Agneepath Scheme: অগ্নিপথ-এর নিয়মে বড় বদল, বাড়ল বয়সের ঊর্ধ্বসীমা
ঘোষণা হতে না হতেই Agneepath Scheme-এ বড় বদল। মঙ্গলবারই এই প্রকল্পের ঘোষণা করে কেন্দ্র। সেনাবাহিনীতে নিয়োগে এই পরিবর্তনের ঘোষণায় দেশ জুড়ে চলা বিক্ষোভের মাঝেই নিয়মে বদল আনল সেনা।
মঙ্গলবার ভারতীয় সেনাবাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে নয়া প্রকল্পের ঘোষণা করে মোদী সরকার। দুই দিনের মধ্যেই নিয়মে বড়সড় বদল। বয়সের ঊর্ধ্বসীমা বাড়াল কেন্দ্র। এই প্রকল্পে এবার নিয়োগে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা বেড়ে হল ২১ থেকে ২৩ বছর। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছেন, করোনার কারণে দুবছর নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ রয়েছে। তাই শুধুমাত্র এই বছরের জন্য বয়সের উর্ধ্বসীমা বাড়ানো হল।
‘ট্যুর অফ ডিউটি ‘ (Tour Of Duty) এর অধীনে অগ্নিপথ (Agneepath Military Recruitment Scheme) স্কিমের আওতায় এবার চুক্তিভিত্তিতে নিয়োগ হবে সেনাবাহিনীতে । এই স্বল্পমেয়াদী চুক্তিভিত্তিক ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পে যে সেনারা যোগ দেবেন তাদের সারা দেশ চিনবে ‘অগ্নিবীর’ (Agniveer) নামে। এক্ষেত্রে সৈন্যদের চাকরির মেয়াদ হবে সর্বাধিক ৪ বছর। সৈন্যদের প্রথম ৬ মাস প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরই নিয়োগ করা হবে।
মঙ্গলবার সেনাবাহিনীর তিন সেনাপ্রধান অর্থাৎ জেনারেল মনোজ পান্ডে, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী এবং নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমারের উপস্থিতিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর নৌ, স্থল এবং বায়ুসেনার নিয়োগের ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। ইতিমধ্যেই চার বছর কাজের পর অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল বিভিন্ন মহলে। প্রকল্প অনুযায়ী, চার বছরের মেয়াদ শেষ হলে একটি শংসাপত্র সহ বিদায় নেবেন অগ্নিবীরেরা। তবে এই চুক্তিভিত্তিকভাবে নিয়োজিত সেনাদের ২৫%-কে স্থায়ী চাকরির আশ্বাস ও দিয়েছে কেন্দ্র। সেক্ষেত্রে আরও ১৫ বছর তারা চাকরির সুযোগ পাবেন। কিন্তু বাকি ‘অগ্নিবীর’-দের বীরত্বের মেয়াদ মাত্র চার বছরই। সেক্ষত্রে বিদায়ী ৭৫% অগ্নিবীরেরা অবসরকালে কেন্দ্রের থেকে করমুক্ত ১২ লাখ টাকা ভাতা পাবেন।
তবে এই প্রকল্পের ঘোষণার পর থেকে বিক্ষোভের আঁচে জ্বলছে গোটা দেশ। কেন্দ্রীয় সরকারের অগ্নিপথ প্রকল্পকে (Agneepath Scheme) কেন্দ্র করে শুক্রবার সকাল থেকে দফায় দফায় উত্তেজনা বিহার (Protest In Bihar), হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, হায়দরাবাদ সহ একাধিক রাজ্যে। ক্ষোভের আঁচ ছড়িয়েছে বাংলাতেও।
বিহারে এদিন বিক্ষোভ চরমে পৌঁছয় যখন দু'টি ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেয় প্রতিবাদীরা। সমস্তিপুর রেল স্টেশনে (Samastipur Railway Station) দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা যায় সম্পর্কক্রান্তি এক্সপ্রেস (Sampark Kranti Express)। শুক্রবার সকাল থেকেই উত্তাল বিহার। লক্ষমিনিয়া রেল স্টেশনে অবরোধ করেন বিক্ষোভকারীরা। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় রেলওয়ে ট্র্যাকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বেগুসরাই স্টেশনেও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রেললাইনে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হচ্ছে। আরা জেলার কুহাদিয়া স্টেশনের চিত্রটাও একইরকম। ঔরঙ্গাবাদে হাজারের উপর বিক্ষোভকারীরা ২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেছে।
‘ট্যুর অফ ডিউটি ‘ (Tour Of Duty) এর অধীনে অগ্নিপথ (Agneepath Military Recruitment Scheme) স্কিমের আওতায় এবার চুক্তিভিত্তিতে নিয়োগ হবে সেনাবাহিনীতে । এই স্বল্পমেয়াদী চুক্তিভিত্তিক ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পে যে সেনারা যোগ দেবেন তাদের সারা দেশ চিনবে ‘অগ্নিবীর’ (Agniveer) নামে। এক্ষেত্রে সৈন্যদের চাকরির মেয়াদ হবে সর্বাধিক ৪ বছর। সৈন্যদের প্রথম ৬ মাস প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরই নিয়োগ করা হবে।
মঙ্গলবার সেনাবাহিনীর তিন সেনাপ্রধান অর্থাৎ জেনারেল মনোজ পান্ডে, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী এবং নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমারের উপস্থিতিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর নৌ, স্থল এবং বায়ুসেনার নিয়োগের ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্তের কথা জানায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। ইতিমধ্যেই চার বছর কাজের পর অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল বিভিন্ন মহলে। প্রকল্প অনুযায়ী, চার বছরের মেয়াদ শেষ হলে একটি শংসাপত্র সহ বিদায় নেবেন অগ্নিবীরেরা। তবে এই চুক্তিভিত্তিকভাবে নিয়োজিত সেনাদের ২৫%-কে স্থায়ী চাকরির আশ্বাস ও দিয়েছে কেন্দ্র। সেক্ষেত্রে আরও ১৫ বছর তারা চাকরির সুযোগ পাবেন। কিন্তু বাকি ‘অগ্নিবীর’-দের বীরত্বের মেয়াদ মাত্র চার বছরই। সেক্ষত্রে বিদায়ী ৭৫% অগ্নিবীরেরা অবসরকালে কেন্দ্রের থেকে করমুক্ত ১২ লাখ টাকা ভাতা পাবেন।
তবে এই প্রকল্পের ঘোষণার পর থেকে বিক্ষোভের আঁচে জ্বলছে গোটা দেশ। কেন্দ্রীয় সরকারের অগ্নিপথ প্রকল্পকে (Agneepath Scheme) কেন্দ্র করে শুক্রবার সকাল থেকে দফায় দফায় উত্তেজনা বিহার (Protest In Bihar), হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, হায়দরাবাদ সহ একাধিক রাজ্যে। ক্ষোভের আঁচ ছড়িয়েছে বাংলাতেও।
বিহারে এদিন বিক্ষোভ চরমে পৌঁছয় যখন দু'টি ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেয় প্রতিবাদীরা। সমস্তিপুর রেল স্টেশনে (Samastipur Railway Station) দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা যায় সম্পর্কক্রান্তি এক্সপ্রেস (Sampark Kranti Express)। শুক্রবার সকাল থেকেই উত্তাল বিহার। লক্ষমিনিয়া রেল স্টেশনে অবরোধ করেন বিক্ষোভকারীরা। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় রেলওয়ে ট্র্যাকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বেগুসরাই স্টেশনেও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রেললাইনে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হচ্ছে। আরা জেলার কুহাদিয়া স্টেশনের চিত্রটাও একইরকম। ঔরঙ্গাবাদে হাজারের উপর বিক্ষোভকারীরা ২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেছে।