এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পাকিস্তানের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে কাশ্মীর উপত্যকাকে অশান্ত করার অভিযোগে তিন বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাকে শনিবার দফায় দফায় জেরা করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, NIA-র গোয়েন্দারা।
এনআইএ-র তরফে এদিন রাতে জানানো হয়, শ্রীনগরে ফারুখ ডর ওরফে বিট্টা কারাতেকে ইতিমধ্যেই এই ইস্যুতে জেরা করা হয়েছে। সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মে ইন্ধন দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের অর্থ কী ভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে তা জানতে চাওয়া। হাওলা নিয়েও জিগ্যাসাবাদ করা হয়েছে। রাতের খবর, নঈম খান ও গাজি জাভেদ বাবাকে জেরা এখনও চলছে।
কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী এই তিন নেতার বক্তব্যের সত্যতা যাচাই করতে তাঁদের প্রয়োজনীয় নথি পেশ করতে বলেন এআইএ-র গোয়েন্দারা।
একটি টিভি চ্যানেলের স্টিং অপারেশনে সম্প্রতি দেখা যায়, বিচ্ছিন্নতাবাদী এই নেতারা বলছেন, কাশ্মীরে হিংসা ছড়ানোর জন্য পাকিস্তান থেকে টাকা আসছে। স্কুলে আগুন ধরানো থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর উপর পাথর ছোড়ার পিছনে পাক ইন্ধনই রয়েছে। টাকার লোভেই কাশ্মীরি যুবকরা এই কাজ করছেন। হাতে আসা স্টিং অপারেশনের সেই ভিডিয়ো ক্লিপিংসও খুঁটিয়ে দেখছে এনআইএ-র তদন্তকারী এই টিমটি।
এনআইএ-র একটি সূত্র জানিয়েছে, শ্রীনগরের যে হোটেলটিতে ওই স্টিং অপারেশন চালানো হয়েছিল, সেটিকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। সেখান থেকে প্রয়োজনীয় নমুনা-নথি সংগ্রহের কাজও শেষ করেছেন গোয়েন্দারা।
সূত্রের খবর, জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রন্টের চেয়ারম্যান নঈম খান পাকিস্তানের থেকে অর্থ নিয়ে কাশ্মীরে হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। স্টিং অপারেশনটি সাজানো বলেই তাঁর দাবি। বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় দায়ের হওয়া ১৫০টি এফআইআরের কপিও সংগ্রহ করে, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
এনআইএ-র তরফে এদিন রাতে জানানো হয়, শ্রীনগরে ফারুখ ডর ওরফে বিট্টা কারাতেকে ইতিমধ্যেই এই ইস্যুতে জেরা করা হয়েছে। সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মে ইন্ধন দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের অর্থ কী ভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে তা জানতে চাওয়া। হাওলা নিয়েও জিগ্যাসাবাদ করা হয়েছে। রাতের খবর, নঈম খান ও গাজি জাভেদ বাবাকে জেরা এখনও চলছে।
কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী এই তিন নেতার বক্তব্যের সত্যতা যাচাই করতে তাঁদের প্রয়োজনীয় নথি পেশ করতে বলেন এআইএ-র গোয়েন্দারা।
একটি টিভি চ্যানেলের স্টিং অপারেশনে সম্প্রতি দেখা যায়, বিচ্ছিন্নতাবাদী এই নেতারা বলছেন, কাশ্মীরে হিংসা ছড়ানোর জন্য পাকিস্তান থেকে টাকা আসছে। স্কুলে আগুন ধরানো থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর উপর পাথর ছোড়ার পিছনে পাক ইন্ধনই রয়েছে। টাকার লোভেই কাশ্মীরি যুবকরা এই কাজ করছেন। হাতে আসা স্টিং অপারেশনের সেই ভিডিয়ো ক্লিপিংসও খুঁটিয়ে দেখছে এনআইএ-র তদন্তকারী এই টিমটি।
এনআইএ-র একটি সূত্র জানিয়েছে, শ্রীনগরের যে হোটেলটিতে ওই স্টিং অপারেশন চালানো হয়েছিল, সেটিকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। সেখান থেকে প্রয়োজনীয় নমুনা-নথি সংগ্রহের কাজও শেষ করেছেন গোয়েন্দারা।
সূত্রের খবর, জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রন্টের চেয়ারম্যান নঈম খান পাকিস্তানের থেকে অর্থ নিয়ে কাশ্মীরে হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। স্টিং অপারেশনটি সাজানো বলেই তাঁর দাবি। বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় দায়ের হওয়া ১৫০টি এফআইআরের কপিও সংগ্রহ করে, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।