এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ৭০ বছর বয়সে ছাত্রজীবনের সবচেয়ে বড় পরীক্ষায় বসলেন পর্বত মাকওয়ানা। জ্ঞান ভারতী স্কুলে গুজরাত মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দশম শ্রেণীর পরীক্ষায় বসতে তাঁকে অনুপ্রেরণা দিলেন শতায়ু জননী।
শুরু থেকে বিস্তর টেনশন থাকলেও পরীক্ষা দিয়ে স্বস্তির হাসি হেসেছেন পর্বতবাবু। জানালেন, সাত বছর বয়সে বাবা মারা যাওয়ার পরে পড়াশুনায় ইতি টানতে বাধ্য হয়েছিলেন। এর পরের ৫৫ বছর লেখাপড়ার সঙ্গে কোনও যোগাযোগ ছিল না। শেষে গ্রামের পিছিয়ে পড়া মানুষদের সাহায্যের জন্যই প্রবীণ বয়সে পরীক্ষায় বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
প্রতিবেশী জুনাগন্ধ জানিয়েছেন, পরীক্ষায় বসার কথা মাথায় আসতেই পর্বত ছুটে যান স্থানীয় আবাসিক স্কুলে। স্কুলের সহ-সভাপতির কাছে নিজের ইচ্ছের কথা খুলে বললে তিনিও রাজি হন। তবে দীর্ঘ দিন পড়াশোনার সঙ্গে যুক্ত না থাকায় প্রথমে সমস্যায় পড়েন পর্বতবাবু। কিন্তু তাঁকে সাহায্য ও উত্সাহ দেন বাড়ির সকলে। জানা গিয়েচে, পর্বতবাবুর প্রিয় বিষয় সংস্কৃত আর একেবারেই পছন্দ করেন না গণিত।
গুজরাত মধ্যশিক্ষা ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের সম্পাদক বি এস পাঞ্চাল জানিয়েছেন, ‘উনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। পড়াশোনা করার কোনও নির্দিষ্ট বয়স নেই। বার্দ্ধক্যে পৌঁছেও পড়াশোনার ইচ্ছা যুব সম্প্রদায়ের সামনে উদাহরণ তৈরি করেছে।’
শুরু থেকে বিস্তর টেনশন থাকলেও পরীক্ষা দিয়ে স্বস্তির হাসি হেসেছেন পর্বতবাবু। জানালেন, সাত বছর বয়সে বাবা মারা যাওয়ার পরে পড়াশুনায় ইতি টানতে বাধ্য হয়েছিলেন। এর পরের ৫৫ বছর লেখাপড়ার সঙ্গে কোনও যোগাযোগ ছিল না। শেষে গ্রামের পিছিয়ে পড়া মানুষদের সাহায্যের জন্যই প্রবীণ বয়সে পরীক্ষায় বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
প্রতিবেশী জুনাগন্ধ জানিয়েছেন, পরীক্ষায় বসার কথা মাথায় আসতেই পর্বত ছুটে যান স্থানীয় আবাসিক স্কুলে। স্কুলের সহ-সভাপতির কাছে নিজের ইচ্ছের কথা খুলে বললে তিনিও রাজি হন। তবে দীর্ঘ দিন পড়াশোনার সঙ্গে যুক্ত না থাকায় প্রথমে সমস্যায় পড়েন পর্বতবাবু। কিন্তু তাঁকে সাহায্য ও উত্সাহ দেন বাড়ির সকলে। জানা গিয়েচে, পর্বতবাবুর প্রিয় বিষয় সংস্কৃত আর একেবারেই পছন্দ করেন না গণিত।
গুজরাত মধ্যশিক্ষা ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের সম্পাদক বি এস পাঞ্চাল জানিয়েছেন, ‘উনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। পড়াশোনা করার কোনও নির্দিষ্ট বয়স নেই। বার্দ্ধক্যে পৌঁছেও পড়াশোনার ইচ্ছা যুব সম্প্রদায়ের সামনে উদাহরণ তৈরি করেছে।’