নতুন বছরের শুরুতেই আফতাব কাণ্ডের ছোঁয়া এবার দিল্লির (Delhi) রোহিণী থানা (Rohini Police Station) এলাকায়। একটি ফ্ল্যাট থেকে এক মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার করল পুলিশ। আগ্রার বাসিন্দা এক ব্যক্তির সঙ্গে ওই মহিলা লিভ-ইন করত বলে পুলিশের সূত্রের জানা গেছে। লিভ-ইন পার্টনারের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।
পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, শুক্রবার সকালে রোহিণী দক্ষিণ থানার (Rohini Police Station) মঙ্গোলপুরে একটি বাড়ির দ্বিতীয় তল থেকে মহিলার দেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনার ১০ দিন আগে বাড়ি ভাড়া নিয়েছিল ওই মহিলা। গত বৃহস্পতিবার সন্ধে সাড়ে ছ’টা নাগাদ তাদের শেষ দেখেছিলেন বাড়ির মালিক। শুক্রবার সকালে মহিলার ঘরের দরজা আংশিকভাবে খোলা অবস্থায় দেখতে পান বাড়িওয়ালা। দেহটি খাটের উপর পড়ে রয়েছে। অনেক ডাকাডাকির পর সাড়াশব্দ না মেলায়, সন্দেহ হয় বাড়ির মালিকের। খবর দেওয়া হয় থানায়। এরপর রোহিনী থানার পুলিশ (Rohini Police Station) এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। মহিলার শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ফ্ল্যাট থেকে ৩৬ বছর বয়সী মহিলার দেহ উদ্ধারের পর লিভ-ইন পার্টনারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তার ফোন বন্ধ ছিল বলে ওই পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, মহিলা বিবাহিত। তাঁর স্বামী পঞ্জাবের জিরাকপুরে কর্মরত। তাঁদের সন্তানও আছে। এক ছেলে, দুই মেয়ে। ২০১১ সালে শাহদরারা বাসিন্দার সঙ্গে মহিলার বিয়ে হয়েছিল। তদন্তে আরও জানা গেছে যে, গত ২৪ নভেম্বর স্বামীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন মহিলা। তার পর সেখান থেকে দু’দিন পরে দিল্লিতে (Delhi) চলে আসেন। পুলিশের দাবি, এর পরেই মহিলার পরকীয়ার কথা জানতে পারেন স্বামী।
পুলিশের অনুমান, মহিলাকে খুন করে পালিয়েছেন লিভ-ইন সঙ্গী। আগ্রার বাসিন্দা ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে এর আগেও দু’টি হত্যার অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে। মহিলার মৃত্যু পিছনে লিভ-ই পার্টনারই মূল অভিযুক্ত বলে পুলিশের সন্দেহ। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশের স্ক্যানারে রয়েছে মহিলার স্বামীও। পরকীয়া সম্পর্ক জানাজানি হওয়ার পর, মহিলার সঙ্গে স্বামীর সম্পর্কের অবনতি হয়। প্রতিশোধ নিতে এই হত্যাকাণ্ডের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না রোহনী থানার পুলিশ।
এদিকে, দক্ষিণ রোহনী থানায় (Rohini Police Station) ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ (খুন) ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। সন্দেহভাজন প্রধান অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশের তদন্তকারী দল।
পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, শুক্রবার সকালে রোহিণী দক্ষিণ থানার (Rohini Police Station) মঙ্গোলপুরে একটি বাড়ির দ্বিতীয় তল থেকে মহিলার দেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনার ১০ দিন আগে বাড়ি ভাড়া নিয়েছিল ওই মহিলা। গত বৃহস্পতিবার সন্ধে সাড়ে ছ’টা নাগাদ তাদের শেষ দেখেছিলেন বাড়ির মালিক। শুক্রবার সকালে মহিলার ঘরের দরজা আংশিকভাবে খোলা অবস্থায় দেখতে পান বাড়িওয়ালা। দেহটি খাটের উপর পড়ে রয়েছে। অনেক ডাকাডাকির পর সাড়াশব্দ না মেলায়, সন্দেহ হয় বাড়ির মালিকের। খবর দেওয়া হয় থানায়। এরপর রোহিনী থানার পুলিশ (Rohini Police Station) এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। মহিলার শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ফ্ল্যাট থেকে ৩৬ বছর বয়সী মহিলার দেহ উদ্ধারের পর লিভ-ইন পার্টনারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তার ফোন বন্ধ ছিল বলে ওই পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, মহিলা বিবাহিত। তাঁর স্বামী পঞ্জাবের জিরাকপুরে কর্মরত। তাঁদের সন্তানও আছে। এক ছেলে, দুই মেয়ে। ২০১১ সালে শাহদরারা বাসিন্দার সঙ্গে মহিলার বিয়ে হয়েছিল। তদন্তে আরও জানা গেছে যে, গত ২৪ নভেম্বর স্বামীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন মহিলা। তার পর সেখান থেকে দু’দিন পরে দিল্লিতে (Delhi) চলে আসেন। পুলিশের দাবি, এর পরেই মহিলার পরকীয়ার কথা জানতে পারেন স্বামী।
পুলিশের অনুমান, মহিলাকে খুন করে পালিয়েছেন লিভ-ইন সঙ্গী। আগ্রার বাসিন্দা ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে এর আগেও দু’টি হত্যার অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে। মহিলার মৃত্যু পিছনে লিভ-ই পার্টনারই মূল অভিযুক্ত বলে পুলিশের সন্দেহ। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশের স্ক্যানারে রয়েছে মহিলার স্বামীও। পরকীয়া সম্পর্ক জানাজানি হওয়ার পর, মহিলার সঙ্গে স্বামীর সম্পর্কের অবনতি হয়। প্রতিশোধ নিতে এই হত্যাকাণ্ডের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না রোহনী থানার পুলিশ।
এদিকে, দক্ষিণ রোহনী থানায় (Rohini Police Station) ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ (খুন) ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। সন্দেহভাজন প্রধান অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশের তদন্তকারী দল।