দেবাশিস মজুমদার
অসমের চিরাং জেলায় এনডিএফবি সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত সীমা সুরক্ষা বল (SSB)-এর সাব ইন্সপেক্টর অমল সরকারের মৃতদেহ নিয়ে আসা হল ত্রিপুরায়। বিমানবন্দরে নিহতের পরিবারের হয়ে মৃতদেহ গ্রহণ করেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার জেলাশাসক মিলিন্দ রামটেক, সদর মহকুমা শাসক সমিত রায় চৌধুরী, জেলার পুলিশ সুপার অভিজিৎ সপ্তর্ষি-সহ সেনা আধিকারিকরা। বিমানবন্দরেই শহিদ সাব-ইন্সপেক্টরের কফিনে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন আধিকারিকরা। এরপর মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হয় দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার বাইখোড়ায় বাড়ির উদ্দেশ্যে। সেখানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
অসমের চিরাং জেলার মানস জাতীয় উদ্যানের অন্তর্গত কুকলুং রেঞ্জের ঘন জঙ্গলে মঙ্গলবার সংগ্রামপন্থী এনডিএফবি এবং সেনা-পুলিশ ও এসএসবির যৌথবাহিনীর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষে মারা যান ত্রিপুরার এই বাঙালি সেনা আধিকারিক। ওই সংঘর্ষে একজন এনডিএফবি সন্ত্রাসবাদীরও মৃত্যু হয়।
পুলিশের কাছে খবর ছিল, ওই এলাকায় এনডিএফবির মোস্ট ওয়ান্টেড নেতা জি বিদায়ি ঘাঁটি গেড়েছে। সেই খবর অনুযায়ী, সেনাবাহিনী এবং এসএসবির যৌথবাহিনী অভিযান চালায়। মঙ্গলবার গভীর রাত পর্যন্ত দফায় দফায় গুলির লড়াই চলে। ওই লড়াইয়ে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ত্রিপুরার এই বাঙালি সেনা জওয়ান অমল সরকার। বৃহস্পতিবার গুয়াহাটি বিমানবন্দরে সেনা জওয়ানরা অন্তিম শ্রদ্ধা জানান তাঁকে। এরপর বিমানে করে কফিনবন্দি দেহ নিয়ে আসা হয় আগরতলায়।
একমাস আগেই শেষবারের মত বাড়িতে এসেছিলেন অমল সরকার। ঘরের ছেলের মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পর থেকে শোকে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন বৃদ্ধ পিতা কানু সরকার (৭০), মা, স্ত্রী শিমুলি সরকার ও তিন মেয়ে। বড় মেয়ে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী, মেজ মেয়ে নবম শ্রেণিতে ও ছোট মেয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। ঘরের ছেলের শহিদ হওয়ার সংবাদে শোকে আচ্ছন্ন হয়ে আছে গোটা গ্রাম।
অসমের চিরাং জেলায় এনডিএফবি সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত সীমা সুরক্ষা বল (SSB)-এর সাব ইন্সপেক্টর অমল সরকারের মৃতদেহ নিয়ে আসা হল ত্রিপুরায়। বিমানবন্দরে নিহতের পরিবারের হয়ে মৃতদেহ গ্রহণ করেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার জেলাশাসক মিলিন্দ রামটেক, সদর মহকুমা শাসক সমিত রায় চৌধুরী, জেলার পুলিশ সুপার অভিজিৎ সপ্তর্ষি-সহ সেনা আধিকারিকরা। বিমানবন্দরেই শহিদ সাব-ইন্সপেক্টরের কফিনে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন আধিকারিকরা। এরপর মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হয় দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার বাইখোড়ায় বাড়ির উদ্দেশ্যে। সেখানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
পুলিশের কাছে খবর ছিল, ওই এলাকায় এনডিএফবির মোস্ট ওয়ান্টেড নেতা জি বিদায়ি ঘাঁটি গেড়েছে। সেই খবর অনুযায়ী, সেনাবাহিনী এবং এসএসবির যৌথবাহিনী অভিযান চালায়। মঙ্গলবার গভীর রাত পর্যন্ত দফায় দফায় গুলির লড়াই চলে। ওই লড়াইয়ে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ত্রিপুরার এই বাঙালি সেনা জওয়ান অমল সরকার। বৃহস্পতিবার গুয়াহাটি বিমানবন্দরে সেনা জওয়ানরা অন্তিম শ্রদ্ধা জানান তাঁকে। এরপর বিমানে করে কফিনবন্দি দেহ নিয়ে আসা হয় আগরতলায়।
একমাস আগেই শেষবারের মত বাড়িতে এসেছিলেন অমল সরকার। ঘরের ছেলের মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পর থেকে শোকে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন বৃদ্ধ পিতা কানু সরকার (৭০), মা, স্ত্রী শিমুলি সরকার ও তিন মেয়ে। বড় মেয়ে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী, মেজ মেয়ে নবম শ্রেণিতে ও ছোট মেয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। ঘরের ছেলের শহিদ হওয়ার সংবাদে শোকে আচ্ছন্ন হয়ে আছে গোটা গ্রাম।