Army Chopper Crash করে ফের ঘটে গেল ভয়াবহ দুর্ঘটনা। শুক্রবার উত্তর কাশ্মীরের বান্দিপোরা জেলায় দুর্ঘটনাটি ঘটে বলে দাবি সূত্রের। ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে পাইলটের। জখম তাঁর সহকারী।
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, শুক্রবার বেলা ১২টার পর দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। বান্দিপোরার গুরেজ এলাকার তুলাইলের গুজরান নাল্লাহতে ভেঙে পড়ে সেনাবাহিনীর ওই হেলিকপ্টারটি।
সেনার আধিকারিকরা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরই দ্রুত উদ্ধারকারী দলকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। ইতিমধ্যেই সেখানে উদ্ধারকাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, হেলিকপ্টারটি ভেঙে পড়ার আগেই পাইলট এবং কো-পাইলট নিজেদের বের করে নিতে সক্ষম হয়েছেন। কিন্তু, পরে জানা যায়, পাইলটের প্রাণ গিয়েছে এই দুর্ঘটনায়। সহকারী পাইলটও গুরুতর জখম হয়েছেন।
গুরেজের মহকুমাশাসক জানিয়েছেন, "ঘটনাস্থলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ সাময়িক বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। যখনই আমরা কোনও তথ্য হাতে পাব, সঙ্গে সঙ্গে তা সকলকে জানানো হবে।"
প্রসঙ্গত, এরকমই একটি চপার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ভারতের প্রথম চিফ অফ ডিফেন্স বিপিন রাওয়াতের (Bipin Rawat)। তামিলনাড়ুর কুন্নুরে সেনার কপ্টার দুঘর্টনায় প্রয়াত হন তিনি। সেই দুর্ঘটনায় প্রাণ যায় তাঁর স্ত্রী মধুলিকা রাওয়াতেরও। তাঁরা সুলুর থেকে কুন্নুর যাচ্ছিলেন। কিন্তু, মাঝ আকাশেই ঘটে যায় বিপত্তি। খারাপ আবহাওয়ার কারণে ভেঙে পড়ে ওই সেনা কপ্টার। ঘটনায় মৃত্যু হয় ওই হেলিকপ্টারে সওয়ার প্রত্যেকের।
পরবর্তীতে সেনাবাবহিনীর তরফ থেকে জানানো হয়, যে হেলিকপ্টারটিতে বিপিন রাওয়াত সওয়ার ছিলেন, সেটি অত্যন্ত ভরসাযোগ্য ছিল। সেক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর এত গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীর কপ্টার কীভাবে ভেঙে পড়ল? তা নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। তার জেরে বিশেষজ্ঞদের দিয়ে তদন্তও করানো হয়। তাতে জানা যায়, যাঁরা হেলিকপ্টারটি চালানোর এবং পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন, খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে তাঁদের নেওয়া ভুল সিদ্ধান্তের জন্যই ঘটে যায় এত বড় অঘটন।
এছাড়াও গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জম্মু-কাশ্মীরেই ভেঙে পড়ে সেনাবাহিনীর আরও একটি চপার। জম্মু কাশ্মীরে উধমপুর জেলায় ঘটে দুর্ঘটনা। সেই দুর্ঘটনায় দু'জন পাইলটের মৃত্যু হয়েছিল। জম্মুর প্রতিরক্ষা মুখপাত্র এই প্রসঙ্গে জানিয়েছিলেন, পাটনিটপ এলাকায় প্রশিক্ষণ চলাকালীন ভারতীয় সেনার চিতা হেলিকপ্টারটি উধমপুর জেলার গড় ধর এলাকায় ভেঙে পড়ে।
তারও আগে গত বছরেরই অগাস্ট মাসে আরও একবার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে সেনাবাহিনীর একটি চপার। বন্যা বিধ্বস্ত উত্তর কাশীতে ত্রাণ নিয়ে যাওয়ার পথে ভেঙে পড়ে ওই হেলিকপ্টারটি। তবে কপ্টারের তিন যাত্রীকে সুরক্ষিত অবস্থাতেই উদ্ধার করা সম্ভব হয়।
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, শুক্রবার বেলা ১২টার পর দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। বান্দিপোরার গুরেজ এলাকার তুলাইলের গুজরান নাল্লাহতে ভেঙে পড়ে সেনাবাহিনীর ওই হেলিকপ্টারটি।
সেনার আধিকারিকরা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরই দ্রুত উদ্ধারকারী দলকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। ইতিমধ্যেই সেখানে উদ্ধারকাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, হেলিকপ্টারটি ভেঙে পড়ার আগেই পাইলট এবং কো-পাইলট নিজেদের বের করে নিতে সক্ষম হয়েছেন। কিন্তু, পরে জানা যায়, পাইলটের প্রাণ গিয়েছে এই দুর্ঘটনায়। সহকারী পাইলটও গুরুতর জখম হয়েছেন।
গুরেজের মহকুমাশাসক জানিয়েছেন, "ঘটনাস্থলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ সাময়িক বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। যখনই আমরা কোনও তথ্য হাতে পাব, সঙ্গে সঙ্গে তা সকলকে জানানো হবে।"
প্রসঙ্গত, এরকমই একটি চপার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ভারতের প্রথম চিফ অফ ডিফেন্স বিপিন রাওয়াতের (Bipin Rawat)। তামিলনাড়ুর কুন্নুরে সেনার কপ্টার দুঘর্টনায় প্রয়াত হন তিনি। সেই দুর্ঘটনায় প্রাণ যায় তাঁর স্ত্রী মধুলিকা রাওয়াতেরও। তাঁরা সুলুর থেকে কুন্নুর যাচ্ছিলেন। কিন্তু, মাঝ আকাশেই ঘটে যায় বিপত্তি। খারাপ আবহাওয়ার কারণে ভেঙে পড়ে ওই সেনা কপ্টার। ঘটনায় মৃত্যু হয় ওই হেলিকপ্টারে সওয়ার প্রত্যেকের।
পরবর্তীতে সেনাবাবহিনীর তরফ থেকে জানানো হয়, যে হেলিকপ্টারটিতে বিপিন রাওয়াত সওয়ার ছিলেন, সেটি অত্যন্ত ভরসাযোগ্য ছিল। সেক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর এত গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীর কপ্টার কীভাবে ভেঙে পড়ল? তা নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। তার জেরে বিশেষজ্ঞদের দিয়ে তদন্তও করানো হয়। তাতে জানা যায়, যাঁরা হেলিকপ্টারটি চালানোর এবং পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন, খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে তাঁদের নেওয়া ভুল সিদ্ধান্তের জন্যই ঘটে যায় এত বড় অঘটন।
এছাড়াও গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জম্মু-কাশ্মীরেই ভেঙে পড়ে সেনাবাহিনীর আরও একটি চপার। জম্মু কাশ্মীরে উধমপুর জেলায় ঘটে দুর্ঘটনা। সেই দুর্ঘটনায় দু'জন পাইলটের মৃত্যু হয়েছিল। জম্মুর প্রতিরক্ষা মুখপাত্র এই প্রসঙ্গে জানিয়েছিলেন, পাটনিটপ এলাকায় প্রশিক্ষণ চলাকালীন ভারতীয় সেনার চিতা হেলিকপ্টারটি উধমপুর জেলার গড় ধর এলাকায় ভেঙে পড়ে।
তারও আগে গত বছরেরই অগাস্ট মাসে আরও একবার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে সেনাবাহিনীর একটি চপার। বন্যা বিধ্বস্ত উত্তর কাশীতে ত্রাণ নিয়ে যাওয়ার পথে ভেঙে পড়ে ওই হেলিকপ্টারটি। তবে কপ্টারের তিন যাত্রীকে সুরক্ষিত অবস্থাতেই উদ্ধার করা সম্ভব হয়।