এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা কেড়ে নিয়েছে জীবিকা। কিন্তু জীবন তো থেমে থাকে না। তাই বেঁচে থাকার রসদ জোগাতে কেউ বেছে নিয়েছেন সবজি বিক্রির পথ কেউ আবার খুলে বসেছেন সাইকেল সারাইয়ের দোকান, কেউ পাড়ি দিয়েছেন নিজের গ্রামে গমের ক্ষেতে কাজ করার জন্যে। এঁদের বর্তমান জীবিকা আলাদা হলেও, আদতে এঁরা সবাই শিক্ষক। কেউ ইংরেজির শিক্ষক, কেউ ন্যাচারাল সায়েন্সের আবার কেউ পড়াতেন সংস্কৃত।
দিল্লি সরকারের স্কুলে কর্মরত বহু অস্থায়ী শিক্ষকরা বেতন পেতেন রোজের নিয়মে। করোনা প্যানডেমিকের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ সব সরকারি স্কুল। ফলে রোজগারও নেই এই সব শিক্ষকদের। ভবিষ্যতে কবে এই সব স্কুল খুলবে এবং খুললেও তাঁদের কাজে ফের বহাল করা হবে কি না তা নিয়ে মনে থেকে গিয়েছে বিস্তর সন্দেহ। ফলে সংসারের খরচ চালাতে এই সব শিক্ষক বেছে নিয়েছেন বিকল্প পথ। দিল্লির বিভিন্ন প্রান্তের মোট ১০,৩০টি সরকারি স্কুলে কাজ করেন ২০ হাজারের বেশি অস্থায়ী শিক্ষক। দিন প্রতি তাঁদের বেতন ১,০৪০ থেকে ১৪০০ টাকা। প্রতি বছর রিনিউ করা হয় তাঁদের চুক্তিপত্র। রবিবার, গরম ও শীতের ছুটি অথবা অন্য কোনও ন্যাশনাল হলিডেতেও তাঁরা বেতন পান না। কিন্তু এবছর কোভিড লকডাউন, এই সব শিক্ষকদের জীবন জর্জরিত করে তুলেছে।
৫ মে, দিল্লির সরকারের শিক্ষা দফতর থেকে একটি নোটিশ জারি করা হয়, যেখানে বলা হয় প্রত্যেক গেস্ট শিক্ষককে ৮ মে, ২০২০ পর্যন্ত বেতন দেওয়া হবে এবং গরমের ছুটিতে যদি তাঁদের ডিউটি ফেলা হয়, সেক্ষেত্রেও বেতন পাবেন। কিন্তু এবছর কোনও শিক্ষকই আর স্কুলে ফেরত যাওয়ার ডাক পাননি।
এরই মধ্যে প্রায় ১ হাজার শিক্ষকের চুক্তির মেয়াদ ৩১ মার্চের পর বাড়ানো হয়নি কারণ তাঁরা বাধ্যতামূলক সেনট্রাল টিচার এলিজিবিলিটি পরীক্ষা পাশ করেননি। বছরে ২ বার এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। জুলাইতে দ্বিতীয় দফার পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও বর্তমানে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তাতে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
দিল্লি সরকারের স্কুলে কর্মরত বহু অস্থায়ী শিক্ষকরা বেতন পেতেন রোজের নিয়মে। করোনা প্যানডেমিকের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ সব সরকারি স্কুল। ফলে রোজগারও নেই এই সব শিক্ষকদের। ভবিষ্যতে কবে এই সব স্কুল খুলবে এবং খুললেও তাঁদের কাজে ফের বহাল করা হবে কি না তা নিয়ে মনে থেকে গিয়েছে বিস্তর সন্দেহ। ফলে সংসারের খরচ চালাতে এই সব শিক্ষক বেছে নিয়েছেন বিকল্প পথ। দিল্লির বিভিন্ন প্রান্তের মোট ১০,৩০টি সরকারি স্কুলে কাজ করেন ২০ হাজারের বেশি অস্থায়ী শিক্ষক। দিন প্রতি তাঁদের বেতন ১,০৪০ থেকে ১৪০০ টাকা। প্রতি বছর রিনিউ করা হয় তাঁদের চুক্তিপত্র। রবিবার, গরম ও শীতের ছুটি অথবা অন্য কোনও ন্যাশনাল হলিডেতেও তাঁরা বেতন পান না। কিন্তু এবছর কোভিড লকডাউন, এই সব শিক্ষকদের জীবন জর্জরিত করে তুলেছে।
৫ মে, দিল্লির সরকারের শিক্ষা দফতর থেকে একটি নোটিশ জারি করা হয়, যেখানে বলা হয় প্রত্যেক গেস্ট শিক্ষককে ৮ মে, ২০২০ পর্যন্ত বেতন দেওয়া হবে এবং গরমের ছুটিতে যদি তাঁদের ডিউটি ফেলা হয়, সেক্ষেত্রেও বেতন পাবেন। কিন্তু এবছর কোনও শিক্ষকই আর স্কুলে ফেরত যাওয়ার ডাক পাননি।
এরই মধ্যে প্রায় ১ হাজার শিক্ষকের চুক্তির মেয়াদ ৩১ মার্চের পর বাড়ানো হয়নি কারণ তাঁরা বাধ্যতামূলক সেনট্রাল টিচার এলিজিবিলিটি পরীক্ষা পাশ করেননি। বছরে ২ বার এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। জুলাইতে দ্বিতীয় দফার পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও বর্তমানে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তাতে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।