গুরুগ্রামের (Gurugram) একটি হোটেলে বোমা রাখার হুমকির ঘটনায় আতঙ্ক ছড়াল। হুমকির খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে ছুটে আসে বোম স্কোয়াড। প্রায় দেড় ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলে তল্লাশি চালিয়ে মেলেনি বিস্ফোরক। কেউ ইচ্ছা করে এই হুমকি দিয়েছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। ঘটনার শুরু হয়েছে তদন্ত। পুলিশ সূত্রে খবর দিল্লি-গুরগ্রাম সীমানায় লীলা হোটেলটি মঙ্গলবার সকাল প্রায় ১১টা নাগাদ একটি ফোন আসে। হোটেলে একটি বোমা রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়। ফোনটি হোটেলের রিসেপশন ডেস্কে আসে। একজন পুরুষ কণ্ঠ ফোনটি করেছিল বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়। ফোনটি পাওয়ার পরেই আতঙ্ক ছড়ায় হোটেল চত্বরে। সঙ্গে সঙ্গে পুরো ঘটনাটি জানানো হয় স্থানীয় থানায়। পুলিশের পাশাপাশি ছুটে আসে বোম স্কোয়াডের কর্মীরা। নিয়ে আসা হয় ডগ স্কোয়াডকেও। দিল্লি পুলিশের এসিপি বিকাশ কৌশিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে তল্লাশি অভিযানের সময় হোটলটি সম্পূর্ণ খালি করে দেওয়া হয়েছিল। প্রায় দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে তল্লাশি অভিযান। হোটেলের সমস্ত ঘর তল্লাশি চালিয়ে কোনও বিস্ফোরক পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি। আতঙ্ক ছড়াতেই অজ্ঞাতপরিচয় ওই ব্যক্তি ফোনটি করেছিল বলে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান।
হোটেলের পাশাপাশি সতর্কতা হিসেবে আশেপাশেও পুলিশ কুকুর দিয়ে চালানো হয় তল্লাশি। অভিযুক্তকে গ্রেফতাকে বিশেষ দল গঠন করেছে পুলিশ। অভিযুক্তের খোঁজে সাইবার সেল এবং পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই পুলিশ আধিকারিক। সেই সঙ্গে হোটেলের নিরাপত্তায় আরও বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে খবর। হোটেলে প্রবেশ ও প্রস্তানের সময় তল্লাশি জোরদার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
কয়েকদিন আগে অমৃতসরের ডিএভি পাবলিক স্কুলে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে স্কুলের নবম শ্রেণির তিন পড়ুয়াকে আটক করে পুলিশ। আটক তিন পড়ুয়া ভুয়ো খবর ছড়িয়েছিল বলে পঞ্জাব পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। হুমকির চিঠি পাঠানো হয়েছিল স্কুলের প্রিন্সিপালের কাছে। চিঠিটি পাকিস্তানি পতাকা সহ ইংরেজি এবং উর্দু ভাষায় লেখা ছিল। এই হুমকির খবর সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর ভাইরাল হয়।
তদন্তকারীরা জানিয়েছে, প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়ার কারণে পড়ুয়াদের গ্রেফতার করা যায়নি। কেন এই ধরনের ভুয়ো খবর ছড়ানো হল, তা খতিয়ে দেখছে পঞ্জাব পুলিশ। ঘটনার পিছনে আরও কেউ জড়িত কিনা, তাও খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়। স্কুলেরই তিন পড়ুয়ার এহেন কীর্তিতে অনেকই হতবাক হয়ে পড়েন।
হোটেলের পাশাপাশি সতর্কতা হিসেবে আশেপাশেও পুলিশ কুকুর দিয়ে চালানো হয় তল্লাশি। অভিযুক্তকে গ্রেফতাকে বিশেষ দল গঠন করেছে পুলিশ। অভিযুক্তের খোঁজে সাইবার সেল এবং পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই পুলিশ আধিকারিক। সেই সঙ্গে হোটেলের নিরাপত্তায় আরও বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে খবর। হোটেলে প্রবেশ ও প্রস্তানের সময় তল্লাশি জোরদার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
কয়েকদিন আগে অমৃতসরের ডিএভি পাবলিক স্কুলে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে স্কুলের নবম শ্রেণির তিন পড়ুয়াকে আটক করে পুলিশ। আটক তিন পড়ুয়া ভুয়ো খবর ছড়িয়েছিল বলে পঞ্জাব পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। হুমকির চিঠি পাঠানো হয়েছিল স্কুলের প্রিন্সিপালের কাছে। চিঠিটি পাকিস্তানি পতাকা সহ ইংরেজি এবং উর্দু ভাষায় লেখা ছিল। এই হুমকির খবর সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর ভাইরাল হয়।
তদন্তকারীরা জানিয়েছে, প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়ার কারণে পড়ুয়াদের গ্রেফতার করা যায়নি। কেন এই ধরনের ভুয়ো খবর ছড়ানো হল, তা খতিয়ে দেখছে পঞ্জাব পুলিশ। ঘটনার পিছনে আরও কেউ জড়িত কিনা, তাও খতিয়ে দেখার জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়। স্কুলেরই তিন পড়ুয়ার এহেন কীর্তিতে অনেকই হতবাক হয়ে পড়েন।