভোট পড়েছিল। এবার তার চেয়ে ২.৯১ শতাংশ ভোট কম পড়ল।
আরও পড়ুন: দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন জনমত সমীক্ষায় 'নির্বিকল্প' নমো!
গুজরাট ভোটে EVM কারচুপির অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। হিমাচলপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিংয়ের দাবি, এগজিট পোল 'বোগাস'! তবে হিমাচলে কংগ্রেসের চিন্তা একটাই, দুর্নীতির অভিযোগ। ৮৩ বছরের বীরভদ্র সিংয়ের ক্যারিশমা কতটা ধোপে টিকবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে রাজনৈতিক মহলে। গুজরাটে বিজেপি-র সম্মানরক্ষার লড়াই বলাই যায়। একইসঙ্গে কংগ্রেসের নয়া সভাপতির কাছে প্রথম অগ্নিপরীক্ষা।
আরও পড়ুন: #PulseofIndiaWithTimes: নোটবন্দি-GST নিয়েও নমোর পাশেই সংখ্যাগরিষ্ঠ
গুজরাটে কংগ্রেস যদি জিততে নাও পারে, সেক্ষেত্রে কংগ্রেসের আসন কতটা বাড়ল বা কমল, তার উপর অনেকটাই নির্ভর করছে মোদী ম্যাজিকের বর্তমান অবস্থা। বিজেপি টানা ষষ্ঠবার গুজরাতে সরকার গঠনের লক্ষ্যে। দু’দশক পর ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া কংগ্রেসও।
আরও পড়ুন: #PulseofIndiaWithTimes: অসহিষ্ণুতা বাড়লেও সম্প্রীতি রক্ষায় ভরসা মোদীই!
হিমাচলে কংগ্রেসের বাজি তরুণ তুর্কি বীরভদ্রের ছেলে বিক্রমাদিত্য সিং। এটাই বিক্রমাদিত্যের প্রথম নির্বাচন। বীরভদ্র-সরকারের বিরুদ্ধে অ্যান্টি-ইনকামবেন্সি ফ্যাক্টর কাজ করছে। এটাই কংগ্রেসের মাথাব্যথা।
গুজরাতের ৩৩টি জেলায় ৩৭টি কেন্দ্রে ভোটগণনা হবে। প্রত্যেকটি গণনাকেন্দ্র নিরাপত্তার ঘেরাটোপে। রবিবার উপনির্বাচন হচ্ছে বড়গাম, বিরামগাম, দাস্করোই ও সাভলিতে ৬টি বুথে।এই বুথগুলিতে প্রথম দফায় ভোটগ্রহণের সময় EVM-এ যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়েছিল। সেই কারণে ফের ভোটগ্রহণ হচ্ছে। এছাড়া ১০টি বুথে ভোটগ্রহণের আগে ইভিএম-থেকে মহড়া ভোটের ফল মুছে দিতে ভুলে গিয়েছিলেন দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা। সেই বুথগুলিতে VVPAT-এর মাধ্যমে ভোটগণনা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
এবার গুজরাতে দু’দফায় ভোটগ্রহণ করা হয়। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬৬.৭৫ শতাংশ। দ্বিতীয় দফায় ৬৯.৯৯ শতাংশ ভোট পড়েছে। দু’দফা মিলিয়ে গড়ে ভোট পড়েছে ৬৮.৪১ শতাংশ। ২০১২ সালের নির্বাচনে ৭১.৩২ শতাংশ ভোট পড়েছিল। এবার তার চেয়ে ২.৯১ শতাংশ ভোট কম পড়ল।