এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বড়দিনের পর বছর শেষ। এমন উৎসবের মরশুমে হাতে নগদ টাকা রাখতে কে না পছন্দ করবে! ATM-র ভোগান্তিও কমেছে। তা সেই প্রধানমন্ত্রী যতই ক্যাশলেস ইকোনমি-র পরামর্শ দিন। পকেট ভারী করে ঘুরতে যাওয়াই দস্তুর। এমন সময় ATM থেকে না চেয়েও টাকা হাতে পেলে কেমন হয়? এমন হলে, সাধারণ মানুষের কাছে বিষয়টি মেঘ না চাইতেই জল পাওয়ার মতো হবে। তবে ব্যাঙ্কের কাছে? ৮ লাখ টাকার ক্ষতি! এমনই ঘটনা ঘটল হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
বিমানবন্দরের প্রবেশ পথে কোটাক মহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের একটি ATM রয়েছে। শনিবার সেখান থেকে টাকা তুলতে যান এক ব্যক্তি। অ্যামাউন্টে ২,৫০০ টাকা লিখে বোতাম টিপতেই, চক্ষু চড়কগাছ ওই ব্যক্তির। না চাইতেই ২০০০ টাকার নোটের সঙ্গে বেরিয়ে এসেছে ৫টা ৫০০ টাকার নোট। অর্থাৎ মোট ৪৫০০ টাকা বেরিয়ে এসেছে ATM থেকে।
ATM-এ ১০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ টাকার নোট রয়েছে। এ খবর ছড়াতে বেশি সময় লাগেনি। ১ ঘণ্টার মধ্যে বিমানবন্দরের মতো এলাকাতেও ওই ATM থেকে ৮ লাখ টাকা তুলে নেওয়া হয়। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে খবর দেন বিমানবন্দরের আধিকারিকরা। ব্যাঙ্ক আধিকারিকরা এসে ATM-টি বন্ধ করে দেন। কিন্তু, গোটা বিষয়তে যারপরনাই অস্বস্তিতে ব্যাঙ্ক।
কিন্তু, কেন এমন হল?
কোটাক মহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের শামসাবাদ ব্রাঞ্চের তরফে জানানো হয়েছে, ATM মেশিনে টাকা রাখার সময় ভুল করে ১০০-র স্লটে ৫০০ টাকা রাখা হয়েছিল। সেই ভুল থেকেই এই ঘটনা ঘটেছে। যদিও ATM রক্ষণাবেক্ষণ করা সংস্থা ঘাড় থেকে দায় ঝেরে ফেলেছেন। উলটে তাদের অভিযোগ, ATM বিভ্রাটের জন্য ইঞ্জিনিয়াররাই দায়ি।
টাকা ফেরত কীভাবে?
ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, প্রাথমিকভাবে বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর টাকা বের করা অ্যাকাউন্টগুলি খতিয়ে দেখা হবে। তারপর তালিকা অনুযায়ী অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা ‘ডেবিট রেইস’ পদ্ধতির মাধ্যমে ফেরত নেওয়া হবে। গ্রাহক অন্য ব্যাঙ্কের হলে, সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ককে অনুরোধ করা হবে, তা করার জন্য। যদি গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকে, তাহলে মাইনাস ব্যালান্স দেখাবে টাকা কেটে নেওয়ার পর।
বিমানবন্দরের প্রবেশ পথে কোটাক মহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের একটি ATM রয়েছে। শনিবার সেখান থেকে টাকা তুলতে যান এক ব্যক্তি। অ্যামাউন্টে ২,৫০০ টাকা লিখে বোতাম টিপতেই, চক্ষু চড়কগাছ ওই ব্যক্তির। না চাইতেই ২০০০ টাকার নোটের সঙ্গে বেরিয়ে এসেছে ৫টা ৫০০ টাকার নোট। অর্থাৎ মোট ৪৫০০ টাকা বেরিয়ে এসেছে ATM থেকে।
ATM-এ ১০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ টাকার নোট রয়েছে। এ খবর ছড়াতে বেশি সময় লাগেনি। ১ ঘণ্টার মধ্যে বিমানবন্দরের মতো এলাকাতেও ওই ATM থেকে ৮ লাখ টাকা তুলে নেওয়া হয়। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে খবর দেন বিমানবন্দরের আধিকারিকরা। ব্যাঙ্ক আধিকারিকরা এসে ATM-টি বন্ধ করে দেন। কিন্তু, গোটা বিষয়তে যারপরনাই অস্বস্তিতে ব্যাঙ্ক।
কিন্তু, কেন এমন হল?
কোটাক মহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের শামসাবাদ ব্রাঞ্চের তরফে জানানো হয়েছে, ATM মেশিনে টাকা রাখার সময় ভুল করে ১০০-র স্লটে ৫০০ টাকা রাখা হয়েছিল। সেই ভুল থেকেই এই ঘটনা ঘটেছে। যদিও ATM রক্ষণাবেক্ষণ করা সংস্থা ঘাড় থেকে দায় ঝেরে ফেলেছেন। উলটে তাদের অভিযোগ, ATM বিভ্রাটের জন্য ইঞ্জিনিয়াররাই দায়ি।
টাকা ফেরত কীভাবে?
ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, প্রাথমিকভাবে বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর টাকা বের করা অ্যাকাউন্টগুলি খতিয়ে দেখা হবে। তারপর তালিকা অনুযায়ী অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা ‘ডেবিট রেইস’ পদ্ধতির মাধ্যমে ফেরত নেওয়া হবে। গ্রাহক অন্য ব্যাঙ্কের হলে, সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ককে অনুরোধ করা হবে, তা করার জন্য। যদি গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকে, তাহলে মাইনাস ব্যালান্স দেখাবে টাকা কেটে নেওয়ার পর।