এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তথ্য জানার অধিকারের আওতায় ঢুকে পড়ল দেশের প্রধান বিচারপতির অফিসও। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ-এর নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। তবে প্রধান বিচারপতির অফিসের যে কোনও তথ্যই যে এর আওতায় আসবে না, তাও স্পষ্ট করে দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। দেশের প্রধান বিচারপতির অফিস পাবলিক অথরিটির আওতায় পড়ে এবং তথ্য জানার অধিকার আইন এর ওপরে কার্যকর বলে বুধবার রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ছাড়া ডিভিশন বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা হলেন বিচারপতি এনভি রামান্না, বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি দীপক গুপ্তা, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। প্রধান বিচারপতির অফিস থেকে যে কোনও তথ্য প্রকাশ করার আগে ব্যক্তিগত পরিসর ও গোপনীয়তার মধ্যে ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বলে নির্দেশে জানানো হয়েছে।
তথ্য জানার অধিকার আইন যে কখনোই প্রধান বিচারপতির অফিসের ওপর নজরদারির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারবে না বলে জানানো হয়েছে। বিচারবিভাগের স্বাধীনতা যাতে খণ্ডিত না হয়, সেদিকেও দৃষ্টি রাখতে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ২০১০-এ দিল্লি হাইকোর্ট প্রধান বিচারপতির অফিস তথ্য জানার অধিকারের আওতায় পড়ছে বলে রায় দেয়। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানানো হয় সুপ্রিম কোর্টে। নিজেদের রায়ে দিল্লি হাইকোর্টের রায়কেই মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্ট।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন।
তথ্য জানার অধিকার আইন যে কখনোই প্রধান বিচারপতির অফিসের ওপর নজরদারির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারবে না বলে জানানো হয়েছে। বিচারবিভাগের স্বাধীনতা যাতে খণ্ডিত না হয়, সেদিকেও দৃষ্টি রাখতে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ২০১০-এ দিল্লি হাইকোর্ট প্রধান বিচারপতির অফিস তথ্য জানার অধিকারের আওতায় পড়ছে বলে রায় দেয়। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানানো হয় সুপ্রিম কোর্টে। নিজেদের রায়ে দিল্লি হাইকোর্টের রায়কেই মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্ট।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন।