এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: শিমলায় গলায় দড়ির ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করলেন বাংলাদেশি এক পড়ুয়া। মহম্মদ আজাজুল ইসলাম (২০) নামের ওই বাংলাদেশি শিমলা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছিলেন।
সেখানকার ডেপুটি পুলিশ সুপারিনটেন্ডেন্ট প্রমোদ শুক্লা বুধবার জানান, মঙ্গলবার রাতে ওই বিদেশি ছাত্র আত্মহত্যা করেছেন। শিমলার যে বাড়িতে মহম্মদ আজাজুল ভাড়া থাকতেন, সেখান থেকেই বুধবার সকালে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। কিন্তু, পুলিশ ঘর থেকে কোনও সুইসাইড নোট পায়নি।
তবে, আজাজুল যে আত্মহত্যা করতে চলেছেন, ইনস্টাগ্রামে তা জানিয়েছিলেন। ইনস্টাগ্রাম পোস্টকেই পুলিশ সুইসাইড নোট হিসেবে ধরছে। ডিএসপি জানান, প্রেমে ব্যর্থতা থেকেই এই আত্মহত্যা বলে মনে করা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, আত্মঘাতী ছাত্রের বাড়ি বাংলাদেশের রংপুরে, তারোগঞ্জ বাজারে। মৃতদেহ পোস্টমর্টেমে পাঠানো হয়েছে। তবে, এখনও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পুলিশের হাতে আসেনি। বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে খবর, আত্মঘাতী ছাত্রের দেহ তাঁর তুতো ভাই মহম্মদ হবিবুল্লাহর হাতে তুলে দেওয়া হবে। হবিবুল্লাও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।
সেখানকার ডেপুটি পুলিশ সুপারিনটেন্ডেন্ট প্রমোদ শুক্লা বুধবার জানান, মঙ্গলবার রাতে ওই বিদেশি ছাত্র আত্মহত্যা করেছেন। শিমলার যে বাড়িতে মহম্মদ আজাজুল ভাড়া থাকতেন, সেখান থেকেই বুধবার সকালে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। কিন্তু, পুলিশ ঘর থেকে কোনও সুইসাইড নোট পায়নি।
তবে, আজাজুল যে আত্মহত্যা করতে চলেছেন, ইনস্টাগ্রামে তা জানিয়েছিলেন। ইনস্টাগ্রাম পোস্টকেই পুলিশ সুইসাইড নোট হিসেবে ধরছে। ডিএসপি জানান, প্রেমে ব্যর্থতা থেকেই এই আত্মহত্যা বলে মনে করা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, আত্মঘাতী ছাত্রের বাড়ি বাংলাদেশের রংপুরে, তারোগঞ্জ বাজারে। মৃতদেহ পোস্টমর্টেমে পাঠানো হয়েছে। তবে, এখনও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পুলিশের হাতে আসেনি। বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে খবর, আত্মঘাতী ছাত্রের দেহ তাঁর তুতো ভাই মহম্মদ হবিবুল্লাহর হাতে তুলে দেওয়া হবে। হবিবুল্লাও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।