এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: কর্নাটকের ধারবাড়ের কুমারেশ্বর নগরে ভেঙে পড়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৭ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে ধারবাড়ের বাণিজ্যিক কমপ্লেক্সে নির্মীয়মাণ চারতলা বাড়িটি আচমকা ভেঙে পড়ে। কমকরে ৭০ জন ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েন। পুলিশ কমিশনার এমএন নাগার্জুন এদিন জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত যে ক'টি দেহ উদ্ধার হয়েছে সবই প্রাপ্তবয়স্ক। তিনি জানান, এ পর্যন্ত ৫৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তার মধ্যে পরে হাসপাতালে ৫ জন মারা গিয়েছেন।
তিনি জানান, বড় বড় কংক্রিটের চাঙড় কেটে উদ্ধার করতে হচ্ছে। যে কারণে সময় বেশি লাগছে। পুলিশ সুপার জানান, এখনও ৪ থেকে ৫ জন জীবিত রয়েছেন। তাঁদের পানীয় জল দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, এখনও উদ্ধার করা যায়নি।
বেঙ্গালুরু থেকে আসা জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা দফতরের একটি দলের সঙ্গেই উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছে পুলিশ ও দমকল বাহিনী। সরকারি সূত্রে খবর, আহতদের মধ্যে ৪৩ জন সরকারি হাসপাতালে ভরতি রয়েছেন। বাকিদের দুটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে ধারবাড়ের বাণিজ্যিক কমপ্লেক্সে নির্মীয়মাণ চারতলা বাড়িটি আচমকা ভেঙে পড়ে। কমকরে ৭০ জন ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েন। পুলিশ কমিশনার এমএন নাগার্জুন এদিন জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত যে ক'টি দেহ উদ্ধার হয়েছে সবই প্রাপ্তবয়স্ক। তিনি জানান, এ পর্যন্ত ৫৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তার মধ্যে পরে হাসপাতালে ৫ জন মারা গিয়েছেন।
তিনি জানান, বড় বড় কংক্রিটের চাঙড় কেটে উদ্ধার করতে হচ্ছে। যে কারণে সময় বেশি লাগছে। পুলিশ সুপার জানান, এখনও ৪ থেকে ৫ জন জীবিত রয়েছেন। তাঁদের পানীয় জল দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, এখনও উদ্ধার করা যায়নি।
বেঙ্গালুরু থেকে আসা জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা দফতরের একটি দলের সঙ্গেই উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছে পুলিশ ও দমকল বাহিনী। সরকারি সূত্রে খবর, আহতদের মধ্যে ৪৩ জন সরকারি হাসপাতালে ভরতি রয়েছেন। বাকিদের দুটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।