এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা সংক্রমণ রুখতে দেশের বহু রাজ্যে জারি হয়েছে কার্ফু। দিল্লিতে চলছে লকডাউন এবং বাংলাতেও করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে একাধিক বিধিনিষেধ জারি হয়েছে। কিন্তু দেশের করোনা সংক্রমণের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। বিগত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৯২ হাজার ৪৮৮ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৬৮৯ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ লাখ ৭ হাজার ৮৬৫জন। মোটের উপর দৈনিক সংক্রমণ ফের ৪ লাখ ছুঁই ছুঁই। গতকাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, একদিনে দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল ৪ লাখ ১ হাজার ৯৯৩ জন। বিশ্বের কোনও দেশে দৈনিক সংক্রমণ এর আগে চার লাখ পার হয়নি। রবিবার কোভিড গ্রাফ সামান্য কমলেও দৈনিক সংক্রমণের হার অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩ লাখ ৪৯ হাজার ৬৪৪ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ কোটি ৯৫ লাখ ৫৭ হাজার ৪৫৭ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১ কোটি ৫৯ লাখ ৯২ হাজার ২৭১ জন, মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজার ৫৪২ জনের।
দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিকাকরণে জোর দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এখনও পর্যন্ত দেশের ১৫ কোটি ৬৮ লাখ ১৬ হাজার ৩১ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, করোনা সুনামি রুখতে দেশের বিভিন্ন রাজ্য লকডাউনের পথে হাঁটলেও এখনও সে পথ বাছেনি মোদী সরকার। জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজেই জানিয়েছেন, যে কোনও উপায়ে লকডাউনকে এড়িয়ে চলতে হবে। কিন্তু, যে হারে দেশে সংক্রমণের ঢেউ উঠেছে, তাতে লকডাউন জারির পক্ষে সওয়াল করলেন আমেরিরকার শীর্ষ মহামারী বিশেষজ্ঞ অ্যান্টনি ফাওচি। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ রুখতে অবিলম্বে ভারতে কয়েক সপ্তাহের জন্য লকডাউন জারির প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। একটি সর্বভারতীয় দৈনিকে অ্যান্টনি ফাওচি আরও বলেছেন, করোনা পরিস্থিতিতে ভাপতে অবিলম্বে অক্সিজেন, PPE, ওষুধ সরবরাহ করা হোক। একইসঙ্গে, দেশজুড়ে লকডাউন জারি করার কথা বলেছেন তিনি।
উল্লেখ্যে, দ্বিতীয় ঢেউয়ে দেশে যে হারে সংক্রমণ বাড়ছে, তাতে আবারও লকডাউন জারি করা হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই আবহে লকডাউন নিয়ে যেভাবে আশ্বস্ত করলেন মোদী, তা উল্লেখযোগ্য বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে, করোনা মোকাবিলায় দেশের একাধিক রাজ্যে লকডাউন জারি করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিকাকরণে জোর দেওয়ার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এখনও পর্যন্ত দেশের ১৫ কোটি ৬৮ লাখ ১৬ হাজার ৩১ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, করোনা সুনামি রুখতে দেশের বিভিন্ন রাজ্য লকডাউনের পথে হাঁটলেও এখনও সে পথ বাছেনি মোদী সরকার। জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজেই জানিয়েছেন, যে কোনও উপায়ে লকডাউনকে এড়িয়ে চলতে হবে। কিন্তু, যে হারে দেশে সংক্রমণের ঢেউ উঠেছে, তাতে লকডাউন জারির পক্ষে সওয়াল করলেন আমেরিরকার শীর্ষ মহামারী বিশেষজ্ঞ অ্যান্টনি ফাওচি। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ রুখতে অবিলম্বে ভারতে কয়েক সপ্তাহের জন্য লকডাউন জারির প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। একটি সর্বভারতীয় দৈনিকে অ্যান্টনি ফাওচি আরও বলেছেন, করোনা পরিস্থিতিতে ভাপতে অবিলম্বে অক্সিজেন, PPE, ওষুধ সরবরাহ করা হোক। একইসঙ্গে, দেশজুড়ে লকডাউন জারি করার কথা বলেছেন তিনি।
উল্লেখ্যে, দ্বিতীয় ঢেউয়ে দেশে যে হারে সংক্রমণ বাড়ছে, তাতে আবারও লকডাউন জারি করা হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই আবহে লকডাউন নিয়ে যেভাবে আশ্বস্ত করলেন মোদী, তা উল্লেখযোগ্য বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে, করোনা মোকাবিলায় দেশের একাধিক রাজ্যে লকডাউন জারি করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।