দেশের ৭৫ বছর স্বাধীনতা হিসেবে কংগ্রেসের টুইট ডিপি (Twitter Profile Picture) বদল করে চমদ দিল কংগ্রেস (Congress)। স্বাধীনতার হীরক জয়ন্তী বর্ষে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এ যখন নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহ-র ডিপিতে তেরঙ্গা পতাকা দেখা গেছে, তখন ডিপিতে চমক দেখাল সোনিয়ার দল। তেরঙ্গা নিয়ে দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর (Jawaharlal Nehru) ছবি স্থান পেল কংগ্রেসের (Congress) প্রোফাইলে।
দেশের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ২ অগস্ট থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত সমস্ত সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা যাতে প্রোফাইল ছবিতে ভারতের জাতীয় পতাকা পোস্ট করেন, তার আবেদন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। সেই মতো নিজেদের প্রোফাইল ছবি পাল্টালেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) সহ একাধিক কংগ্রেস নেতা। রাহুলের ডিপিতে জাতীয় পতাকা হাতে দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর ছবি পোষ্ট করা হয়। নেহরুর ছবিটি সাদা-কালো হলেও, জাতীয় পতাকাটি কিন্তু রঙিন। আর তাতে ক্যাপশনও দিয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। ক্যাপশনে লিখেছেন, “দেশের গর্ব, আমাদের তেরঙ্গা প্রতিটি হিন্দুস্তানির হৃদয়ে, আমাদের তেরঙ্গা।”
যদিও কংগ্রেসের টুইটারে (Congress Twitter) ছবি একই থাকলেও, পাল্টা হয়েছে ক্যাপশান। হিন্দিতে লেখা আছে, “তেরঙ্গা আমাদের হৃদয়ে আছে, রক্তের মতো আমাদের শিরায় রয়েছে।” ১৯২৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর, পণ্ডিত নেহরু রাভি নদীর তীরে বলেছিলেন, যে তেরঙ্গা উত্তোলন করা হয়েছে, এটিকে নত করা উচিত নয়।
কংগ্রেসের টুইটারে (Congress on Twitter) আরও বলা হয়েছে, “আসুন আমরা সবাই মিলে এই তেরঙ্গাকে আমাদের পরিচয় করি, যা দেশের অবিভক্ত ঐক্যের বার্তা দেয়”। এক টুইট বার্তায় মোদীর ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এ RSS ভূমিকা তুলে ধরে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি কংগ্রেস সাংসদ জয়রাম রমেশ। তিনি লেখেন, “আমরা ডিপিতে আমাদের নেতা নেহরুর হাতে তেরঙ্গা রেখে দিচ্ছি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর বার্তা তার পরিবারের কাছে পৌঁচেছে বলে মনে হয়না। যারা ৫২ বছর ধরে নাগপুরের সদর দফতরে পতাকা উত্তোলন করেননি ”। তারা প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনবেন কিনা, তা নিয়ে তির্যকপূর্ণ উক্তি করেন জরয়াম রমেশ।
আরও এক ধাপ এগিয়ে কংগ্রেস নেতা পবন খেরা RSS এবং তার প্রধান মোহন ভাগবতের প্রোফাইল ছবির স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন সোস্যাল মিডিয়ায়। এদিকে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে একগুচ্ছ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। বাড়ি বাড়ি ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলনের জন্য দেশবাসীর কাছে কেন্দ্রের তরফে আবেদন জানানো হয়েছে। ১ অগস্ট থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত চলবে এই কর্মসূচি।
দেশের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ২ অগস্ট থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত সমস্ত সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা যাতে প্রোফাইল ছবিতে ভারতের জাতীয় পতাকা পোস্ট করেন, তার আবেদন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। সেই মতো নিজেদের প্রোফাইল ছবি পাল্টালেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) সহ একাধিক কংগ্রেস নেতা। রাহুলের ডিপিতে জাতীয় পতাকা হাতে দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর ছবি পোষ্ট করা হয়। নেহরুর ছবিটি সাদা-কালো হলেও, জাতীয় পতাকাটি কিন্তু রঙিন। আর তাতে ক্যাপশনও দিয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। ক্যাপশনে লিখেছেন, “দেশের গর্ব, আমাদের তেরঙ্গা প্রতিটি হিন্দুস্তানির হৃদয়ে, আমাদের তেরঙ্গা।”
যদিও কংগ্রেসের টুইটারে (Congress Twitter) ছবি একই থাকলেও, পাল্টা হয়েছে ক্যাপশান। হিন্দিতে লেখা আছে, “তেরঙ্গা আমাদের হৃদয়ে আছে, রক্তের মতো আমাদের শিরায় রয়েছে।” ১৯২৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর, পণ্ডিত নেহরু রাভি নদীর তীরে বলেছিলেন, যে তেরঙ্গা উত্তোলন করা হয়েছে, এটিকে নত করা উচিত নয়।
কংগ্রেসের টুইটারে (Congress on Twitter) আরও বলা হয়েছে, “আসুন আমরা সবাই মিলে এই তেরঙ্গাকে আমাদের পরিচয় করি, যা দেশের অবিভক্ত ঐক্যের বার্তা দেয়”। এক টুইট বার্তায় মোদীর ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এ RSS ভূমিকা তুলে ধরে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি কংগ্রেস সাংসদ জয়রাম রমেশ। তিনি লেখেন, “আমরা ডিপিতে আমাদের নেতা নেহরুর হাতে তেরঙ্গা রেখে দিচ্ছি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর বার্তা তার পরিবারের কাছে পৌঁচেছে বলে মনে হয়না। যারা ৫২ বছর ধরে নাগপুরের সদর দফতরে পতাকা উত্তোলন করেননি ”। তারা প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনবেন কিনা, তা নিয়ে তির্যকপূর্ণ উক্তি করেন জরয়াম রমেশ।
আরও এক ধাপ এগিয়ে কংগ্রেস নেতা পবন খেরা RSS এবং তার প্রধান মোহন ভাগবতের প্রোফাইল ছবির স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন সোস্যাল মিডিয়ায়। এদিকে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে একগুচ্ছ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। বাড়ি বাড়ি ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলনের জন্য দেশবাসীর কাছে কেন্দ্রের তরফে আবেদন জানানো হয়েছে। ১ অগস্ট থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত চলবে এই কর্মসূচি।