এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মঙ্গলবার রাতে আগুন লাগল গুয়াহাটির দিসপুরে অসম সচিবালয় 'জনতা ভবন'-এ। সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের খবরে উত্তেজনা তৈরি হয়। যদিও রাজ্য সরকারের তরফে আশ্বস্ত করে বলা হয়েছে, আগুন বড় কিছু নয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। আগুনে ক্ষয়ক্ষতির কথাও সরকারি ভাবে স্বীকার করা হয়নি। যদিও, স্থানীয় মিডিয়ার দাবি, সরকারি অনেক নথিই আগুনে পুড়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, সচিবালয়ের ব্লক-বি'তে আগুন লাগে। অগ্নিকাণ্ডের খবর নিশ্চিত করে অসমের মুখ্য সচিব কুমার সঞ্জয় কৃষ্ণ এদিন রাতে ট্যুইট করেন। আশ্বস্ত করে রাজ্যের মুখ্য সচিব বলেন, সচিবালয়ের আগুন 'বড়' কিছু নয়। এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই।
অগ্নিকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে মুখ্য সচিব বলেন, ব্লক-বি'তে কেউ একজন ফ্যান চালিয়ে চলে গিয়েছিলেন। ফ্যান বন্ধ করতে ভুলে যান। সিলিং ফ্যান গরম হয়েই আগুন ধরে যায়। দ্রুতই ওই আগুন নিভিয়ে ফেলা সম্ভব হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। তিনি এ-ও জানান, আগুন সচিবালয়ের কোনও ক্ষতি হয়নি।
কৃষ্ণ ট্যুইটে লেখেন, 'চিন্তার কিছু নেই। সচিবালয়ের আগুন বড় নয়। ব্লক বি'তে কেউ একজন ফ্যান চালিয়ে চলে গিয়েছেন। সেই ফ্যানের হিটেই ছোটখাটো আগুন লাগে। আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই দ্রুত নিভিয়ে ফেলা হয়েছে। কোনও ক্ষতি হয়নি।'
কিন্তু, অসমের লোকাল মিডিয়ার দাবি, সচিবালয়ের ব্লক বি'র আগুন খুব ছোট নয়। আগুন নেভাতে দমকলের একাধিক গাড়ি আসতে দেখা গিয়েছে। সচিবালয়ের অনেক নথিও আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে।
সূত্রের খবর, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে রাতেই জনতা ভবনে (Janata Bhawan) যান অসমের অর্থমন্ত্রী (Assam finance minister) হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তাঁর সঙ্গেই ছিলেন স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিমন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতেই তাঁরা সচিবালয়ে হাজির হন।
অসম সচিবালয়ে এর আগেও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তিন বছর আগে জনতা ভবনের আগুন ছিল এদিনের থেকে বড়। ২০১৭ সালের ৩১ অগস্ট বেলা সাড়ে ১২টায় সচিবালয়ের এফ ব্লকের দু'টি রুমে আগুন লেগেছিল। অগ্নিকাণ্ডের সময় মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোওয়ালও সচিবালয়ে উপস্থিত ছিলেন। এফ ব্লক লাগোয়া মুখ্যমন্ত্রীর ব্লকে মন্ত্রিসভার বৈঠক করছিলেন। ওই এফ ব্লকে অর্থ দফতরের কাজকর্ম হয়। কারও প্রাণহানি না হলেও তিন বছর আগের ওই অগ্নিকাণ্ডে একাধিক ফাইল ও আসবাবপত্র আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। যদিও কী ধরনের ডকুমেন্ট নষ্ট হয়েছে, তা পরে জানা যায়নি। আগুন লাগলে ওই ঘর থেকে সচিবালয়ের অর্থ দফতরের কর্মীরা বেরিয়ে গিয়েছিলেন। আগুন নেভানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই কর্মীরা কাজে যোগ দেন। আগুন নেভাতে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন এসেছিল। শর্ট সার্কিটই ছিল অগ্নিকাণ্ডের কারণ।
অগ্নিকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে মুখ্য সচিব বলেন, ব্লক-বি'তে কেউ একজন ফ্যান চালিয়ে চলে গিয়েছিলেন। ফ্যান বন্ধ করতে ভুলে যান। সিলিং ফ্যান গরম হয়েই আগুন ধরে যায়। দ্রুতই ওই আগুন নিভিয়ে ফেলা সম্ভব হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। তিনি এ-ও জানান, আগুন সচিবালয়ের কোনও ক্ষতি হয়নি।
কৃষ্ণ ট্যুইটে লেখেন, 'চিন্তার কিছু নেই। সচিবালয়ের আগুন বড় নয়। ব্লক বি'তে কেউ একজন ফ্যান চালিয়ে চলে গিয়েছেন। সেই ফ্যানের হিটেই ছোটখাটো আগুন লাগে। আগুন ছড়িয়ে পড়ার আগেই দ্রুত নিভিয়ে ফেলা হয়েছে। কোনও ক্ষতি হয়নি।'
কিন্তু, অসমের লোকাল মিডিয়ার দাবি, সচিবালয়ের ব্লক বি'র আগুন খুব ছোট নয়। আগুন নেভাতে দমকলের একাধিক গাড়ি আসতে দেখা গিয়েছে। সচিবালয়ের অনেক নথিও আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে।
সূত্রের খবর, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে রাতেই জনতা ভবনে (Janata Bhawan) যান অসমের অর্থমন্ত্রী (Assam finance minister) হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তাঁর সঙ্গেই ছিলেন স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিমন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতেই তাঁরা সচিবালয়ে হাজির হন।
অসম সচিবালয়ে এর আগেও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তিন বছর আগে জনতা ভবনের আগুন ছিল এদিনের থেকে বড়। ২০১৭ সালের ৩১ অগস্ট বেলা সাড়ে ১২টায় সচিবালয়ের এফ ব্লকের দু'টি রুমে আগুন লেগেছিল। অগ্নিকাণ্ডের সময় মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোওয়ালও সচিবালয়ে উপস্থিত ছিলেন। এফ ব্লক লাগোয়া মুখ্যমন্ত্রীর ব্লকে মন্ত্রিসভার বৈঠক করছিলেন। ওই এফ ব্লকে অর্থ দফতরের কাজকর্ম হয়। কারও প্রাণহানি না হলেও তিন বছর আগের ওই অগ্নিকাণ্ডে একাধিক ফাইল ও আসবাবপত্র আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। যদিও কী ধরনের ডকুমেন্ট নষ্ট হয়েছে, তা পরে জানা যায়নি। আগুন লাগলে ওই ঘর থেকে সচিবালয়ের অর্থ দফতরের কর্মীরা বেরিয়ে গিয়েছিলেন। আগুন নেভানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই কর্মীরা কাজে যোগ দেন। আগুন নেভাতে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন এসেছিল। শর্ট সার্কিটই ছিল অগ্নিকাণ্ডের কারণ।