মহারাষ্ট্রের মহা বিকাশ আগাড়ি সরকারের টালমাটাল অবস্থা। কৌশল ও পালটা কৌশলে সরগরম সেই রাজ্যের রাজনীতি। এর মধ্যে কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে দিল রাজ ঠাকরের নবনির্মাণ সেনা বা MNS। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে উদ্ধব ঠাকরের কী রকম লাগছে জানতে চেয়ে পোস্টারে পোস্টারে ছয়লাপ হয়ে গিয়েছে মুম্বইয়ের সাকিনাকা এলাকা। মারাঠি ভাষায় লেখা ওই পোস্টারে উদ্ধব ঠাকরে সরকারের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগও করা হয়েছে। বর্তমানে মন্ত্রী একনাথ শিন্ডের বিদ্রোহের জেরে বেশ বিপাকে উদ্ধব শিবির। শিবসেনার সংখ্যাগরিষ্ঠ বিধায়ক তাঁর সঙ্গে রয়েছে বলে দাবি করেছেন শিন্ডে। এখানেই থামোননি তিনি। তাঁরাই প্রকৃত 'শিব সৈনিক' বলে দাবি করেছেন বেসুরো বিধায়ক।
জানা গিয়েছে, সহজেই হাল ছাড়তে নারাজ মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। বিদ্রোহী শিবিরকে শায়েস্তা করতে নতুন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আর তার প্রথম ধাপ হিসেবে বিদ্রোহীদের সদস্যপদ খারিজের আবেদন জানানো হয়েছে উদ্ধব শিবিপরের পক্ষ থেকে। একই সঙ্গে বালাসাহেবের নাম করে রাজনীতি না করার জন্যই শিন্ডেকে চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছেন উদ্ধব।
শিন্ডের সঙ্গে থাকা বিদ্রোহী বিধায়কদের ফিরে আসার জন্য ২৪ ঘণ্টা সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। না ফিরলে, শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। শিন্ডে সহ ১৬ বিধায়কের শাস্তি চেয়ে শিবেসনার পক্ষ থেকে ডেপুটি স্পিকারের কাছে আবেদনও করা হয়েছে।
যদিও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে তাঁদের ভয় দেখানো যাবে না বলে এক টুইট বার্তায় দাবি করেছেন একনাথ শিন্ডে। নিজেদের আসল শিবসেনা ও বালা সাহেব ঠাকরের শিবসৈনিক বলে দাবি করেছেন বিদ্রোহী মন্ত্রী। শিবসেনার পক্ষ থেকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা চেয়ে আবেদন করা হলেও, দলের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়। একমাত্র স্পিকারেরই ব্যবস্থা নেওয়ার অধিকার রয়েছে বলে দাবি বিদ্রোহী শিবিরের।
একনাথ শিন্ডেকে বালাসাহেব ও শিবসেনার নাম নিয়ে রাজনীতি না করার পরামর্শ দিয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে। এই দু’টো বাদ দিয়ে শিন্ডে রাজনীতিতে টিকে থাকতে পারবেন না বলেও চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী।
এদিকে Eknath Shinde -র দাবি, সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য প্রয়োজনীয় বিধায়ক তাঁর সঙ্গে রয়েছে। উদ্ধব এবং একনাথের এই 'ঠান্ডা লড়াই' মহারাষ্ট্রের রাজনীতিকে ফোরফ্রন্টে নিয়ে এসেছে। শেষ পর্যন্ত এই যুদ্ধে কে জিতবেন, সেদিকেই তাকিয়ে গোটা দেশ।
জানা গিয়েছে, সহজেই হাল ছাড়তে নারাজ মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। বিদ্রোহী শিবিরকে শায়েস্তা করতে নতুন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আর তার প্রথম ধাপ হিসেবে বিদ্রোহীদের সদস্যপদ খারিজের আবেদন জানানো হয়েছে উদ্ধব শিবিপরের পক্ষ থেকে। একই সঙ্গে বালাসাহেবের নাম করে রাজনীতি না করার জন্যই শিন্ডেকে চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছেন উদ্ধব।
শিন্ডের সঙ্গে থাকা বিদ্রোহী বিধায়কদের ফিরে আসার জন্য ২৪ ঘণ্টা সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। না ফিরলে, শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। শিন্ডে সহ ১৬ বিধায়কের শাস্তি চেয়ে শিবেসনার পক্ষ থেকে ডেপুটি স্পিকারের কাছে আবেদনও করা হয়েছে।
যদিও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে তাঁদের ভয় দেখানো যাবে না বলে এক টুইট বার্তায় দাবি করেছেন একনাথ শিন্ডে। নিজেদের আসল শিবসেনা ও বালা সাহেব ঠাকরের শিবসৈনিক বলে দাবি করেছেন বিদ্রোহী মন্ত্রী। শিবসেনার পক্ষ থেকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা চেয়ে আবেদন করা হলেও, দলের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়। একমাত্র স্পিকারেরই ব্যবস্থা নেওয়ার অধিকার রয়েছে বলে দাবি বিদ্রোহী শিবিরের।
একনাথ শিন্ডেকে বালাসাহেব ও শিবসেনার নাম নিয়ে রাজনীতি না করার পরামর্শ দিয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে। এই দু’টো বাদ দিয়ে শিন্ডে রাজনীতিতে টিকে থাকতে পারবেন না বলেও চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী।
এদিকে Eknath Shinde -র দাবি, সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য প্রয়োজনীয় বিধায়ক তাঁর সঙ্গে রয়েছে। উদ্ধব এবং একনাথের এই 'ঠান্ডা লড়াই' মহারাষ্ট্রের রাজনীতিকে ফোরফ্রন্টে নিয়ে এসেছে। শেষ পর্যন্ত এই যুদ্ধে কে জিতবেন, সেদিকেই তাকিয়ে গোটা দেশ।