Jamia Mosque আদতে হনুমান মন্দির! পুজোর অনুমতির দাবি হিন্দু গোষ্ঠীর
Jamia mosque আসলে ছিল একটি হনুমান মন্দির (Hanuman Temple)। এই মসজিদ (Jamia Mosque Karnataka) অবিলম্বে ভেঙে পুনরায় মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এই দাবি নিয়ে এবার সরব হলেন হিন্দুত্ববাদীরা (Hinduist)। তাদের দাবি, এই মসজিদে (Jamia Mosque) পুজো করার অনুমতি দিতে হবে হনুমান ভক্তদের। আর কী জানাচ্ছেন এই হিন্দু গোষ্ঠী? জেনে নিন বিস্তারিত...
হাইলাইটস
- জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে বিতর্কের মাঝেই এবার শিরোনামে এল জামিয়া মসজিদ।
- মসজিদের নীচে আসলে ছিল এক প্রাচীন হনুমান মন্দির!
- দাবি, কর্নাটকের জামিয়া মসজিদের ভেঙে হনুমান মূর্তি প্রতিষ্ঠা করতে দিতে হবে।
জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) নিয়ে বিতর্কের মাঝেই এবার শিরোনামে এল জামিয়া মসজিদ (Jamia Mosque Karnataka)। এই মসজিদের নীচে আসলে ছিল এক প্রাচীন হনুমান মন্দির (Hanuman Temple)! এই দাবি নিয়ে এবার জামিয়া মসজিদে পুজো করার অনুমতি চাইলেন একদল হিন্দু ভক্ত। এই মর্মে মঙ্গলবার কর্নাটকের মান্ডিয়ায় ডেপুটি কমিশনারের কাছে স্মারকলিপিও জমা করল এই হিন্দু সংগঠন। তাদের দাবি, কর্নাটকের জামিয়া মসজিদের ভেঙে হনুমান মূর্তি প্রতিষ্ঠা করতে দিতে হবে।
কী দাবি রাখা হয়েছে ওই হিন্দুত্ব সংগঠনের পক্ষ থেকে? ডেপুটি কমিশনারের কাছে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইতিহাসে লেখা রয়েছে একবার টিপু সুলতান পার্সিয়া খালিফকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। সেখানে জানিয়েছিলেন একটি হনুমান মন্দিরের কাঠামো ভেঙেই এই জামিয়া মসজিদ তৈরি করা হয়েছে। আর সেই কারণেই এই মসজিদ ভেঙে পুনরায় হনুমান মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়ার অনুমতি চাইছেন তারা।
পাশাপাশি জামিয়া মসজিদ চত্বরে যে পুকুর রয়েছে সেখানেও পুণ্যস্নানের অনুমতি দিতে হবে হনুমনা ভক্তদের। এমনটাও উল্লেখ করা হয়েছে স্মারকলিপিতে। পুরাতত্ত্ববিভাগকে অনুরোধ করা হয়েছে এই মর্মে বিস্তারিত খতিয়ে দেখতে। এদিকে, সোমবার জ্ঞানবাপী মসজিদ জরিপের তৃতীয় দিনে মসজিদ চত্বর থেকে ১২ ফুট আট ইঞ্চির শিবলিঙ্গ উদ্ধারের দাবি জানানো হয় বারাণসী কোর্টে। আইনজীবীর দাবির সত্যতা খতিয়ে দেখতে তৎক্ষণাৎ নির্দিষ্ট জায়গাটি সিল করার নির্দেশ দেয় বারাণসী আদালত ( Varanasi Court)। তথ্যপ্রমাণের সুরক্ষার জন্য জায়গাটি সঙ্গে সঙ্গে ঘিরে পাহারা মোতায়েনের নির্দেশ দেন সিভিল কোর্টের জাজ রবি কুমার দিবাকর (Ravi Kumar Diwakar)।
মামলায় তাৎপর্যপূর্ণ রায় শীর্ষ আদালতের। মঙ্গলবার এই মামলার শুনানিতে আদালত জানায় শিবলিঙ্গকে রক্ষা করুন সুরক্ষিত করুন কিন্তু, জ্ঞানবাপী মসজিদে নমাজ বন্ধ করা চলবে না। একই চত্বরে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের নমাজ পড়ার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট। Gyanvapi Masjid চত্বরে প্রার্থনার দাবি জানিয়ে হিন্দু ও মুসলিম উভয়পক্ষ কোর্টের দ্বারস্থ হন। মামলার পরবর্তী শুনানি ১৯ মে।
রিপোর্ট (Gyanvapi Masjid survey Report ) জমা পড়ার কথা থাকলেও, শেষ মুহূর্তে রিপোর্ট তৈরির জন্য দুদিনের অতিরিক্ত সময় চায় কোর্ট কমিশন । অ্যাডভোকেট কমিশনার অজয়প্রতাপ সিং কোর্টে জানান, তিন দিনের জরিপের প্রায় ১০ ঘণ্টারও বেশি ফুটেজ আছে। ১৫০০ ফটোগ্রাফ আছে। এত তথ্যপ্রমাণ গুছিয়ে আদালতের কাছে জমা দেওয়ার জন্যই চায় অতিরিক্ত সময়। জরিপ রিপোর্টের জন্য এই সময় মঞ্জুর করেছে আদালত।
কী দাবি রাখা হয়েছে ওই হিন্দুত্ব সংগঠনের পক্ষ থেকে? ডেপুটি কমিশনারের কাছে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইতিহাসে লেখা রয়েছে একবার টিপু সুলতান পার্সিয়া খালিফকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। সেখানে জানিয়েছিলেন একটি হনুমান মন্দিরের কাঠামো ভেঙেই এই জামিয়া মসজিদ তৈরি করা হয়েছে। আর সেই কারণেই এই মসজিদ ভেঙে পুনরায় হনুমান মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়ার অনুমতি চাইছেন তারা।
পাশাপাশি জামিয়া মসজিদ চত্বরে যে পুকুর রয়েছে সেখানেও পুণ্যস্নানের অনুমতি দিতে হবে হনুমনা ভক্তদের। এমনটাও উল্লেখ করা হয়েছে স্মারকলিপিতে। পুরাতত্ত্ববিভাগকে অনুরোধ করা হয়েছে এই মর্মে বিস্তারিত খতিয়ে দেখতে।
মামলায় তাৎপর্যপূর্ণ রায় শীর্ষ আদালতের। মঙ্গলবার এই মামলার শুনানিতে আদালত জানায় শিবলিঙ্গকে রক্ষা করুন সুরক্ষিত করুন কিন্তু, জ্ঞানবাপী মসজিদে নমাজ বন্ধ করা চলবে না। একই চত্বরে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের নমাজ পড়ার অনুমতি দিল সুপ্রিম কোর্ট। Gyanvapi Masjid চত্বরে প্রার্থনার দাবি জানিয়ে হিন্দু ও মুসলিম উভয়পক্ষ কোর্টের দ্বারস্থ হন। মামলার পরবর্তী শুনানি ১৯ মে।
রিপোর্ট (Gyanvapi Masjid survey Report ) জমা পড়ার কথা থাকলেও, শেষ মুহূর্তে রিপোর্ট তৈরির জন্য দুদিনের অতিরিক্ত সময় চায় কোর্ট কমিশন । অ্যাডভোকেট কমিশনার অজয়প্রতাপ সিং কোর্টে জানান, তিন দিনের জরিপের প্রায় ১০ ঘণ্টারও বেশি ফুটেজ আছে। ১৫০০ ফটোগ্রাফ আছে। এত তথ্যপ্রমাণ গুছিয়ে আদালতের কাছে জমা দেওয়ার জন্যই চায় অতিরিক্ত সময়। জরিপ রিপোর্টের জন্য এই সময় মঞ্জুর করেছে আদালত।