নয়াদিল্লি: গত বছর দিল্লিতে দাঙ্গা হঠাৎ করে মোটেই হয়নি, বরং আগে থেকে পরিকল্পনা করে তা ঘটানো হয়েছিল। রীতিমতো হিসেব কষে এই হিংসার আগুন ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল রাজধানীর বুকে। মঙ্গলবার এই সম্পর্কিত এক মামলার শুনানি চলাকালীন এমনই কড়া পর্যবেক্ষণ করতে শোনা যায় দিল্লি হাইকোর্টকে। হাইকোর্টের বিচারপতি সুব্রহ্মণ্যম প্রসাদ নিজের পর্যবেক্ষণে বলেন, 'একের পর এক সিসিটিভি ক্যামেরার যে ভাবে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল, তাতে এটা নিশ্চিত হওয়া যায় যে শহরের আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত করার জন্য আগে থেকেই পরিকল্পনা করা হয়। একই সঙ্গে এটাও স্পষ্ট হয়েছে যে অসংখ্যা দাঙ্গাকারী নির্মমভাবে লাঠিসোটা, ব্যাট ইত্যাদি নিয়ে পুলিশ আধিকারিকদের উপর হামলা চালায়।'
দিল্লির দাঙ্গায় ৫০ জনের বেশি মানুষ প্রাণ হারান। আহত হন ২০০ জনের বেশি। এই ঘটনায় গত বছর ডিসেম্বরে মহম্মদ ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। দিল্লি পুলিশের হেড কনস্টেবল রতন লালকে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত তিনি। আদালতে তিনি দাবি করেন পরিবারের সুরক্ষার জন্যই অস্ত্র রেখেছিলেন। অবশ্য তাঁকে জামিন দেয়নি আদালত। যদিও আর এক ধৃত মহম্মদ সেলিম খানকে জামিন দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট।
দিল্লির দাঙ্গায় ৫০ জনের বেশি মানুষ প্রাণ হারান। আহত হন ২০০ জনের বেশি। এই ঘটনায় গত বছর ডিসেম্বরে মহম্মদ ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। দিল্লি পুলিশের হেড কনস্টেবল রতন লালকে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত তিনি। আদালতে তিনি দাবি করেন পরিবারের সুরক্ষার জন্যই অস্ত্র রেখেছিলেন। অবশ্য তাঁকে জামিন দেয়নি আদালত। যদিও আর এক ধৃত মহম্মদ সেলিম খানকে জামিন দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট।