এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: হাসপাতালে তিন তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা চিকিৎসকের। সূত্রের খবর, সোমবার সকালে এক জুনিয়র চিকিৎসক আত্মহত্যা করেন চেন্নাইয়ের এক সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সোমবার সকালে পুরুষ বিভাগের হস্টেলের সামনে থেকে তাঁর মৃত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মৃত ওই চিকিৎসকের নাম কান্নান।
সূত্রের খবর, ওই জুনিয়র চিকিৎসক কোভিড রোগীদের চিকিৎসার দ্বায়িত্বে ছিলেন। এই ঘটনায় কয়েকজন চিকিৎসকের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, অতিরিক্ত কাজের চাপের জেরে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন কান্নান। যদিও পুলিশ পুরো বিষয়টি অস্বীকার করেছে। ঘটনার তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে চেন্নাই পুলিশ। যদিও তাঁর মৃত্যুর পর কোনও সুইসাইট নোট পাওয়া যায়নি।
অবসাদ থেকে আত্মহত্যা? নাকি এর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে তা নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ।
ওই হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক জানিয়েছেন, খুব শান্ত স্বভাবের মানুষ ছিলেন মৃত ওই চিকিৎসক। সোমবার রাত দেড়টা পর্যন্ত তাঁকে হাসপাতালে ডিউটি করতে দেখা গিয়েছে। এর পর হস্টেলে ফিরে আসেন। ভোর চারটে নাগাদ তাঁর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায় হাসপাতাল চত্বরে। হস্টেলের রুমের সোজাসুজিতেই তাঁর নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখেন চিকিৎসকরা। এর পর পুলিশে খবর দেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা ঝাঁপ দিয়েই তিনি আত্মহত্যা করেছেন। আপাতত তাঁর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
ইতোমধ্যে তাঁর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় ১৭৪ ধারায় অস্বাভাবিক মামলা রুজু করেছে পুলিশ। গোটা দেশজুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে মারণ করোনা ভাইরাস। যার ফলে চাপ সৃষ্টি হয়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবার উপরেও। দ্রুত গতিতে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুও। এমন পরিস্থিতি চিকিৎকের আত্মহত্যায় প্রশ্নের মুখে পড়ছে হাসপাতাল।
এর আগে পশ্চিমবঙ্গেও আরজিকর হাসপাতালে ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন এক জুনিয়র চিকিৎসক। এমার্জেন্সি বিভাগের ক্যাজুয়ালিটি ব্লকের উপর থেকে ওই ছাত্রী পড়ে যেতে দেখেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় পৌলমী সাহা নামে পিজিটি-র ওই ছাত্রীর। পৌলমী ফিভার ক্লিনিকে ডিউটিতে ছিলেন। হঠাৎ এমার্জেন্সি বিভাগের ক্যাঞ্জুয়ালিটি ব্লক থেকে একটা কিছু পড়ে যেতে দেখেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। করোনা চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত থাকায় বেশ কিছু দিন ওই চিকিৎসক মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর, ওই জুনিয়র চিকিৎসক কোভিড রোগীদের চিকিৎসার দ্বায়িত্বে ছিলেন। এই ঘটনায় কয়েকজন চিকিৎসকের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, অতিরিক্ত কাজের চাপের জেরে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন কান্নান। যদিও পুলিশ পুরো বিষয়টি অস্বীকার করেছে। ঘটনার তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে চেন্নাই পুলিশ। যদিও তাঁর মৃত্যুর পর কোনও সুইসাইট নোট পাওয়া যায়নি।
অবসাদ থেকে আত্মহত্যা? নাকি এর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে তা নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ।
ওই হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক জানিয়েছেন, খুব শান্ত স্বভাবের মানুষ ছিলেন মৃত ওই চিকিৎসক। সোমবার রাত দেড়টা পর্যন্ত তাঁকে হাসপাতালে ডিউটি করতে দেখা গিয়েছে। এর পর হস্টেলে ফিরে আসেন। ভোর চারটে নাগাদ তাঁর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায় হাসপাতাল চত্বরে। হস্টেলের রুমের সোজাসুজিতেই তাঁর নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখেন চিকিৎসকরা। এর পর পুলিশে খবর দেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা ঝাঁপ দিয়েই তিনি আত্মহত্যা করেছেন। আপাতত তাঁর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
ইতোমধ্যে তাঁর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় ১৭৪ ধারায় অস্বাভাবিক মামলা রুজু করেছে পুলিশ। গোটা দেশজুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে মারণ করোনা ভাইরাস। যার ফলে চাপ সৃষ্টি হয়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবার উপরেও। দ্রুত গতিতে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুও। এমন পরিস্থিতি চিকিৎকের আত্মহত্যায় প্রশ্নের মুখে পড়ছে হাসপাতাল।
এর আগে পশ্চিমবঙ্গেও আরজিকর হাসপাতালে ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন এক জুনিয়র চিকিৎসক। এমার্জেন্সি বিভাগের ক্যাজুয়ালিটি ব্লকের উপর থেকে ওই ছাত্রী পড়ে যেতে দেখেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় পৌলমী সাহা নামে পিজিটি-র ওই ছাত্রীর। পৌলমী ফিভার ক্লিনিকে ডিউটিতে ছিলেন। হঠাৎ এমার্জেন্সি বিভাগের ক্যাঞ্জুয়ালিটি ব্লক থেকে একটা কিছু পড়ে যেতে দেখেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। করোনা চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত থাকায় বেশ কিছু দিন ওই চিকিৎসক মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বলে জানা গিয়েছে।