এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আগামী ৩১ তারিখেই ৫০ বছরে পা দেবে দিল্লি হাইকোর্ট। আর তাই কোর্টকে সাজাতে সর্বত্র এখন সাজ সাজ রব। তবে এবারের বর্ষ-পালনটি হবে একেবারে অন্যরকম। কোর্টের সমস্ত কাজকর্ম হবে হাইটেক প্রযুক্তির মাধ্যমে। বসবে থ্রিডি মেসিনও। শুনানি হবে লাইভ।
সবই সম্ভব। আদালতে প্রায় ৬২ হাজারের বেশি মামলা পড়ে রয়েছ বহু বছর ধরেই। আইনজীবী ও বিচারক পর্যাপ্ত থাকলেও বিচার করা হয়ে উঠছে না। কাজে স্বচ্ছতা আনার জন্য আদালতে আসতে চলেছে পেপারলেশ পরিকল্পনা। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে আদালতে শীঘ্রই বসতে চলেছে মামলার লাইভ শুনানি। তাকবে অডিও রেকর্ডিং ব্যবস্থাও। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কাজে গতি আনতেই নাকি এই বিশাল কর্মকাণ্ড বলে জানিয়েছেন বিচারপতি বি ডি আহমেদ।
প্রতিবছর দিল্লি হাইকোর্টে প্রায় ৪৫হাজার মামলা জমা পড়ে। কাজে গতি ও স্বচ্ছতা আনতে এই আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার হয়তো কিছুটা হলেও নাগরিকদের উপকার পেতে পারেন। তবে আদালতেগুলিতে যথেষ্ট কোর্ট রুম নেই। বহু আসন খালি পড়ে রয়েছে বিচারকের আসনও। এছাড়া মামলার শুনানি ও বিচারব্যবস্থাকে অন্যরকমভাবে সাজাতেই এই অভিনব পরিকল্পনা।
দিল্লি হাইকোর্টে জন্মবর্ষ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
সবই সম্ভব। আদালতে প্রায় ৬২ হাজারের বেশি মামলা পড়ে রয়েছ বহু বছর ধরেই। আইনজীবী ও বিচারক পর্যাপ্ত থাকলেও বিচার করা হয়ে উঠছে না। কাজে স্বচ্ছতা আনার জন্য আদালতে আসতে চলেছে পেপারলেশ পরিকল্পনা। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে আদালতে শীঘ্রই বসতে চলেছে মামলার লাইভ শুনানি। তাকবে অডিও রেকর্ডিং ব্যবস্থাও। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কাজে গতি আনতেই নাকি এই বিশাল কর্মকাণ্ড বলে জানিয়েছেন বিচারপতি বি ডি আহমেদ।
প্রতিবছর দিল্লি হাইকোর্টে প্রায় ৪৫হাজার মামলা জমা পড়ে। কাজে গতি ও স্বচ্ছতা আনতে এই আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার হয়তো কিছুটা হলেও নাগরিকদের উপকার পেতে পারেন। তবে আদালতেগুলিতে যথেষ্ট কোর্ট রুম নেই। বহু আসন খালি পড়ে রয়েছে বিচারকের আসনও। এছাড়া মামলার শুনানি ও বিচারব্যবস্থাকে অন্যরকমভাবে সাজাতেই এই অভিনব পরিকল্পনা।
দিল্লি হাইকোর্টে জন্মবর্ষ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।