এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: একদিকে ডেল্টা প্লাসের আতঙ্ক। আরেকদিকে ল্যাম্বডার থাবা। বিপর্যস্ত অবস্থার মাঝেই সুখবর। ফের নিম্নগামী দেশের করোনা গ্রাফ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ৪১ হাজার ৫০৬। রবিবার সুস্থ হয়েছেন ৪১ হাজার ৫২৬ জন। দেশে মোট সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা চার লাখ ৫৪ হাজার ১১৮। আজ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২ কোটি ৯৯ লাখ ৭৫ হাজার ৬৪ জন। এদিকে মৃত্যুর সংখ্যা ৮৯৫। মহামারী শুরুর দিন থেকে আজ অবধি মৃত্যু হয়েছে চার লাখ আট হাজার ৪০ জনের। জোর দেওয়া হচ্ছে টিকাকরণের উপর। আজ অবধি ৩৭ কোটি ৬০ লাখ ৩২ হাজার ৫৮৬ জনের টিকাকরণ সম্পন্ন হয়েছে। তবে এই মূহুর্তে দেশবাসীর সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। মাস্ক পরার অভ্যাস, শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা কিংবা পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস অত্যন্ত জরুরী, দাবি ওয়াকিবহাল মহলের।
শনিবারই করোনাভাইরাস নিয়ে আশার আলো দেখিয়েছিলেন ICMR-এর এপিডেমিয়োলজি ও কমিউনিকেবল ডিজিজের বিভাগের প্রধান সমীরণ পাণ্ডা। তিনি জানান, কিছুদিন পরেই করোনাভাইরাসের শক্তি কমতে পারে। ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই সাধারণ রোগে পরিণত হতে পারে করোনাও।
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে খেল দেখাচ্ছে Coronavirus। কীভাবে এই সংক্রামক ভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি সম্ভব, তা ভেবে ঘুম উড়েছে বিজ্ঞানীদের। কিন্তু করোনার 'দাঁত-নখ' ধীরে ধীরে কমবে, এমনটাই জানাচ্ছেন এই বিশেষজ্ঞ। ঠিক কী বলেছেন সমীরণ পাণ্ডা? তিনি জানান, যে কোনও ভাইরাসেরই মিউটেশন হয়। কিছুদিনের মধ্যেই করোনাভাইরাস এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছে যাবে, যেখানে এই ভাইরাস সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই হতে যাবে, মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সেক্ষেত্রে বয়স্কদের হয়তো বছরে একবার টিকা নিতে হতে পারে।'
তাঁর সংযোজন, '১০০ বছর আগে ইনফ্লুয়েঞ্জাও একটি মহামারী ছিল। ইনফ্লুয়েঞ্জভাইরাসও ক্রমশ মিউটেশনের মাধ্যমে রূপ বদলায়। সেক্ষেত্রে পরিবর্তিত রূপ অনুযায়ী ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকাও সামান্য বদল করা হয়, যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। তাই করোনা নিয়ে চিন্তা করার কোনও কারণ নেই। কোভিড টিকাগুলি করোনার নতুন স্ট্রেনের বিরুদ্ধেও সমানভাবে কার্যকরী।'
শনিবারই করোনাভাইরাস নিয়ে আশার আলো দেখিয়েছিলেন ICMR-এর এপিডেমিয়োলজি ও কমিউনিকেবল ডিজিজের বিভাগের প্রধান সমীরণ পাণ্ডা। তিনি জানান, কিছুদিন পরেই করোনাভাইরাসের শক্তি কমতে পারে। ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই সাধারণ রোগে পরিণত হতে পারে করোনাও।
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে খেল দেখাচ্ছে Coronavirus। কীভাবে এই সংক্রামক ভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি সম্ভব, তা ভেবে ঘুম উড়েছে বিজ্ঞানীদের। কিন্তু করোনার 'দাঁত-নখ' ধীরে ধীরে কমবে, এমনটাই জানাচ্ছেন এই বিশেষজ্ঞ। ঠিক কী বলেছেন সমীরণ পাণ্ডা? তিনি জানান, যে কোনও ভাইরাসেরই মিউটেশন হয়। কিছুদিনের মধ্যেই করোনাভাইরাস এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছে যাবে, যেখানে এই ভাইরাস সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই হতে যাবে, মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সেক্ষেত্রে বয়স্কদের হয়তো বছরে একবার টিকা নিতে হতে পারে।'
তাঁর সংযোজন, '১০০ বছর আগে ইনফ্লুয়েঞ্জাও একটি মহামারী ছিল। ইনফ্লুয়েঞ্জভাইরাসও ক্রমশ মিউটেশনের মাধ্যমে রূপ বদলায়। সেক্ষেত্রে পরিবর্তিত রূপ অনুযায়ী ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকাও সামান্য বদল করা হয়, যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। তাই করোনা নিয়ে চিন্তা করার কোনও কারণ নেই। কোভিড টিকাগুলি করোনার নতুন স্ট্রেনের বিরুদ্ধেও সমানভাবে কার্যকরী।'