এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আরও দুর্বল কংগ্রেস। লোকসভায় হাত দেখিয়ে মোদী-শাহের রথ রোখা যায়নি। এবার হাতে গোণা রাজ্যেও মুঠির বাঁধন খুলছে। উত্তরে টিমটিম করে কংগ্রেসের প্রদীপ জ্বললেও দাক্ষিণাত্যে ধুয়েমুছে সাফ কংগ্রেস। অন্যদিকে উল্লেখজনকভাবে দক্ষিণের রাজ্যে সাম্প্রতিক ভোটে ভাল ফল করেছে পদ্ম শিবির।
সব আশঙ্কা সত্যি করে নির্বাচনের আগেই 'হাত'ছাড়া পুদুচেরি (Puducherry)। সোমবার আস্থা ভোটে হেরে গেলেন পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী ভি নারায়ণস্বামী (Chief Minister V Narayanasamy)। রবিবার কংগ্রেসের (Congress) দুই বিধায়ক ইস্তফা দেন। তার ফলে সংখ্যালঘু হয়ে পড়ে কংগ্রেস সরকার। এদিন পুদুচেরি বিধানসভায় আস্থা ভোটের শুরুতেই শাসকদলের বিধায়করা ওয়াক আউট করেন। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে কংগ্রেস সরকার, ঘোষণা করেন স্পিকার। সূত্রের খবর, আস্থা ভোটে হারের পর মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা নারায়ণস্বামীর। এই পুরো ঘটনার জন্য BJP-কেই দায়ী করেছেন পুদুচেরির প্রাক্তন।
পুদুচেরিতে সরকারের পতন হতেই দক্ষিণ ভারত থেকে মুছে গেল কংগ্রেসের অস্তিত্ব। দু'বছর আগে 'হাত'ছাড়া হয় কর্ণাটকও। অথচ একটা সময় ছিল যখন দক্ষিণকে বলা হত কংগ্রেস গড়। পুদুচেরির পর সারা দেশে মাত্র এই পাঁচটি রাজ্যই রইল 'হাতে।'
লোকসভা ভোটে পদ্মশিবিরের নিরঙ্কুশ জয়ে কেন্দ্র বিরোধী হিসেবেও কংগ্রেসে অবস্থান হয়ে পড়ে অত্যন্ত নড়বড়ে। পরে কিছু রাজ্যে হাত শিবিরের প্রত্যাবর্তন হলেও তা বিশেষতই উত্তর ভারতেই সীমাবদ্ধ। বর্তমানে পঞ্জাব, রাজস্থান, ছত্তিশগড়ে রয়েছে হাতের রাজ। এছাড়া মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডে জোট সরকারে উজ্জীবিত রয়েছে কংগ্রেসের ধ্বজা। উল্লেখ্য, ১৫ বছর বাদে মধ্যপ্রদেশে মসনদে বসে কংগ্রেস। কিন্তু ১৫ মাসের বেশি সেই সরকার টেকেনি। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া BJP-তে যেতেই ২৫ জন বিধায়ক ইস্তফা দিয়ে দেন। পতন হয় কংগ্রেসের।
বাংলার মতো তামিলনাড়ু, কেরালা, অসম ও পুদুচেরিতেও আসন্ন নির্বাচন। এই সব রাজ্যে জিতে সরকার গড়া এখন সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর দলের কাছে অত্যন্ত কঠিন চ্যালেঞ্জ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। নির্বাচনী লড়াইতে পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রণ্টের সঙ্গে জোট বেঁধেছে কংগ্রেস। অন্যদিকে তামিলনাড়ুতে ডিএমকে-এর সঙ্গে একত্রে রাজ্য দখলের লড়াইতে নামছে হাত শিবির। এই নির্বাচনী ফলগুলিই নির্ধারণ করবে দেশে কংগ্রেসের অস্তিত্ব আরও ক্ষীণ হবে নাকি নতুন করে শক্তিশালী হবে হাত।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।
সব আশঙ্কা সত্যি করে নির্বাচনের আগেই 'হাত'ছাড়া পুদুচেরি (Puducherry)। সোমবার আস্থা ভোটে হেরে গেলেন পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী ভি নারায়ণস্বামী (Chief Minister V Narayanasamy)। রবিবার কংগ্রেসের (Congress) দুই বিধায়ক ইস্তফা দেন। তার ফলে সংখ্যালঘু হয়ে পড়ে কংগ্রেস সরকার। এদিন পুদুচেরি বিধানসভায় আস্থা ভোটের শুরুতেই শাসকদলের বিধায়করা ওয়াক আউট করেন। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে কংগ্রেস সরকার, ঘোষণা করেন স্পিকার। সূত্রের খবর, আস্থা ভোটে হারের পর মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা নারায়ণস্বামীর। এই পুরো ঘটনার জন্য BJP-কেই দায়ী করেছেন পুদুচেরির প্রাক্তন।
পুদুচেরিতে সরকারের পতন হতেই দক্ষিণ ভারত থেকে মুছে গেল কংগ্রেসের অস্তিত্ব। দু'বছর আগে 'হাত'ছাড়া হয় কর্ণাটকও। অথচ একটা সময় ছিল যখন দক্ষিণকে বলা হত কংগ্রেস গড়। পুদুচেরির পর সারা দেশে মাত্র এই পাঁচটি রাজ্যই রইল 'হাতে।'
লোকসভা ভোটে পদ্মশিবিরের নিরঙ্কুশ জয়ে কেন্দ্র বিরোধী হিসেবেও কংগ্রেসে অবস্থান হয়ে পড়ে অত্যন্ত নড়বড়ে। পরে কিছু রাজ্যে হাত শিবিরের প্রত্যাবর্তন হলেও তা বিশেষতই উত্তর ভারতেই সীমাবদ্ধ। বর্তমানে পঞ্জাব, রাজস্থান, ছত্তিশগড়ে রয়েছে হাতের রাজ। এছাড়া মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডে জোট সরকারে উজ্জীবিত রয়েছে কংগ্রেসের ধ্বজা। উল্লেখ্য, ১৫ বছর বাদে মধ্যপ্রদেশে মসনদে বসে কংগ্রেস। কিন্তু ১৫ মাসের বেশি সেই সরকার টেকেনি। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া BJP-তে যেতেই ২৫ জন বিধায়ক ইস্তফা দিয়ে দেন। পতন হয় কংগ্রেসের।
বাংলার মতো তামিলনাড়ু, কেরালা, অসম ও পুদুচেরিতেও আসন্ন নির্বাচন। এই সব রাজ্যে জিতে সরকার গড়া এখন সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর দলের কাছে অত্যন্ত কঠিন চ্যালেঞ্জ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। নির্বাচনী লড়াইতে পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রণ্টের সঙ্গে জোট বেঁধেছে কংগ্রেস। অন্যদিকে তামিলনাড়ুতে ডিএমকে-এর সঙ্গে একত্রে রাজ্য দখলের লড়াইতে নামছে হাত শিবির। এই নির্বাচনী ফলগুলিই নির্ধারণ করবে দেশে কংগ্রেসের অস্তিত্ব আরও ক্ষীণ হবে নাকি নতুন করে শক্তিশালী হবে হাত।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।