মৃত্যুর ২০ বছর পরেও ফুলন দেবীর নামে ডাকাতির মামলা! অবশেষে খারিজ
ডাকাতরানি থেকে সাংসদ হয়ে ওঠা Phoolan Devi -এর নামে মামলা চলছে এখনও! মৃত্যুর ২০ বছর পরেও মারা যাওয়ার প্রমাণ জোগাড় করতে না পারায় নাকি এতদিন ধরে পেন্ডিং ছিল ওই কেস...
EiSamay.Com 4 Aug 2021, 3:36 pm
হাইলাইটস
- ব্যান্ডিট কুইন ফুলন দেবীর বিরুদ্ধে ৪১ বছর ধরে চলা মামলা অবশেষে খারিজ করল কানপুরের আদালত।
- ফুলন দেবীর মৃত্যুর কোনও প্রমাণ পেশ করতে না পারায় ওই মামলা এতদিন ধরে চলছিল, বলে খবর।
- বছর কুড়ি আগেই দিল্লিতে ডাকাতরানির মৃত্যু হয়েছিল।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ব্যান্ডিট কুইন ফুলন দেবীর বিরুদ্ধে ৪১ বছর ধরে চলা মামলা অবশেষে খারিজ করল কানপুরের একটি কোতোয়ালি আদালত। জানা গিয়েছে, পুলিশ ভগ্নিপুর কোতোয়ালি আদালতের কাছে ফুলন দেবীর মৃত্যুর কোনও প্রমাণ পেশ করতে না পারায় ওই মামলা এতদিন ধরে চলছিল। বছর কুড়ি আগেই দিল্লিতে ডাকাতরানির মৃত্যু হয়েছিল। তাহলে স্থানীয় প্রশাসন এতদিন তাঁর মৃত্যুর প্রমাণ জোগাড় করতে কেন পারল না, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। উল্লেখ্য, ১৯৮০ সালের ২৫ জুলাই ফুলন দেবী, বিক্রম মল্ল এবং তাঁদের গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে ওই মামলা রুজু হয়েছিল। স্পেশাল জাজ (ডাকাতি) সুধাকর রাইয়ের এজলাসে ওই মামলার শুনানি হয়। ওই বছরই পুলিশি এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় বিক্রম মল্লর। ১৯৯৮ সালে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আদালতের কাছে সেই মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। তবে ফুলন দেবীর বিরুদ্ধে মামলা জারি ছিল।
গত মঙ্গলবার তাঁর মৃত্যুর সমস্ত প্রমাণাদি দেখার পর আদালত ওই মামলা খারিজ করার সিদ্ধান্ত নেয়। আশ্চর্যজনকভাবে মৃত্যুর ২০ বছর কেটে যাওয়ার পরেও ওই মামলা চলছিল, এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তরপ্রদেশে।
আত্মসমর্পণ করার পর ফুলন দেবীর জীবন একেবারে পালটে গিয়েছিল। একসময়ের দাপুটে ডাকাতরানি দিল্লিতে পৌঁছন। সাংসদ হন। তবুও এই মামলা বন্ধ করা হয়নি, এই বিষয়টিও ভাবাচ্ছে অনেককে। ২০০১ সালের ২৫ জুলাই শেরসিং রানার গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর। তারপরেও ভগ্নিপুর পুলিশের ২০ বছর লেগে গেল মৃত্যুর প্রমাণ জমা দিতে।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৫ জুলাই ডাকাতরানির মৃত্যুর ২০ বছর সম্পন্ন হতে চলেছে। প্রয়াত সপা সাংসদের মূর্তি বসানো নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে উত্তরপ্রদেশে।
গত মঙ্গলবার তাঁর মৃত্যুর সমস্ত প্রমাণাদি দেখার পর আদালত ওই মামলা খারিজ করার সিদ্ধান্ত নেয়। আশ্চর্যজনকভাবে মৃত্যুর ২০ বছর কেটে যাওয়ার পরেও ওই মামলা চলছিল, এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসতে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তরপ্রদেশে।
আত্মসমর্পণ করার পর ফুলন দেবীর জীবন একেবারে পালটে গিয়েছিল। একসময়ের দাপুটে ডাকাতরানি দিল্লিতে পৌঁছন। সাংসদ হন। তবুও এই মামলা বন্ধ করা হয়নি, এই বিষয়টিও ভাবাচ্ছে অনেককে। ২০০১ সালের ২৫ জুলাই শেরসিং রানার গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর। তারপরেও ভগ্নিপুর পুলিশের ২০ বছর লেগে গেল মৃত্যুর প্রমাণ জমা দিতে।
প্রসঙ্গত, আগামী ২৫ জুলাই ডাকাতরানির মৃত্যুর ২০ বছর সম্পন্ন হতে চলেছে। প্রয়াত সপা সাংসদের মূর্তি বসানো নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে উত্তরপ্রদেশে।