এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পেশায় আইনজীবী বাহান্ন বছরের এক ব্যক্তির সঙ্গে নাবালিকার বিয়েকে অবশেষে আইনি বৈধতা দিল বোম্বে হাইকোর্ট। এই বিয়েকে বৈধতা দিতে গিয়ে হাইকোর্ট জানিয়েছে, সেই নাবালিকা এখন প্রাপ্তবয়স্ক। আইনজীবীও ৫৬। সদ্য ১৮-য় পা দিয়ে, ওই আইনজীবীর সঙ্গে ঘর করতে মেয়েটি সম্মত হয়েছেন। ফলে, আইনের চোখে বিয়ে এখন বৈধ।
২০১৪ সালে মাত্র ১৪ বছরের এক কিশোরীকে বিয়ে করায় ওই আইনজীবীর বিরুদ্ধে রেপের অভিযোগ উঠেছিল। অভিযুক্ত আইনজীবীর বয়স তখন ছিল ৫২। অভিযোগকারী কিশোরী তখন আদালতে জানিয়েছিলেন, তাঁর ঠাকুরদা-ঠাকুমা জোর করে ওই আইনজীবীর সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেন। তার কোনওরকম আপত্তি শোনা হয়নি।
সেই মামলায় ১০ মাস বিচার বিভাগীয় হেফাজতে কাটাতে হয়েছিল আইনজীবীকে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান। নাবালিকাকে বিয়ে করায়, স্বাভাবিক ভাবে রেপের অভিযোগও ওঠে।
সম্প্রতি সেই আইনজীবী বোম্বে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়ে আর্জি জানান, তাঁর বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণের মামলা খারিজ করা হোক। আইনজীবীর সেই আর্জির প্রেক্ষিতে সেই 'নাবালিকা বধূ' আদালতে হলফনামা দিয়ে জানান, তিনি স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে রাজি আছেন। ফলে, ধর্ষণের মামলা খারিজে তাঁর আর কোনও আপত্তি নেই।
২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মেয়েটির বয়স ১৮ হয়ে যাওয়ায়, বোম্বে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এই বিয়েকে স্বীকৃতি দেন। সেইসঙ্গে অভিযুক্ত আইনজীবীকেও হলফনামার প্রেক্ষিতে 'ধর্ষণ'-এর অভিযোগ থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
২০১৪ সালে মাত্র ১৪ বছরের এক কিশোরীকে বিয়ে করায় ওই আইনজীবীর বিরুদ্ধে রেপের অভিযোগ উঠেছিল। অভিযুক্ত আইনজীবীর বয়স তখন ছিল ৫২। অভিযোগকারী কিশোরী তখন আদালতে জানিয়েছিলেন, তাঁর ঠাকুরদা-ঠাকুমা জোর করে ওই আইনজীবীর সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেন। তার কোনওরকম আপত্তি শোনা হয়নি।
সেই মামলায় ১০ মাস বিচার বিভাগীয় হেফাজতে কাটাতে হয়েছিল আইনজীবীকে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান। নাবালিকাকে বিয়ে করায়, স্বাভাবিক ভাবে রেপের অভিযোগও ওঠে।
সম্প্রতি সেই আইনজীবী বোম্বে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়ে আর্জি জানান, তাঁর বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণের মামলা খারিজ করা হোক। আইনজীবীর সেই আর্জির প্রেক্ষিতে সেই 'নাবালিকা বধূ' আদালতে হলফনামা দিয়ে জানান, তিনি স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে রাজি আছেন। ফলে, ধর্ষণের মামলা খারিজে তাঁর আর কোনও আপত্তি নেই।
২০১৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মেয়েটির বয়স ১৮ হয়ে যাওয়ায়, বোম্বে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এই বিয়েকে স্বীকৃতি দেন। সেইসঙ্গে অভিযুক্ত আইনজীবীকেও হলফনামার প্রেক্ষিতে 'ধর্ষণ'-এর অভিযোগ থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।