এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: চলতি কোভিড লকডাউনের (Corona lockdown) মধ্যে গত তিন মাসে আঠারো অনূর্ধ্ব কমপক্ষে ৬৬ জন আত্মহত্যা (children died by suicide) করেছে কেরালায়। যা কেরালা সরকারের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিণত বয়সে পা রাখার আগেই ছোট-ছোট ছেলেমেয়েরা কেন জীবন শেষ করে দেওয়ার মতো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে, তা অনুসন্ধানে বৃহস্পতিবার বিশেষ কমিটি গঠন করল কেরালা সরকার। ওই কমিটির মাথায় রাখা হয়েছে বরিষ্ঠ আইপিএস অফিসার আর শ্রীলেখাকে। করোনা মহামারীর কারণে ভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কায় অন্যান্য রাজ্যের মতো কেরালাতেও স্কুলগুলি বন্ধ রয়েছে। গত ২৫ মার্চ থেকেই চলছে লকডাউন। অনলাইনে ক্লাস চলছে। তা নিয়েও নানা সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে পড়ুয়ারা। কখনও নেট সংযোগ না-থাকার কারণে অনলাইন ক্লাস মিস হচ্ছে। আবার বাড়িতে স্মার্টফোন না-থাকার কারণে মেধাবী পড়ুয়া অনলাইন ক্লাস থেকে বঞ্চিত হওয়ায় আত্মহত্যার পথে বেছে নিয়েছে, এর মধ্যে এমন ঘটনাও ঘটেছে।
সামগ্রিক ভাবে দেখা গিয়েছে, স্কুলগুলি বন্ধ থাকার কারণে ঘরে বসে থেকে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ, মানসিক চাপ ছাড়াও নানারকম সমস্যা বাড়ছে। আদতে কোন মানসিক উদ্বেগ বা ঘটনা পড়ুয়াদের আত্মহত্যার (suicide in Kerala) পথে তাড়িত করছে, সে সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণার জন্যই এই কমিটি গড়া হয়েছে। এই কমিটির রিপোর্টের উপর নির্ভর করে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ করবে কেরালা সরকার। কারণ, কোনও সরকারের কাছেই এই ধরনের মৃত্যু কাঙ্ক্ষিত নয়।
কেরালায় বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) পর্যন্ত ৬,৫৩৪ জন করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে রেকর্ড ৩৩৯টি পজিটিভ কেস ধরা পড়েছে। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন (Pinarayi Vijayan) এদিন সতর্ক করে বলেন, 'আমরা কিন্তু গোষ্ঠী সংক্রমণের (community spread) খুব কাছাকাছি রয়েছি।'
কেরালার স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, রাজ্যে এখন ২,৭৯৫ জন করোনাভাইরাস আক্রান্ত চিকিত্সাধীন রয়েছেন। এদিন ১৪৯ জন সুস্থ হয়ে, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী (Kerala Chief Minister) জানান, অন্তত সাতটি সংক্রমণের ক্ষেত্রে আক্রান্ত হওয়ার উত্স খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এদিকে, গোটা দেশে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত কোভিড-১৯ (Covid-19) আক্রান্ত বেড়ে হয়েছে ৭ লক্ষ ৯৪ হাজার ৮৫৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫ হাজার ৮০৩ জনের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। একদিনে মৃত্যু বেড়েছে ৪৭৯টি। সবমিলিয়ে এ পর্যন্ত করোনার বলি ২১ হাজার ৬২৩ জন। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্ত ২ লক্ষ ৭৭ হাজার ২৭২ জন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ লক্ষ ৯৫ হাজার ৯৬০ জন। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় কোভিড টেস্ট হয়েছে ৭,৭৮২ জনের।
সামগ্রিক ভাবে দেখা গিয়েছে, স্কুলগুলি বন্ধ থাকার কারণে ঘরে বসে থেকে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ, মানসিক চাপ ছাড়াও নানারকম সমস্যা বাড়ছে। আদতে কোন মানসিক উদ্বেগ বা ঘটনা পড়ুয়াদের আত্মহত্যার (suicide in Kerala) পথে তাড়িত করছে, সে সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণার জন্যই এই কমিটি গড়া হয়েছে। এই কমিটির রিপোর্টের উপর নির্ভর করে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ করবে কেরালা সরকার। কারণ, কোনও সরকারের কাছেই এই ধরনের মৃত্যু কাঙ্ক্ষিত নয়।
কেরালায় বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) পর্যন্ত ৬,৫৩৪ জন করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে রেকর্ড ৩৩৯টি পজিটিভ কেস ধরা পড়েছে। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন (Pinarayi Vijayan) এদিন সতর্ক করে বলেন, 'আমরা কিন্তু গোষ্ঠী সংক্রমণের (community spread) খুব কাছাকাছি রয়েছি।'
কেরালার স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, রাজ্যে এখন ২,৭৯৫ জন করোনাভাইরাস আক্রান্ত চিকিত্সাধীন রয়েছেন। এদিন ১৪৯ জন সুস্থ হয়ে, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। কেরালার মুখ্যমন্ত্রী (Kerala Chief Minister) জানান, অন্তত সাতটি সংক্রমণের ক্ষেত্রে আক্রান্ত হওয়ার উত্স খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এদিকে, গোটা দেশে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত কোভিড-১৯ (Covid-19) আক্রান্ত বেড়ে হয়েছে ৭ লক্ষ ৯৪ হাজার ৮৫৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫ হাজার ৮০৩ জনের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। একদিনে মৃত্যু বেড়েছে ৪৭৯টি। সবমিলিয়ে এ পর্যন্ত করোনার বলি ২১ হাজার ৬২৩ জন। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় করোনা আক্রান্ত ২ লক্ষ ৭৭ হাজার ২৭২ জন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ লক্ষ ৯৫ হাজার ৯৬০ জন। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় কোভিড টেস্ট হয়েছে ৭,৭৮২ জনের।