সুগত বন্দ্যোপাধ্যায়
রাজ্যে ১৮ থেকে ৮০ পর্যন্ত মানুষদের ৯৮ শতাংশের আধার কার্ড তৈরি হয়ে গিয়েছে। তুলনায় পিছিয়ে ১৮-র কম বয়সিরা৷ এখনও পর্যন্ত ৭৩ শতাংশ নাবালকের আধার কার্ড হয়েছে। আর ৫ বছরের নীচে থাকা শিশুদের অধিকাংশের আধার কার্ডই হয়নি, সরকারি হিসেবে যে সংখ্যাটি প্রায় ৯৫ লক্ষ। তাই পালস পোলিয়ো অভিযানের সঙ্গেই যুক্ত করা হচ্ছে শিশুদের আধার কার্ড তৈরির কাজ। প্রথমে কথা হয়েছিল, শিশুদের আধার কার্ড করতে হবে না।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীন রেজিস্ট্রার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া এ নিয়ে আপত্তি তুলেছিল। শেষে কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার পর শুধু শিশুদের আধার কার্ড তৈরির জন্য ইউনিক আইডেনটিটি অথরিটি অফ ইন্ডিয়াকে (ইউআইএআই) দায়িত্ব দেওয়া হয়।
কিন্তু ঘটনা হল, গত কয়েক মাসে এই কার্ড তৈরির কাজ শুরু হলেও প্রচারের অভাবে কোনও সাড়াই মিলছে না৷ তাই আগামী ২৯ জানুয়ারি পালস পোলিয়ো অভিযানের দিন থেকেই শুরু হবে শিশুদের আধার কার্ড তৈরির বিশেষ অভিযানও৷ এ জন্য পালস পোলিয়ো বুথেই ইউআইএআই যাতে আধার কার্ড তৈরির কাজও করতে পারে , জেলা প্রশাসনকে তার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷
নবান্ন সূত্রের খবর , ৫ বছরের কম বয়সের শিশুদের আধার কার্ড তৈরি করতে শুধু অভিভাবকের আধার কার্ড আর শিশুটি যে তাঁরই সন্তান সে ব্যাপারে নাম-সহ বার্থ সার্টিফিকেট থাকলেই হবে৷ নেওয়া হবে না বায়োমেট্রিক ছাপ৷ শিশুর ছবি শিবিরে তুলে নেবেন ইউআইএআই ’র কর্মীরা৷ শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয় , অরুণাচল প্রদেশ , অসম , মিজোরাম , ছত্তিসগড় , বিহার , ওডিশা , তামিলনাড়ু , জম্মু ও কাশ্মীর , উত্তরপ্রদেশ , উত্তরাখণ্ড , আন্দামান ও নিকোবর -সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যেই রেজিস্ট্রার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার আপত্তিতে শিশুদের আধার কার্ড তৈরি করা হয়নি৷ শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার গত সেপ্টেম্বরে শিশুদেরও বাধ্যতামূলক ভাবে আধার কার্ড তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়৷ এ জন্য ইউআইএআইকে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়৷ ৫ বছরের বেশি বয়স্ক শিশুর ক্ষেত্রে ছবি ছাড়াও আঙুলের ছাপ ও চোখের মণির ছবি সংগৃহীত হবে আধার কার্ডে৷ যা শিশুটির ১৮ বছর বয়সের পর আবার পাকাপাকি ভাবে আধার কার্ডের জন্য সংগ্রহ করতে হবে৷ রার্জ্যে ৮ কোটি ২৪ লক্ষ ৫২ হাজার , অর্থাত্ জনসংখ্যার নিরিখে ৮৫ শতাংশ মানুষের আধার কার্ড তৈরি করা হয়েছে।
রাজ্যে ১৮ থেকে ৮০ পর্যন্ত মানুষদের ৯৮ শতাংশের আধার কার্ড তৈরি হয়ে গিয়েছে। তুলনায় পিছিয়ে ১৮-র কম বয়সিরা৷ এখনও পর্যন্ত ৭৩ শতাংশ নাবালকের আধার কার্ড হয়েছে। আর ৫ বছরের নীচে থাকা শিশুদের অধিকাংশের আধার কার্ডই হয়নি, সরকারি হিসেবে যে সংখ্যাটি প্রায় ৯৫ লক্ষ। তাই পালস পোলিয়ো অভিযানের সঙ্গেই যুক্ত করা হচ্ছে শিশুদের আধার কার্ড তৈরির কাজ। প্রথমে কথা হয়েছিল, শিশুদের আধার কার্ড করতে হবে না।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীন রেজিস্ট্রার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া এ নিয়ে আপত্তি তুলেছিল। শেষে কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার পর শুধু শিশুদের আধার কার্ড তৈরির জন্য ইউনিক আইডেনটিটি অথরিটি অফ ইন্ডিয়াকে (ইউআইএআই) দায়িত্ব দেওয়া হয়।
কিন্তু ঘটনা হল, গত কয়েক মাসে এই কার্ড তৈরির কাজ শুরু হলেও প্রচারের অভাবে কোনও সাড়াই মিলছে না৷ তাই আগামী ২৯ জানুয়ারি পালস পোলিয়ো অভিযানের দিন থেকেই শুরু হবে শিশুদের আধার কার্ড তৈরির বিশেষ অভিযানও৷ এ জন্য পালস পোলিয়ো বুথেই ইউআইএআই যাতে আধার কার্ড তৈরির কাজও করতে পারে , জেলা প্রশাসনকে তার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷
নবান্ন সূত্রের খবর , ৫ বছরের কম বয়সের শিশুদের আধার কার্ড তৈরি করতে শুধু অভিভাবকের আধার কার্ড আর শিশুটি যে তাঁরই সন্তান সে ব্যাপারে নাম-সহ বার্থ সার্টিফিকেট থাকলেই হবে৷ নেওয়া হবে না বায়োমেট্রিক ছাপ৷ শিশুর ছবি শিবিরে তুলে নেবেন ইউআইএআই ’র কর্মীরা৷ শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয় , অরুণাচল প্রদেশ , অসম , মিজোরাম , ছত্তিসগড় , বিহার , ওডিশা , তামিলনাড়ু , জম্মু ও কাশ্মীর , উত্তরপ্রদেশ , উত্তরাখণ্ড , আন্দামান ও নিকোবর -সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যেই রেজিস্ট্রার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার আপত্তিতে শিশুদের আধার কার্ড তৈরি করা হয়নি৷ শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার গত সেপ্টেম্বরে শিশুদেরও বাধ্যতামূলক ভাবে আধার কার্ড তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়৷ এ জন্য ইউআইএআইকে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়৷ ৫ বছরের বেশি বয়স্ক শিশুর ক্ষেত্রে ছবি ছাড়াও আঙুলের ছাপ ও চোখের মণির ছবি সংগৃহীত হবে আধার কার্ডে৷ যা শিশুটির ১৮ বছর বয়সের পর আবার পাকাপাকি ভাবে আধার কার্ডের জন্য সংগ্রহ করতে হবে৷ রার্জ্যে ৮ কোটি ২৪ লক্ষ ৫২ হাজার , অর্থাত্ জনসংখ্যার নিরিখে ৮৫ শতাংশ মানুষের আধার কার্ড তৈরি করা হয়েছে।